কেন্দ্রঘোষিত সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনে রোডমার্চ শুরু করেছে বিএনপির তিন সংগঠন ছাত্রদল, যুবদল এবং স্বেচ্ছাসেবক দল।
রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে শুরু হওয়া রোডমার্চে নেতাকর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যায়।
এর আগে, শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ভোটাধিকার বঞ্চিত তরুণদের উজ্জীবিত করতে রংপুর থেকে তারুণ্যের রোডমার্চ শুরু হয়। এ দিন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকার পতনের দাবিতে ঢাকার বাইরে যে রোডমার্চ শুরু হয়েছে তা শেষ হবে সরকার পতনের মধ্য দিয়ে।
প্রথম দিন রংপুরের গ্রান্ড হোটেল মোড়ে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থেকে রোডমার্চের শুরু হয়। এটি রংপুর থেকে সৈয়দপুর দশমাইল হয়ে দিনাজপুর গিয়ে শেষ হয়।
কর্মসূচির দ্বিতীয় দিন আজ বগুড়া শহর থেকে শুরু করে নওগাঁ হয়ে রাজশাহী পর্যন্ত যাবে রোডমার্চ। এতে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরাও অংশ নেন। কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এরপর সিলেট, খুলনা ও চট্টগ্রামে এ কর্মসূচি পালন করা হবে। চট্টগ্রামে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর তারুণ্যের রোডমার্চ কর্মসূচি শেষ হবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৩ সেপ্টেম্বর যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু রোডমার্চ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
রোববার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
কেন্দ্রঘোষিত সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনে রোডমার্চ শুরু করেছে বিএনপির তিন সংগঠন ছাত্রদল, যুবদল এবং স্বেচ্ছাসেবক দল।
রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে শুরু হওয়া রোডমার্চে নেতাকর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যায়।
এর আগে, শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ভোটাধিকার বঞ্চিত তরুণদের উজ্জীবিত করতে রংপুর থেকে তারুণ্যের রোডমার্চ শুরু হয়। এ দিন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকার পতনের দাবিতে ঢাকার বাইরে যে রোডমার্চ শুরু হয়েছে তা শেষ হবে সরকার পতনের মধ্য দিয়ে।
প্রথম দিন রংপুরের গ্রান্ড হোটেল মোড়ে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থেকে রোডমার্চের শুরু হয়। এটি রংপুর থেকে সৈয়দপুর দশমাইল হয়ে দিনাজপুর গিয়ে শেষ হয়।
কর্মসূচির দ্বিতীয় দিন আজ বগুড়া শহর থেকে শুরু করে নওগাঁ হয়ে রাজশাহী পর্যন্ত যাবে রোডমার্চ। এতে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরাও অংশ নেন। কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত আছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এরপর সিলেট, খুলনা ও চট্টগ্রামে এ কর্মসূচি পালন করা হবে। চট্টগ্রামে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর তারুণ্যের রোডমার্চ কর্মসূচি শেষ হবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৩ সেপ্টেম্বর যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু রোডমার্চ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।