প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট। সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এ বৈঠকে বসেন জোটের নেতারা।
এতে সভাপতিত্ব করবেন জোটের প্রধান ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
জানা গেছে, আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ১৪ দলের জোটের শরিকদের কোন আসন ছেড়ে দেওয়া হবে তা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
বৈঠকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু, জাতীয় পার্টি-জেপি সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, বাংলাদেশের ওয়াকার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও ফজলে হোসেন বাদশা, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরিন আখতার, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দীলিপ বড়ুয়া, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীসহ অন্য নেতারা অংশ নিচ্ছেন।
উলেখ্য আগের তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি করে ভোটে অংশ নিয়েছিল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন চৌদ্দ দলীয় জোট। নৌকা প্রতীকে নির্বাচনের নিশ্চয়তা পাওয়ার পর মনোনয়নপত্র জমা দেন জোটের নেতারা। নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় পার হলেও আসন বণ্টন করেনি দলটি। শরিকদের মাত্র দুটি আসন ছেড়ে ২৯৮ আসনেই প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তবে তারা জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে যাবে, এ কথা নির্বাচন কমিশনে লিখিতভাবে জানিয়েছে আগেই।
১৪ দলের শরিক দলগুলোও আলাদাভাবে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। গত নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ ও শরিক দলগুলো প্রথমে আলাদা প্রার্থী দিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত ১৬টি আসনে শরিকদের ছাড় দেয় ক্ষমতাসীন দল।
এর মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টি সর্বোচ্চ পাঁচটি, জাসদ ও বিকল্পধারা তিনটি করে, তরীকত ফেডারেশন ও জাতীয় পার্টি (জেপি) দুটি করে এবং বাংলাদেশ জাসদ একটি আসনে মহাজোটের মনোনয়ন পেয়েছিল।
বিএনপি-জামায়াত ও সমমনাদের বর্জনের মুখে এই নির্বাচনে মহাজোটের দ্বিতীয় প্রধান শরিক জাতীয় পার্টি এবার আর জোটে নেই। ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনেও বিএনপি-জামায়াতের বর্জনের মধ্যেও জাতীয় পার্টি আলাদা নির্বাচন করেছিল। তবে সে সময় ৩৪টি আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর বিপরীতে কাউকে মনোনয়ন দেয়নি আওয়ামী লীগ।
সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট। সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এ বৈঠকে বসেন জোটের নেতারা।
এতে সভাপতিত্ব করবেন জোটের প্রধান ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
জানা গেছে, আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ১৪ দলের জোটের শরিকদের কোন আসন ছেড়ে দেওয়া হবে তা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
বৈঠকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু, জাতীয় পার্টি-জেপি সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, বাংলাদেশের ওয়াকার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ও ফজলে হোসেন বাদশা, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরিন আখতার, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দীলিপ বড়ুয়া, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীসহ অন্য নেতারা অংশ নিচ্ছেন।
উলেখ্য আগের তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি করে ভোটে অংশ নিয়েছিল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন চৌদ্দ দলীয় জোট। নৌকা প্রতীকে নির্বাচনের নিশ্চয়তা পাওয়ার পর মনোনয়নপত্র জমা দেন জোটের নেতারা। নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় পার হলেও আসন বণ্টন করেনি দলটি। শরিকদের মাত্র দুটি আসন ছেড়ে ২৯৮ আসনেই প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তবে তারা জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে যাবে, এ কথা নির্বাচন কমিশনে লিখিতভাবে জানিয়েছে আগেই।
১৪ দলের শরিক দলগুলোও আলাদাভাবে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে। গত নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ ও শরিক দলগুলো প্রথমে আলাদা প্রার্থী দিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত ১৬টি আসনে শরিকদের ছাড় দেয় ক্ষমতাসীন দল।
এর মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টি সর্বোচ্চ পাঁচটি, জাসদ ও বিকল্পধারা তিনটি করে, তরীকত ফেডারেশন ও জাতীয় পার্টি (জেপি) দুটি করে এবং বাংলাদেশ জাসদ একটি আসনে মহাজোটের মনোনয়ন পেয়েছিল।
বিএনপি-জামায়াত ও সমমনাদের বর্জনের মুখে এই নির্বাচনে মহাজোটের দ্বিতীয় প্রধান শরিক জাতীয় পার্টি এবার আর জোটে নেই। ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনেও বিএনপি-জামায়াতের বর্জনের মধ্যেও জাতীয় পার্টি আলাদা নির্বাচন করেছিল। তবে সে সময় ৩৪টি আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর বিপরীতে কাউকে মনোনয়ন দেয়নি আওয়ামী লীগ।