সংলাপের কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, আমরা মনে করি, সব কিছুই সংলাপের মাধ্যমে, আলোচনার মাধ্যমে শেষ করতে হবে।
বুধবার (৭ জুন) দুপুরে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সদর দপ্তরে স্বাধীনতা পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
কয়েকদিন ধরে নির্বাচন ইস্যুতে সংলাপের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ একটি জনপ্রিয় দল। আওয়ামী লীগ দীর্ঘদিন ক্ষমতায় রয়েছে। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণের ক্ষমতায় চলতে হবে। আর জনগণের ক্ষমতা অব্যাহত রাখতে হলে সবার সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। তাই আলোচনার বিকল্প কিছু নাই।
জামায়াতে ইসলামীকে বিক্ষোভ সমাবেশের অনুমতির বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা রাজনীতি করেন তাদের রাজনৈতিক অধিকার রয়েছে সভা-সমাবেশ করার। তারা তাদের মতামত প্রদর্শন করবে, জানাবে এটাই তো স্বাভাবিক।
মন্ত্রী বলেন, আমি যতদূর জানি, জামায়াত ইসলামী এখন নির্বাচন কমিশনের স্বীকৃত একটি দল নয়। কাজেই এ বিষয়ে আমাদের ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার নিরূপণ করবেন। এখানে সমাবেশ করতে দিলে কোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলার সম্ভাবনা রয়েছে কিনা। পরেই তারা সিদ্ধান্ত দেবেন।
বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছেন। আগামী নির্বাচনে তাদের কোনো ষড়যন্ত্র বা পরিকল্পনা আছে কিনা? এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, এটা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাজ। তারা যেটা বলেছে সেটাই যথেষ্ট। তারাই মনিটরিং করছেন। আমরা এটুকু মনে করি, রাষ্ট্রদূতরা যাতে তাদের শিষ্টাচার মেনে, তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেন। এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩
সংলাপের কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, আমরা মনে করি, সব কিছুই সংলাপের মাধ্যমে, আলোচনার মাধ্যমে শেষ করতে হবে।
বুধবার (৭ জুন) দুপুরে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সদর দপ্তরে স্বাধীনতা পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
কয়েকদিন ধরে নির্বাচন ইস্যুতে সংলাপের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ একটি জনপ্রিয় দল। আওয়ামী লীগ দীর্ঘদিন ক্ষমতায় রয়েছে। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণের ক্ষমতায় চলতে হবে। আর জনগণের ক্ষমতা অব্যাহত রাখতে হলে সবার সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। তাই আলোচনার বিকল্প কিছু নাই।
জামায়াতে ইসলামীকে বিক্ষোভ সমাবেশের অনুমতির বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা রাজনীতি করেন তাদের রাজনৈতিক অধিকার রয়েছে সভা-সমাবেশ করার। তারা তাদের মতামত প্রদর্শন করবে, জানাবে এটাই তো স্বাভাবিক।
মন্ত্রী বলেন, আমি যতদূর জানি, জামায়াত ইসলামী এখন নির্বাচন কমিশনের স্বীকৃত একটি দল নয়। কাজেই এ বিষয়ে আমাদের ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার নিরূপণ করবেন। এখানে সমাবেশ করতে দিলে কোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলার সম্ভাবনা রয়েছে কিনা। পরেই তারা সিদ্ধান্ত দেবেন।
বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছেন। আগামী নির্বাচনে তাদের কোনো ষড়যন্ত্র বা পরিকল্পনা আছে কিনা? এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, এটা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাজ। তারা যেটা বলেছে সেটাই যথেষ্ট। তারাই মনিটরিং করছেন। আমরা এটুকু মনে করি, রাষ্ট্রদূতরা যাতে তাদের শিষ্টাচার মেনে, তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেন। এটাই আমাদের প্রত্যাশা।