ক্যানসার আক্রান্ত প্রখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক মার্টিন এমিস মারা গেছেন। শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় নিজ বাসভবনেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর।
নিউইয়র্ক টাইমস শনিবার এক প্রতিবেদনে লেখকের স্ত্রী ইসাবেল ফনসেকার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায়।
ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক মার্টিন এমিস অক্সফোর্ডে ১৯৪৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৪টি উপন্যাস ও বেশ কিছু নন-ফিকশন বই লিখেছেন তিনি। তাকে তার সময়কার সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী লেখকদের একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
বিশ্বসাহিত্যে মার্টিন এমিস আলোচনায় আসেন ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত ‘মানি: এ সুইসাইড নোট’ উপন্যাস দিয়ে। এর পাশাপাশি ১৯৮৯ সালে প্রকাশিত ‘লন্ডন ফিল্ডস’ ও ১৯৯১ সালে প্রকাশিত ‘টাইমস অ্যারো’ উপন্যাস দু’টিকেও তার অন্যতম সেরা সাহিত্যকর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
মার্টিন এমিসের বাবা স্যার কিংসলে এমিসও ছিলেন ঔপন্যাসিক ও কবি। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করার পর বাবার পদাংক অনুসরণ করে মার্টিনও লেখালেখি শুরু করেন।
সোমবার, ২২ মে ২০২৩
ক্যানসার আক্রান্ত প্রখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক মার্টিন এমিস মারা গেছেন। শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় নিজ বাসভবনেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর।
নিউইয়র্ক টাইমস শনিবার এক প্রতিবেদনে লেখকের স্ত্রী ইসাবেল ফনসেকার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায়।
ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক মার্টিন এমিস অক্সফোর্ডে ১৯৪৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৪টি উপন্যাস ও বেশ কিছু নন-ফিকশন বই লিখেছেন তিনি। তাকে তার সময়কার সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী লেখকদের একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
বিশ্বসাহিত্যে মার্টিন এমিস আলোচনায় আসেন ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত ‘মানি: এ সুইসাইড নোট’ উপন্যাস দিয়ে। এর পাশাপাশি ১৯৮৯ সালে প্রকাশিত ‘লন্ডন ফিল্ডস’ ও ১৯৯১ সালে প্রকাশিত ‘টাইমস অ্যারো’ উপন্যাস দু’টিকেও তার অন্যতম সেরা সাহিত্যকর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
মার্টিন এমিসের বাবা স্যার কিংসলে এমিসও ছিলেন ঔপন্যাসিক ও কবি। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করার পর বাবার পদাংক অনুসরণ করে মার্টিনও লেখালেখি শুরু করেন।