সরকার, বিরোধী দল ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর আগামীতে গণমাধ্যমও যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতিতে যুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে গত শুক্রবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এক বিবৃতিতে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে যারা বাধাগ্রস্ত করবে তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানায়। বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধাদানকারী ব্যক্তি ও সহায়তাকারীদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যরা। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহায়তা অব্যাহত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়। তবে কোন কোন বাংলাদেশির ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে তার তালিকা প্রকাশ করা হয়নি।
এরপর রোববার মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস জানালেন, বিরোধী দল ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর আগামীতে গণমাধ্যমও যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতিতে যুক্ত হবে।
এর আগে চলতি বছরের ২৪ মে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেন। ভিসানীতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যকে সহায়তা করতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপ করবে।
গত শুক্রবার মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তার প্রতিক্রিয়ায় জানান, অল্প কিছু লোকের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তিনি জানান, কোন সরকারি কর্মকর্তার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলে তা নিয়ে মার্কিন সরকারের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।
রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাংলাদেশের কোন পুলিশ কর্মকর্তার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি।
রোববার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সরকার, বিরোধী দল ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর আগামীতে গণমাধ্যমও যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতিতে যুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে গত শুক্রবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট এক বিবৃতিতে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে যারা বাধাগ্রস্ত করবে তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানায়। বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধাদানকারী ব্যক্তি ও সহায়তাকারীদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যরা। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহায়তা অব্যাহত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়। তবে কোন কোন বাংলাদেশির ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে তার তালিকা প্রকাশ করা হয়নি।
এরপর রোববার মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস জানালেন, বিরোধী দল ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর আগামীতে গণমাধ্যমও যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতিতে যুক্ত হবে।
এর আগে চলতি বছরের ২৪ মে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেন। ভিসানীতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যকে সহায়তা করতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপ করবে।
গত শুক্রবার মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তার প্রতিক্রিয়ায় জানান, অল্প কিছু লোকের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। তিনি জানান, কোন সরকারি কর্মকর্তার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হলে তা নিয়ে মার্কিন সরকারের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।
রোববার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাংলাদেশের কোন পুলিশ কর্মকর্তার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি।