স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে সকলকে আপডেটেড হতে হবে। উদ্ভাবনী কৌশল আত্মস্থকরণের মাধ্যমে সকলকে দক্ষ হয়ে উঠতে হবে। প্রত্যেক নাগরিককে স্মার্ট লিডার হিসেবে গড়ে তোলা সরকারের লক্ষ্য। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বৃহস্পতিবার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত ‘স্মার্ট লিডারশিপ ফর স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় স্পিকার কর্মশালার উদ্বোধন করেন এবং স্মার্ট উদ্যোক্তাদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ করেন।
স্পিকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বপ্রথম ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণা সকলের কাছে নিয়ে আসেন। ২০২১ সালের অনেক আগেই ডিজিটাল বাংলাদেশ অর্জিত হয়েছে। আগামীতে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা নির্মাণ ও বিশ্বায়নে যুগে সমগ্র বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে সমৃদ্ধশালী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশনায় স্মার্ট লিডারশিপ তৈরির কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি স্তম্ভ- স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট ও স্মার্ট সোসাইটি গড়ে তোলা সরকারের লক্ষ্য। স্মার্ট নাগরিক এর অন্যতম স্তম্ভ। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদকে ‘স্মার্ট পার্লামেন্ট’ হিসেবে গড়ে তোলার কার্যক্রম চলমান। স্মার্ট লিডারশিপ একাডেমি থেকে সকলে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজস্ব দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবে। সংসদ সদস্যদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে যা প্রশংসনীয়। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার অনুষঙ্গ হিসেবে এই কার্যক্রম ভূমিকা রাখবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ডেপুটি স্পিকার এডভোকেট মো. শামসুল হক টুকু। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালাম।
অনুষ্ঠানে হুইপ ইকবালুর রহিম, সংসদ সদস্য মাহবুব আরা বেগম গিনিসহ বিভিন্ন আসনের সংসদ সদস্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শামসুল আরেফিন, সংসদ সচিবালয় এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিপিজেএর ফল উৎসব আয়োজন প্রশংসনীয়
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিপিজেএ আয়োজিত ফল উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, দেশীয় ফলের উৎসব সংসদের ঐতিহ্য। পার্লামেন্ট জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের ফল উৎসব আয়োজন প্রশংসনীয়। এর মাধ্যমে দেশীয় ফলের স্বাদ গ্রহণ করা যায়। এই ফল উৎসবে বিরল ফলের সমারোহ থাকে। করোনাকালীন সময়ের পর থেকে ধারাবাহিকভাবে এই ফল উৎসব চলমান। এসময় তিনি ভবিষ্যতেও ফলের উৎসবকে অব্যাহত রাখার আহবান জানান।
জাতীয় সংসদের সাংবাদিক লাউঞ্জে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্ট’স অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ) আয়োজিত ফল উৎসবে ডেপুটি স্পিকার এডভোকেট মো. শামসুল হক টুকু, চিফ হুইপ নূর ই আলম চৌধুরী, এবং হুইপ ইকবালুর রহিম বক্তব্য রাখেন। সংগঠনের সভাপতি হারুন আল রশীদ, সাধারণ সম্পাদক নাফিজা দৌলাসহ সংসদ বিটের সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার, ০৯ জুন ২০২৩
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে সকলকে আপডেটেড হতে হবে। উদ্ভাবনী কৌশল আত্মস্থকরণের মাধ্যমে সকলকে দক্ষ হয়ে উঠতে হবে। প্রত্যেক নাগরিককে স্মার্ট লিডার হিসেবে গড়ে তোলা সরকারের লক্ষ্য। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বৃহস্পতিবার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত ‘স্মার্ট লিডারশিপ ফর স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় স্পিকার কর্মশালার উদ্বোধন করেন এবং স্মার্ট উদ্যোক্তাদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ করেন।
স্পিকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বপ্রথম ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণা সকলের কাছে নিয়ে আসেন। ২০২১ সালের অনেক আগেই ডিজিটাল বাংলাদেশ অর্জিত হয়েছে। আগামীতে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা নির্মাণ ও বিশ্বায়নে যুগে সমগ্র বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে সমৃদ্ধশালী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশনায় স্মার্ট লিডারশিপ তৈরির কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি স্তম্ভ- স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট ও স্মার্ট সোসাইটি গড়ে তোলা সরকারের লক্ষ্য। স্মার্ট নাগরিক এর অন্যতম স্তম্ভ। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদকে ‘স্মার্ট পার্লামেন্ট’ হিসেবে গড়ে তোলার কার্যক্রম চলমান। স্মার্ট লিডারশিপ একাডেমি থেকে সকলে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজস্ব দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবে। সংসদ সদস্যদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে যা প্রশংসনীয়। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার অনুষঙ্গ হিসেবে এই কার্যক্রম ভূমিকা রাখবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ডেপুটি স্পিকার এডভোকেট মো. শামসুল হক টুকু। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালাম।
অনুষ্ঠানে হুইপ ইকবালুর রহিম, সংসদ সদস্য মাহবুব আরা বেগম গিনিসহ বিভিন্ন আসনের সংসদ সদস্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শামসুল আরেফিন, সংসদ সচিবালয় এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিপিজেএর ফল উৎসব আয়োজন প্রশংসনীয়
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিপিজেএ আয়োজিত ফল উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, দেশীয় ফলের উৎসব সংসদের ঐতিহ্য। পার্লামেন্ট জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের ফল উৎসব আয়োজন প্রশংসনীয়। এর মাধ্যমে দেশীয় ফলের স্বাদ গ্রহণ করা যায়। এই ফল উৎসবে বিরল ফলের সমারোহ থাকে। করোনাকালীন সময়ের পর থেকে ধারাবাহিকভাবে এই ফল উৎসব চলমান। এসময় তিনি ভবিষ্যতেও ফলের উৎসবকে অব্যাহত রাখার আহবান জানান।
জাতীয় সংসদের সাংবাদিক লাউঞ্জে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্ট’স অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ) আয়োজিত ফল উৎসবে ডেপুটি স্পিকার এডভোকেট মো. শামসুল হক টুকু, চিফ হুইপ নূর ই আলম চৌধুরী, এবং হুইপ ইকবালুর রহিম বক্তব্য রাখেন। সংগঠনের সভাপতি হারুন আল রশীদ, সাধারণ সম্পাদক নাফিজা দৌলাসহ সংসদ বিটের সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।