আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অবাধ, সুস্থ, সুন্দর, স্বচ্ছ এবং অংশগ্রহণমূলক একটা নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বিষয় প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
বুধবার দুপুরে মেহেরপুরের ঐতিহাসিক মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে ফুল দিতে গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ফরহাদ হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী এবারের নির্বাচনে ঘোষণা দিয়েছেন ডামি ক্যান্ডিডেট রাখার জন্য। আসলে ডামি ক্যান্ডিডেট কী সেটা তো আমরা জানি। আমরা ছোটবেলায় কুচকাওয়াজ করেছি। তখন আমাদের একটা বন্দুক থাকত। সে বন্দুকের নলও নেই, গুলিও হয় না। ক্ষতিও করে না। সেটাই হলো ডামি। তো নির্বাচনে আমরা এমন একটা ডামি ক্যান্ডিডেট রাখব।
তিনি আরও বলেন, “যাতে করে আন-কনটেস্ট কেউ কোনো জায়গা থেকে নির্বাচিত না হয়। মূলত আমরা কমপিটিশনের মধ্যে দিয়ে একটা চমৎকার অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই।”
এবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা, নৌকার মনোনয়নপ্রত্যাশী প্রায় সাড়ে তিন হাজার নেতার সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
মতবিনিময় থেকে বেরিয়ে এসে নেতারা জানান, প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে বলেছেন- ২০১৪ সালের নির্বাচনের মতো কোনো আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পাস দেখতে চান না তিনি। সব আসনেই যেন ‘ডামি (বিকল্প)’ প্রার্থী থাকে।
এ বার্তা পাওয়ার আগে প্রতীক না পেলে ভোটে দাঁড়াবেন না ঘোষণা দেওয়া নেতারাও এখন উল্টো চিন্তা করছেন। তার প্রতিফলন দেখা গেছে মাঠের চিত্রে। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ শুরু করে দিয়েছেন অনেকেই। কেউ কেউ তার সিদ্ধান্ত জানিয়ে রেখে নেতাকর্মীদের প্রস্তুত রাখছেন।
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে প্রতিমন্ত্রী পুলিশ প্রহরায় গাড়িবহর নিয়ে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পৌঁছলে সেখানে নেতাকর্মীরা জড়ো হন। সেখানে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করে তিনি।
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অবাধ, সুস্থ, সুন্দর, স্বচ্ছ এবং অংশগ্রহণমূলক একটা নির্বাচন হবে বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বিষয় প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
বুধবার দুপুরে মেহেরপুরের ঐতিহাসিক মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে ফুল দিতে গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ফরহাদ হোসেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী এবারের নির্বাচনে ঘোষণা দিয়েছেন ডামি ক্যান্ডিডেট রাখার জন্য। আসলে ডামি ক্যান্ডিডেট কী সেটা তো আমরা জানি। আমরা ছোটবেলায় কুচকাওয়াজ করেছি। তখন আমাদের একটা বন্দুক থাকত। সে বন্দুকের নলও নেই, গুলিও হয় না। ক্ষতিও করে না। সেটাই হলো ডামি। তো নির্বাচনে আমরা এমন একটা ডামি ক্যান্ডিডেট রাখব।
তিনি আরও বলেন, “যাতে করে আন-কনটেস্ট কেউ কোনো জায়গা থেকে নির্বাচিত না হয়। মূলত আমরা কমপিটিশনের মধ্যে দিয়ে একটা চমৎকার অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই।”
এবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা, নৌকার মনোনয়নপ্রত্যাশী প্রায় সাড়ে তিন হাজার নেতার সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
মতবিনিময় থেকে বেরিয়ে এসে নেতারা জানান, প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে বলেছেন- ২০১৪ সালের নির্বাচনের মতো কোনো আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পাস দেখতে চান না তিনি। সব আসনেই যেন ‘ডামি (বিকল্প)’ প্রার্থী থাকে।
এ বার্তা পাওয়ার আগে প্রতীক না পেলে ভোটে দাঁড়াবেন না ঘোষণা দেওয়া নেতারাও এখন উল্টো চিন্তা করছেন। তার প্রতিফলন দেখা গেছে মাঠের চিত্রে। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ শুরু করে দিয়েছেন অনেকেই। কেউ কেউ তার সিদ্ধান্ত জানিয়ে রেখে নেতাকর্মীদের প্রস্তুত রাখছেন।
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে প্রতিমন্ত্রী পুলিশ প্রহরায় গাড়িবহর নিয়ে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পৌঁছলে সেখানে নেতাকর্মীরা জড়ো হন। সেখানে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করে তিনি।