জাতীয় আদিবাসী পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক সুরেন্দ্রনাথ কুজুর’র ১১তম ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক সবিন চন্দ্র মুন্ডা’র ১ম মৃত্যুবার্ষিকীতে স্মরণসভা আজ বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় ঢাকার মোহাম্মদপুরস্থ ফোক সেন্টারে জাতীয় আদিবাসী পরিষদ বৃহত্তর ঢাকা কমিটির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহত্তর ঢাকা কমিটির আহ্বায়ক হরেন্দ্রনাথ সিং এর সভাপতিত্বে স্মরণসভায় বক্তব্য রাখেন, আদিবাসীদের বন্ধু গবেষক ও লেখক পাভেল পার্থ, আইইডি’র সমন্বয়কারী জ্যোতি চট্টোপাধ্যায়, জনউদ্যোগ জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব তারিক হোসেন মিঠুল, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের বৃহত্তর ঢাকা কমিটির সদস্য সচিব বিভূতী ভূষণ মাহাতো, যুগ্ম-আহ্বায়ক অলি কুজুর, বিশুরাম মুর্মু, সাসু’র সাবেক সভাপতি সুবোধ এম বাস্কে, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ বৃহত্তর ঢাকা কমিটির সদস্য সুরতি সিং, পরিমল মাহাতো প্রমূখ।
স্মরণসভায় বক্তারা, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের এই দুই মহান নেতার আদিবাসী আন্দোলনে অবদান তুলে ধরেন। উত্তরাঞ্চল তথা সমতলের আদিবাসীদের সংগঠিত করতে সুরেনন্দ্রনাথ কুজুর ও সবিন চন্দ্র মুন্ডা’র অবদান অতুলণীয়। সুরেন্দ্রনাথ কুজুর সংগঠনের প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৯৩ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল এবং সবিন চন্দ্র মুন্ডা ২০১১ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালে প্রত্যন্ত আদিবাসী অঞ্চলে গিয়ে আদিবাসীদের সংগঠিত করে অধিকার আদায় ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন। দুই মহান নেতাই মানবিক নেতৃত্বের অধিকারী ছিলেন। জাতীয় আদিবাসী পরিষদের ৯ দফা দাবির আন্দোলনকে বেগবান করতে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছিলেন। তাদের অবদান ও ত্যাগ নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে বলে বক্তারা মনে করেন। আদিবাসীদের অধিকার ও দাবি আদায়ের লড়াই সংগ্রামে দুই মহান নেতার অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক সুরেন্দ্রনাথ সরদার (কুজুর) ২০১২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক সবিন চন্দ্র মুন্ডা ২০২২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন।
বৃহস্পতিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
জাতীয় আদিবাসী পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক সুরেন্দ্রনাথ কুজুর’র ১১তম ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক সবিন চন্দ্র মুন্ডা’র ১ম মৃত্যুবার্ষিকীতে স্মরণসভা আজ বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় ঢাকার মোহাম্মদপুরস্থ ফোক সেন্টারে জাতীয় আদিবাসী পরিষদ বৃহত্তর ঢাকা কমিটির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহত্তর ঢাকা কমিটির আহ্বায়ক হরেন্দ্রনাথ সিং এর সভাপতিত্বে স্মরণসভায় বক্তব্য রাখেন, আদিবাসীদের বন্ধু গবেষক ও লেখক পাভেল পার্থ, আইইডি’র সমন্বয়কারী জ্যোতি চট্টোপাধ্যায়, জনউদ্যোগ জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব তারিক হোসেন মিঠুল, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের বৃহত্তর ঢাকা কমিটির সদস্য সচিব বিভূতী ভূষণ মাহাতো, যুগ্ম-আহ্বায়ক অলি কুজুর, বিশুরাম মুর্মু, সাসু’র সাবেক সভাপতি সুবোধ এম বাস্কে, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ বৃহত্তর ঢাকা কমিটির সদস্য সুরতি সিং, পরিমল মাহাতো প্রমূখ।
স্মরণসভায় বক্তারা, জাতীয় আদিবাসী পরিষদের এই দুই মহান নেতার আদিবাসী আন্দোলনে অবদান তুলে ধরেন। উত্তরাঞ্চল তথা সমতলের আদিবাসীদের সংগঠিত করতে সুরেনন্দ্রনাথ কুজুর ও সবিন চন্দ্র মুন্ডা’র অবদান অতুলণীয়। সুরেন্দ্রনাথ কুজুর সংগঠনের প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৯৩ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল এবং সবিন চন্দ্র মুন্ডা ২০১১ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকালে প্রত্যন্ত আদিবাসী অঞ্চলে গিয়ে আদিবাসীদের সংগঠিত করে অধিকার আদায় ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন। দুই মহান নেতাই মানবিক নেতৃত্বের অধিকারী ছিলেন। জাতীয় আদিবাসী পরিষদের ৯ দফা দাবির আন্দোলনকে বেগবান করতে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছিলেন। তাদের অবদান ও ত্যাগ নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে বলে বক্তারা মনে করেন। আদিবাসীদের অধিকার ও দাবি আদায়ের লড়াই সংগ্রামে দুই মহান নেতার অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক সুরেন্দ্রনাথ সরদার (কুজুর) ২০১২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক সবিন চন্দ্র মুন্ডা ২০২২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন।