চিত্রশিল্পী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহমুদুল হককে চারুকলা অনুষদে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। পরে জাতীয় জাদুঘরের সামনে জানাজা শেষে তাকে শেষ বিদায় জানানো হয়।
গত বুধবার (১২ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টায় অধ্যাপক মাহমুদুল হকের মৃতদেহ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য চারুকলা অনুষদ প্রাঙ্গণে আনা হয়। সেখানে তাকে শ্রদ্ধা জানান চারুকলা অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী, চারুকলা অনুষদের কর্মচারী ও শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দুপুর সাড়ে ১২টায় মরদেহ জাতীয় জাদুঘরে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটের রামপালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানেই তাকে সমাহিত করা হয়।
মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে এবং পরিবারের শোকসন্তপ্ত সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এক শোকবার্তায় বলেন, ‘অধ্যাপক মাহমুদুল হক ছিলেন দেশপ্রেমিক, অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন একজন চিত্রশিল্পী। তার ক্যানভাসে শিল্পের নানা মাধ্যমের প্রভাব শিল্প অনুরাগীদের আকৃষ্ট করেছে। চিত্রশিল্পের বিকাশ এবং নৈসর্গিক শিল্পকর্মের জন্য গুণী এই শিল্পী স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।’
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অধ্যাপক মাহমুদুল হকের মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।
শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২২
চিত্রশিল্পী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাহমুদুল হককে চারুকলা অনুষদে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। পরে জাতীয় জাদুঘরের সামনে জানাজা শেষে তাকে শেষ বিদায় জানানো হয়।
গত বুধবার (১২ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টায় অধ্যাপক মাহমুদুল হকের মৃতদেহ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য চারুকলা অনুষদ প্রাঙ্গণে আনা হয়। সেখানে তাকে শ্রদ্ধা জানান চারুকলা অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী, চারুকলা অনুষদের কর্মচারী ও শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দুপুর সাড়ে ১২টায় মরদেহ জাতীয় জাদুঘরে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটের রামপালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানেই তাকে সমাহিত করা হয়।
মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে এবং পরিবারের শোকসন্তপ্ত সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এক শোকবার্তায় বলেন, ‘অধ্যাপক মাহমুদুল হক ছিলেন দেশপ্রেমিক, অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন একজন চিত্রশিল্পী। তার ক্যানভাসে শিল্পের নানা মাধ্যমের প্রভাব শিল্প অনুরাগীদের আকৃষ্ট করেছে। চিত্রশিল্পের বিকাশ এবং নৈসর্গিক শিল্পকর্মের জন্য গুণী এই শিল্পী স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।’
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অধ্যাপক মাহমুদুল হকের মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।