গণস্বাস্থ্য কেন্দের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রয়াণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে দেশপ্রেম ও সততার প্রতীক হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বক্তারা।
আজ শনিবার সকালে ভাসানী চর্চা কেন্দ্রের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
ভাসানী চর্চা কেন্দ্রের সংগঠক সাংবাদিক আবদুন নূরের সভাপতিত্বে ও অ্যাডভোকেট নাসির মিয়ার সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য দেন শামীমা সিকদার। প্রধান অতিথি ছিলেন জাফরুল্লাহর সহধর্মীনী নারী নেত্রী শিরিন হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন, ড. মুস্তফা মজিদ, অধ্যাপক রাহমান চৌধুরী।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শামছুজ্জামান চৌধুরী কানন, প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, তৈমুর রেজা শাহজাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত, সাথী চৌধুরী, ফেরদৌসুর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, জাফরুল্লাহ চৌধুরী ছিলেন দেশপ্রেম ও সততার প্রতীক। উনি যে কাজই করেছেন সেটা দেশের জন্য, মানুষের জন্য। তিনি রাজনীতি করতেন না। তবে তার বক্তব্য রাজনীতিকে আন্দোলিত করতো।
তিনি কোনো রক্তচক্ষুকে ভয় করতেন না। জাফরুল্লাহ চৌধুরী স্থান করে নিয়েছেন মানুষের হৃদয়ে, উল্লেখ করেন বক্তারা।
শনিবার, ২৭ মে ২০২৩
গণস্বাস্থ্য কেন্দের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রয়াণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে দেশপ্রেম ও সততার প্রতীক হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বক্তারা।
আজ শনিবার সকালে ভাসানী চর্চা কেন্দ্রের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।
ভাসানী চর্চা কেন্দ্রের সংগঠক সাংবাদিক আবদুন নূরের সভাপতিত্বে ও অ্যাডভোকেট নাসির মিয়ার সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য দেন শামীমা সিকদার। প্রধান অতিথি ছিলেন জাফরুল্লাহর সহধর্মীনী নারী নেত্রী শিরিন হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন, ড. মুস্তফা মজিদ, অধ্যাপক রাহমান চৌধুরী।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শামছুজ্জামান চৌধুরী কানন, প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, তৈমুর রেজা শাহজাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত, সাথী চৌধুরী, ফেরদৌসুর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, জাফরুল্লাহ চৌধুরী ছিলেন দেশপ্রেম ও সততার প্রতীক। উনি যে কাজই করেছেন সেটা দেশের জন্য, মানুষের জন্য। তিনি রাজনীতি করতেন না। তবে তার বক্তব্য রাজনীতিকে আন্দোলিত করতো।
তিনি কোনো রক্তচক্ষুকে ভয় করতেন না। জাফরুল্লাহ চৌধুরী স্থান করে নিয়েছেন মানুষের হৃদয়ে, উল্লেখ করেন বক্তারা।