ফরিদপুর-৪ আসনের এমপি নিক্সন চৌধুরীর হলফনামা
ফরিদপুর-৪ আসনের বর্তমান সংসদ মজিবুর রহমান চৌধুরী প্রথম সাংসদ নির্বাচিত হন ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে । ওই বছরের নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় তার মালিকানাধীন কৃষি জমির পরিমান ৩৮ শতাংশ উল্লেখ্য করেন । আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিসাবে দাখিল করা তার হলফনামায় কৃষি জমির পরিমাণ উল্লেখ্য করেছেন ২ হাজার ৪২ শতাংশ । সেই হিসাবে গত দশ বছরে তার মালিকানাধীন কৃষি জমি বেড়েছে প্রায় ৩৭ গুণ।
দশম জাতীয় জাতিয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ২০১৩ সালে ১ ডিসেম্বর দাখিল করা হলফনামায় স্ত্রীর নামে একটি ফ্ল্যাট থাকার কথা উল্লেখ করেছেন। আর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে উপলক্ষে চলতি বছরের ২৮ নভেম্বর দাখিল করা হলফনামায় রাজধানীর বনানীতে দুইটি, গুলশানে দুইটিসহ মোট চারটি ফ্ল্যাট রয়েছে উল্লেখ করা হয়, আর প্লট রয়েছে ঢাকার পূর্বাচল, আদাবর, শিবচর হাউজিংসহ মোট চারটি স্থানে।
২০১৩ সালে কৃষি খাতে অায় ছিলো ২ কোটি ৫ লাক্ষ। চলতি বছর তা কমে হয়েছে ৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। এছাড়া প্রার্থীর নামে ব্যাংক লোন আছে ১৬ কোটি ৭৩ লক্ষ ৬০ হাজার ৭৪৮ টাকা। তবে স্ত্রীর নামে পূর্বের হলফনামায় কোন নগদ অর্থ না থাকলেও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনি হলফনামায় ১ কোট ৫২ লক্ষ ৮৫ হাজার ৬০০ টাকা দেখানো হয়েছে।
সাংসদ মজিবুর রহমানের বর্তমান নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামা থেকে দেখা যায়, নগদ টাকা রয়েছে ৩৮ লক্ষ ৩০ হাজার ৬০০,স্ত্রী নামে ১ কোটি ৫২ লক্ষ ৮৫ হাজার ৬০০ টাকা, ব্যাংকজমা ৭লক্ষ ৪৫ হাজার ২৫৯ টাকা, স্ত্রীর নামে রয়েছে ৭ লক্ষ ২৩ হাজার ১৯১ হাজার। স্বার্ণলাকার রয়েছে ৩০ তোলা, স্ত্রীর রয়েছে ৫০ তোলা। কৃষি জমি দেখিয়েছেন ব্রাক্ষণ পাড়া ৯৭৫.২৮, একই এলাকায় ৫১০ শতাংশ, ৩০ শতাংশ, ২৩৪ শতাংশ, ২৯০ শতাংশ এছাড়াও সাভারে ৩.২৮২৫ শতাংশ । এরবাইরে স্থাবর সম্পদ দেখিয়েছেন, অকৃষি ৫ কাঠা প্লট শিবচর হাউজিং এ, পূর্বাচল রাজউক ৭.৫ কাঠা, আদাবর ০.০১২১৫ একর, দত্তপাড়া শিবচর অকৃষি ০.৩৮ একর । ঢাকার বনানীতে ফ্ল্যাট রয়েছে ৩৭১৬.১১ বর্গ ফুটের, ঢাকা বনানী প্রোপার্টি ডেভেলপমেন্ট লি: একটি ফ্ল্যাট, গুলশানে ৪হাজার ৮৯১ বর্গফুটের ফ্ল্যাট , গুলশান রোড় ৭৯, হাউজ ১৬ এ একটি ফ্ল্যাট এবং ব্যাক্ষণ পাড়া দোতলা বাড়ি রয়েছে বলে উল্রেখ করেছেন তিনি।
দশ বছর আগে ২০১৩ সালের ১ ডিসেম্বরের দশম সংসদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামায় ছিলো, কৃষিখাতে আয় ২ কোটি ৫ লক্ষ টাকা, ফ্ল্যাট বা প্লট ছিলো না, শেয়ার সঞ্চয়পত্র ব্যাংক আমানত ছিরো ২ কোটি ১ লক্ষ ৬৯ হাজার ৪৯৩ টাকা। নগদ অর্থ দেখিয়েছেন ২৮ লক্ষ ১০ হাজার ২২০ টাকা, স্ত্রী নামে নেই। কৃষি জমির পরিমাণ দেখিয়ে ছিলেন ৩৮ শতাংশ, অকৃষি জমির পরিমান ১৭.১০, স্ত্রী নামে ৭.৫ কাঠা। এই হলফনামায় স্ত্রীর নামে স্বর্ণ ছিলো ২৫ তোলা ।
হলফনামায় সাংসদ মজিবুর রহমান চৌধুরী ঘোষণা দিয়েছেন, ইতোপূর্বে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে তিনি তার চারটি প্রতিশ্রুতির দুইটি ( বিদ্যুতায়ন ও সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পে ৯৫ ভাই, স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মন্দির ৮৫ ভাগ) এবং জননিরাপত্তা ৭২ ভাগ এবং ব্রীজ,কালভাট, রাস্তা পাকাকরন ৭৯ ভাগ পূরণ করেছেন।
ফরিদপুর-৪ আসনের এমপি নিক্সন চৌধুরীর হলফনামা
