দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ভাগাভাগির নির্বাচন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, এটা ভাগাভাগির নির্বাচন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে ভাগিয়ে নিয়ে আসা হচ্ছে।
মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) এক ভার্চ্যুয়াল ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, তথাকথিত জোটের যাঁরা একটু মনঃক্ষুণ্ন হচ্ছেন, তাদের হালুয়া–রুটির কিছু অংশ দিয়ে নির্বাচনের ঘোষণা দেবে। যার ফলাফল ৭ জানুয়ারি ঘোষিত হবে। এখানে জনসাধারণের ইচ্ছা কোনো বিষয় নয়।
তিনি আরও বলেন, বিদেশি শক্তির ওপর নির্ভর করে বিএনপি একে ওকে বকাঝকা করে না। জনগণের শক্তির ওপর বিশ্বাস করে আন্দোলন চলছে। তারা সাময়িকভাবে নির্যাতিত কিন্তু একদিন এগুলো প্রতিঘাত হিসেবে ঘুরে দাঁড়াবে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে আওয়ামী লীগ বিভিন্ন রাষ্ট্রদূতের কাছে গিয়ে ধরনা দিত এবং বিদেশে গিয়ে বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলত বলে তিনি দাবি করেন।
রিজভী বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ১৫ বছর ধরে তৈরি করা হয়েছে গণতন্ত্রকামী ও বিরোধী প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার জন্য। তারাই ক্ষমতায় থাকার নিশ্চয়তা দিতে পারছে। জনগণকে দরকার নেই। এই পরিস্থিতি চলতে পারে না।
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ভাগাভাগির নির্বাচন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, এটা ভাগাভাগির নির্বাচন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে ভাগিয়ে নিয়ে আসা হচ্ছে।
মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) এক ভার্চ্যুয়াল ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রিজভী বলেন, তথাকথিত জোটের যাঁরা একটু মনঃক্ষুণ্ন হচ্ছেন, তাদের হালুয়া–রুটির কিছু অংশ দিয়ে নির্বাচনের ঘোষণা দেবে। যার ফলাফল ৭ জানুয়ারি ঘোষিত হবে। এখানে জনসাধারণের ইচ্ছা কোনো বিষয় নয়।
তিনি আরও বলেন, বিদেশি শক্তির ওপর নির্ভর করে বিএনপি একে ওকে বকাঝকা করে না। জনগণের শক্তির ওপর বিশ্বাস করে আন্দোলন চলছে। তারা সাময়িকভাবে নির্যাতিত কিন্তু একদিন এগুলো প্রতিঘাত হিসেবে ঘুরে দাঁড়াবে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে আওয়ামী লীগ বিভিন্ন রাষ্ট্রদূতের কাছে গিয়ে ধরনা দিত এবং বিদেশে গিয়ে বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলত বলে তিনি দাবি করেন।
রিজভী বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ১৫ বছর ধরে তৈরি করা হয়েছে গণতন্ত্রকামী ও বিরোধী প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার জন্য। তারাই ক্ষমতায় থাকার নিশ্চয়তা দিতে পারছে। জনগণকে দরকার নেই। এই পরিস্থিতি চলতে পারে না।