আজ সোমবার সকাল ৮টা ৩৫ মিনিটে মারা গেছেন টেলিযোগাযোগ নীতি বিশেষজ্ঞ আবু সাঈদ খান মারা গেছেন। দীর্ঘদিন যাবত তিনি ফুসফুসের ক্যান্সারে ভুগছিলেন।
ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তার বয়স হয়েছিলো ৬৩ বছর বয়স।
তিনি সর্বশেষ এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলভিত্তিক টেলিযোগাযোগ গবেষণা প্রতিষ্ঠান লার্ন এশিয়ার জ্যেষ্ঠ পলিসি ফেলো ছিলেন।
দুপুরে সিএমএইচ মসজিদে আবু সাঈদ খানের জানাজা হয়। সেখান থেকে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় টাঙ্গাইলে গ্রামের বাড়িতে। সেখানে তার স্ত্রীর কবরের পাশে তাকে দাফন করা হবে বলে পরিবারের সদস্যরা জানান।
তিনি ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় এরিকসনের দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় প্রধান কার্যালয়ে স্ট্র্যাটেজি অ্যানালিস্ট ছিলেন। দেশের মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) প্রথম মহাসচিব ছিলেন আবু সাঈদ খান ২০১০-১২ মেয়াদে।
ইএমসি ওয়ার্ল্ড সেল্যুলার ডাটাবেইজের রিসার্চ অ্যানালিস্ট হিসেবেও কাজ করেছেন আবু সাঈদ খান। সে সময় বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপালের মোবাইল বাজার নিয়ে তিনি কাজ করেন।
তিনি এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশন, বিশ্ব ব্যাংক, এরিকসন, হুয়াওয়ে, এডিএন গ্রুপের হয়েও কাজ করেছেন।
আবু সাঈদ খান এক সময় টেলিকম খাত নিয়ে সাংবাদিকতাও করেছেন।
সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪
আজ সোমবার সকাল ৮টা ৩৫ মিনিটে মারা গেছেন টেলিযোগাযোগ নীতি বিশেষজ্ঞ আবু সাঈদ খান মারা গেছেন। দীর্ঘদিন যাবত তিনি ফুসফুসের ক্যান্সারে ভুগছিলেন।
ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তার বয়স হয়েছিলো ৬৩ বছর বয়স।
তিনি সর্বশেষ এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলভিত্তিক টেলিযোগাযোগ গবেষণা প্রতিষ্ঠান লার্ন এশিয়ার জ্যেষ্ঠ পলিসি ফেলো ছিলেন।
দুপুরে সিএমএইচ মসজিদে আবু সাঈদ খানের জানাজা হয়। সেখান থেকে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় টাঙ্গাইলে গ্রামের বাড়িতে। সেখানে তার স্ত্রীর কবরের পাশে তাকে দাফন করা হবে বলে পরিবারের সদস্যরা জানান।
তিনি ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় এরিকসনের দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় প্রধান কার্যালয়ে স্ট্র্যাটেজি অ্যানালিস্ট ছিলেন। দেশের মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) প্রথম মহাসচিব ছিলেন আবু সাঈদ খান ২০১০-১২ মেয়াদে।
ইএমসি ওয়ার্ল্ড সেল্যুলার ডাটাবেইজের রিসার্চ অ্যানালিস্ট হিসেবেও কাজ করেছেন আবু সাঈদ খান। সে সময় বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপালের মোবাইল বাজার নিয়ে তিনি কাজ করেন।
তিনি এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশন, বিশ্ব ব্যাংক, এরিকসন, হুয়াওয়ে, এডিএন গ্রুপের হয়েও কাজ করেছেন।
আবু সাঈদ খান এক সময় টেলিকম খাত নিয়ে সাংবাদিকতাও করেছেন।