জাতীয় সংসদ বহাল থাকা অবস্থায় নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল ও ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট দায়ের করেছেন এক আইনজীবী।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. ইউনুছ আলী আকন্দ হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদন দায়ের করেন। বৃহস্পতিবার রিটটি শুনানির জন্য হাই কোর্টে উপস্থাপন করা হবে বলে জানান এই আইনজীবী।
এর আগে, আগামী রোববার ১৫১৫৪/২০২৩ নম্বরের রিট আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় (কজলিস্টে) আসবে জানিয়ে তিনি বলেন, “কোনো দলের পক্ষ থেকে নয়, জনস্বার্থে এই রিট করেছি। রিট আবেদনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার , আইন, বিচার ও সংসদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সাত জনকে বিবাদী করা হয়েছে।”
তিনি আরো বলেন, মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বিকালে ই-মেইলে ও রেজিস্ট্রি ডাকযোগে আইনজীবী মো. ইউনুছ আলী আকন্দ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পেছানোর দাবি জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নির্বাচন পেছানোর সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করা হয়েছে লিগ্যাল নোটিশে।
তিনি বলেন, “ঘোষিত তফসিল পেছানোর জন্য রিটে বলা হয়েছে। এছাড়া দেশের বড় একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অনুপস্থিত রয়েছে। যদি তারা নির্বাচনে আসতে চায় সেক্ষেত্রে ভোটের তারিখ পেছানো উচিত। এছাড়া নির্বাচনের বিষয়ে বিদেশিদের চাপও রয়েছে।
“দেশে হরতাল-অবরোধ চলছে। মানুষের জানমালের ক্ষতি হচ্ছে। সবদিক বিবেচনায় নিয়ে নির্বাচন পেছানোর দাবিতে লিগ্যাল নোটিস পাঠানো হয়েছে।”
ইউনুছ আলী আকন্দ জানান, লিগ্যাল নোটিস পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে আইনগত (হাই কোর্টে রিট) পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছিল। তারই ধারাবাহিকতায় বুধবার রিট আবেদন করা হয়।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বড় দলগুলোর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ভোটের তারিখ পেছানোর সুযোগ বিবেচনায় আছে বলে এর আগে জানিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান।
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
জাতীয় সংসদ বহাল থাকা অবস্থায় নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল ও ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট দায়ের করেছেন এক আইনজীবী।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. ইউনুছ আলী আকন্দ হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদন দায়ের করেন। বৃহস্পতিবার রিটটি শুনানির জন্য হাই কোর্টে উপস্থাপন করা হবে বলে জানান এই আইনজীবী।
এর আগে, আগামী রোববার ১৫১৫৪/২০২৩ নম্বরের রিট আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় (কজলিস্টে) আসবে জানিয়ে তিনি বলেন, “কোনো দলের পক্ষ থেকে নয়, জনস্বার্থে এই রিট করেছি। রিট আবেদনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার , আইন, বিচার ও সংসদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সাত জনকে বিবাদী করা হয়েছে।”
তিনি আরো বলেন, মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বিকালে ই-মেইলে ও রেজিস্ট্রি ডাকযোগে আইনজীবী মো. ইউনুছ আলী আকন্দ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পেছানোর দাবি জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নির্বাচন পেছানোর সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করা হয়েছে লিগ্যাল নোটিশে।
তিনি বলেন, “ঘোষিত তফসিল পেছানোর জন্য রিটে বলা হয়েছে। এছাড়া দেশের বড় একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অনুপস্থিত রয়েছে। যদি তারা নির্বাচনে আসতে চায় সেক্ষেত্রে ভোটের তারিখ পেছানো উচিত। এছাড়া নির্বাচনের বিষয়ে বিদেশিদের চাপও রয়েছে।
“দেশে হরতাল-অবরোধ চলছে। মানুষের জানমালের ক্ষতি হচ্ছে। সবদিক বিবেচনায় নিয়ে নির্বাচন পেছানোর দাবিতে লিগ্যাল নোটিস পাঠানো হয়েছে।”
ইউনুছ আলী আকন্দ জানান, লিগ্যাল নোটিস পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে আইনগত (হাই কোর্টে রিট) পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছিল। তারই ধারাবাহিকতায় বুধবার রিট আবেদন করা হয়।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বড় দলগুলোর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ভোটের তারিখ পেছানোর সুযোগ বিবেচনায় আছে বলে এর আগে জানিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান।