তরুণ চিত্রগ্রাহক জাহিদ হোসেন মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাকা থেকে মোটরসাইকেল যোগে কক্সবাজার যাচ্ছিলেন। চকোরিয়াতে পৌঁছানোর পর সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন; সেখানেই মারা যান তিনি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নির্মাতা রাফাত মজুমদার রিংকু ও অনন্য ইমন।
জাহিদ হোসেনের মরদেহ ঢাকায় আনার জন্য কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা। কখন কোথায় জানাজা ও দাফন হবে তা জানা যায়নি।
রিংকু বলেন, জাহিদ হোসেন ও আরেকজন চিত্রগ্রাহক নাইম ফুয়াদ- দুজন মিলে মোটরসাইকেল নিয়ে কক্সবাজার বেড়াতে যাচ্ছিলেন। ভোর ৬টার দিকে চকরিয়ার বানিয়াছড়া নামক স্থানে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সৌদি নামের একটি বাস জাহিদকে পিষে দিয়ে যায়।
অনন্য ইমন বলেন, ‘‘জাহিদ আমার ঘনিষ্ঠ ছিলো। আমার নির্দেশিত ‘গ্রেট গার্লফ্রেন্ড’ নাটকে কাজ করেছে জাহিদ। এটি আমাদের শেষ কাজ। আরেকটি কাজের বিষয়ে কথা হচ্ছিল কিন্তু তার আগেই চলে গেলো।’’
নাটক-টেলিফিল্মে চিত্রগ্রাহক হিসেবে ভালো কাজ করতেন জাহিদ হোসেন। তার ঝুলিতে রয়েছে তারকাবহুল ও বড় বাজেটের সব কাজ। তার মৃত্যুর খবরে শোবিজ অঙ্গনের অনেক তারকা অভিনয়শিল্পী ও পরিচালক শোক প্রকাশ করছেন।
একটি ছবি পোস্ট করে ‘বড় ছেলে’খ্যাত পরিচালক মিজানুর রহমান আরিয়ান লিখেন, ‘তিনবার আসলাম, কিছুই লিখতে পারলাম না। এবারো পারলাম না।’ অভিনেত্রী মনিরা মিঠু লিখেছেন, ‘আমাদের সবার প্রিয় সিনেমাটোগ্রাফার জাহিদ হোসেন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন, স্তব্ধ হয়ে গেলাম। এ কেমন চলে যাওয়া?’ তা ছাড়া অভিনেতা তৌসিফ মাহবুব, ইরফান সাজ্জাদ, সালহা খানম নাদিয়াসহ অনেকে ফেসবুকে শোক প্রকাশ করেছেন।
চিত্রগ্রাহক হিসেবে জাহিদ হোসেনের উল্লেখযোগ্য নাটক-টেলিফিল্ম হলো—সুইপার ম্যান, পেয়িং গোস্ট, ভালোবাসার কারাগার, গ্রেট গার্লফ্রেন্ড, এখানে দুজন, ও আমার বোন না, চিরকুট ও নীল শাড়ি, অন্তর্দহন, এখানেই শেষ নয় প্রভৃতি।
বুধবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
তরুণ চিত্রগ্রাহক জাহিদ হোসেন মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন। বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাকা থেকে মোটরসাইকেল যোগে কক্সবাজার যাচ্ছিলেন। চকোরিয়াতে পৌঁছানোর পর সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন; সেখানেই মারা যান তিনি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নির্মাতা রাফাত মজুমদার রিংকু ও অনন্য ইমন।
জাহিদ হোসেনের মরদেহ ঢাকায় আনার জন্য কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা। কখন কোথায় জানাজা ও দাফন হবে তা জানা যায়নি।
রিংকু বলেন, জাহিদ হোসেন ও আরেকজন চিত্রগ্রাহক নাইম ফুয়াদ- দুজন মিলে মোটরসাইকেল নিয়ে কক্সবাজার বেড়াতে যাচ্ছিলেন। ভোর ৬টার দিকে চকরিয়ার বানিয়াছড়া নামক স্থানে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সৌদি নামের একটি বাস জাহিদকে পিষে দিয়ে যায়।
অনন্য ইমন বলেন, ‘‘জাহিদ আমার ঘনিষ্ঠ ছিলো। আমার নির্দেশিত ‘গ্রেট গার্লফ্রেন্ড’ নাটকে কাজ করেছে জাহিদ। এটি আমাদের শেষ কাজ। আরেকটি কাজের বিষয়ে কথা হচ্ছিল কিন্তু তার আগেই চলে গেলো।’’
নাটক-টেলিফিল্মে চিত্রগ্রাহক হিসেবে ভালো কাজ করতেন জাহিদ হোসেন। তার ঝুলিতে রয়েছে তারকাবহুল ও বড় বাজেটের সব কাজ। তার মৃত্যুর খবরে শোবিজ অঙ্গনের অনেক তারকা অভিনয়শিল্পী ও পরিচালক শোক প্রকাশ করছেন।
একটি ছবি পোস্ট করে ‘বড় ছেলে’খ্যাত পরিচালক মিজানুর রহমান আরিয়ান লিখেন, ‘তিনবার আসলাম, কিছুই লিখতে পারলাম না। এবারো পারলাম না।’ অভিনেত্রী মনিরা মিঠু লিখেছেন, ‘আমাদের সবার প্রিয় সিনেমাটোগ্রাফার জাহিদ হোসেন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন, স্তব্ধ হয়ে গেলাম। এ কেমন চলে যাওয়া?’ তা ছাড়া অভিনেতা তৌসিফ মাহবুব, ইরফান সাজ্জাদ, সালহা খানম নাদিয়াসহ অনেকে ফেসবুকে শোক প্রকাশ করেছেন।
চিত্রগ্রাহক হিসেবে জাহিদ হোসেনের উল্লেখযোগ্য নাটক-টেলিফিল্ম হলো—সুইপার ম্যান, পেয়িং গোস্ট, ভালোবাসার কারাগার, গ্রেট গার্লফ্রেন্ড, এখানে দুজন, ও আমার বোন না, চিরকুট ও নীল শাড়ি, অন্তর্দহন, এখানেই শেষ নয় প্রভৃতি।