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
ফরিদপুর-৪ আসনের বর্তমান সংসদ মজিবুর রহমান চৌধুরী প্রথম সাংসদ নির্বাচিত হন ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে । ওই বছরের নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় তার মালিকানাধীন কৃষি জমির পরিমান ৩৮ শতাংশ উল্লেখ্য করেন । আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিসাবে দাখিল করা তার হলফনামায় কৃষি জমির পরিমাণ উল্লেখ্য করেছেন ২ হাজার ৪২ শতাংশ । সেই হিসাবে গত দশ বছরে তার মালিকানাধীন কৃষি জমি বেড়েছে প্রায় ৩৭ গুণ।
দশম জাতীয় জাতিয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ২০১৩ সালে ১ ডিসেম্বর দাখিল করা হলফনামায় স্ত্রীর নামে একটি ফ্ল্যাট থাকার কথা উল্লেখ করেছেন। আর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে উপলক্ষে চলতি বছরের ২৮ নভেম্বর দাখিল করা হলফনামায় রাজধানীর বনানীতে দুইটি, গুলশানে দুইটিসহ মোট চারটি ফ্ল্যাট রয়েছে উল্লেখ করা হয়, আর প্লট রয়েছে ঢাকার পূর্বাচল, আদাবর, শিবচর হাউজিংসহ মোট চারটি স্থানে।
২০১৩ সালে কৃষি খাতে অায় ছিলো ২ কোটি ৫ লাক্ষ। চলতি বছর তা কমে হয়েছে ৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। এছাড়া প্রার্থীর নামে ব্যাংক লোন আছে ১৬ কোটি ৭৩ লক্ষ ৬০ হাজার ৭৪৮ টাকা। তবে স্ত্রীর নামে পূর্বের হলফনামায় কোন নগদ অর্থ না থাকলেও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনি হলফনামায় ১ কোট ৫২ লক্ষ ৮৫ হাজার ৬০০ টাকা দেখানো হয়েছে।
সাংসদ মজিবুর রহমানের বর্তমান নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামা থেকে দেখা যায়, নগদ টাকা রয়েছে ৩৮ লক্ষ ৩০ হাজার ৬০০,স্ত্রী নামে ১ কোটি ৫২ লক্ষ ৮৫ হাজার ৬০০ টাকা, ব্যাংকজমা ৭লক্ষ ৪৫ হাজার ২৫৯ টাকা, স্ত্রীর নামে রয়েছে ৭ লক্ষ ২৩ হাজার ১৯১ হাজার। স্বার্ণলাকার রয়েছে ৩০ তোলা, স্ত্রীর রয়েছে ৫০ তোলা। কৃষি জমি দেখিয়েছেন ব্রাক্ষণ পাড়া ৯৭৫.২৮, একই এলাকায় ৫১০ শতাংশ, ৩০ শতাংশ, ২৩৪ শতাংশ, ২৯০ শতাংশ এছাড়াও সাভারে ৩.২৮২৫ শতাংশ । এরবাইরে স্থাবর সম্পদ দেখিয়েছেন, অকৃষি ৫ কাঠা প্লট শিবচর হাউজিং এ, পূর্বাচল রাজউক ৭.৫ কাঠা, আদাবর ০.০১২১৫ একর, দত্তপাড়া শিবচর অকৃষি ০.৩৮ একর । ঢাকার বনানীতে ফ্ল্যাট রয়েছে ৩৭১৬.১১ বর্গ ফুটের, ঢাকা বনানী প্রোপার্টি ডেভেলপমেন্ট লি: একটি ফ্ল্যাট, গুলশানে ৪হাজার ৮৯১ বর্গফুটের ফ্ল্যাট , গুলশান রোড় ৭৯, হাউজ ১৬ এ একটি ফ্ল্যাট এবং ব্যাক্ষণ পাড়া দোতলা বাড়ি রয়েছে বলে উল্রেখ করেছেন তিনি।
দশ বছর আগে ২০১৩ সালের ১ ডিসেম্বরের দশম সংসদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামায় ছিলো, কৃষিখাতে আয় ২ কোটি ৫ লক্ষ টাকা, ফ্ল্যাট বা প্লট ছিলো না, শেয়ার সঞ্চয়পত্র ব্যাংক আমানত ছিরো ২ কোটি ১ লক্ষ ৬৯ হাজার ৪৯৩ টাকা। নগদ অর্থ দেখিয়েছেন ২৮ লক্ষ ১০ হাজার ২২০ টাকা, স্ত্রী নামে নেই। কৃষি জমির পরিমাণ দেখিয়ে ছিলেন ৩৮ শতাংশ, অকৃষি জমির পরিমান ১৭.১০, স্ত্রী নামে ৭.৫ কাঠা। এই হলফনামায় স্ত্রীর নামে স্বর্ণ ছিলো ২৫ তোলা ।
হলফনামায় সাংসদ মজিবুর রহমান চৌধুরী ঘোষণা দিয়েছেন, ইতোপূর্বে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে তিনি তার চারটি প্রতিশ্রুতির দুইটি ( বিদ্যুতায়ন ও সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পে ৯৫ ভাই, স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মন্দির ৮৫ ভাগ) এবং জননিরাপত্তা ৭২ ভাগ এবং ব্রীজ,কালভাট, রাস্তা পাকাকরন ৭৯ ভাগ পূরণ করেছেন।