দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন বণ্টন প্রয়োজন মনে করছে না জাতীয় পার্টি।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে গতকাল (বুধবার) রাতে আমাদের বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে আসন বণ্টন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আসন বণ্টনের খুব একটা প্রয়োজনও নেই।
জাপা মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকসহ দলটির আরও দুএকজন সিনিয়র নেতার সঙ্গে গতকাল (বুধবার) রাতে আমাদের বৈঠক হয়েছে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে কীভাবে করা যায়, ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যেন আসেন, ভোটাররা যেন ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন, সেসব বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। নির্বাচনটা যেন সুষ্ঠু হয়, আওয়ামী লীগের ইতিবাচক একটা মনোভাব দেখে গেছে আলোচনায়।
তিনি বলেন, গত পাঁচ বছরে উপ-নির্বাচন থেকে শুরু করে বিভিন্ন নির্বাচনে আমাদের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। এজন্য একটা দ্বিধা এখনো রয়ে গেছে।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, অনেকে আসন বণ্টনের বিষয়ে আলোচনা করছেন। গতকালের বৈঠকে আমরা কোনো আসন বণ্টনের কথা বলিনি। আসন বণ্টনের খুব একটা প্রয়োজন আছে বলেও আমরা মনে করি না। আমরা মনে করি, ভোটাররা যদি ভোটকেন্দ্র আসে, ভোটাধিকার প্রয়োগ করে পারে তাহলে ’৯১ সালের মতো জাতীয় পার্টির একটা নীরব বিল্পব হয়ে যেতে পারে। গতকালের বৈঠকে আমরা আওয়ামী লীগকে বলেছি তারা যেন নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করে, যেন ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে ফিরে আসে। তারা আমাদের কথা দিয়েছেন, যেকোনো মূল্যে তারা নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করবেন। তাদের আশ্বাসে আমরা আশ্বস্ত হয়েছি এবং বিশ্বাস করেছি। তবে সামনের দিনগুলো আমরা পর্যবেক্ষণ করব।
নির্বাচন থেকে জাতীয় পার্টির সরে যাচ্ছে কি না– জানতে চাইলে তিনি বলেন, নির্বাচন বর্জন করার ইতিহাস জাতীয় পার্টির কম। শুধু একটা নির্বাচন এখন পর্যন্ত বর্জন করেছে। তবে এমন নির্বাচন, যদি কোনোভাবে অংশগ্রহণ করা যাবে না, সেটা অন্য কথা। তবে আওয়ামী লীগের কথায় আমরা আশ্বস্ত।
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন বণ্টন প্রয়োজন মনে করছে না জাতীয় পার্টি।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে গতকাল (বুধবার) রাতে আমাদের বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে আসন বণ্টন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। আসন বণ্টনের খুব একটা প্রয়োজনও নেই।
জাপা মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকসহ দলটির আরও দুএকজন সিনিয়র নেতার সঙ্গে গতকাল (বুধবার) রাতে আমাদের বৈঠক হয়েছে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে কীভাবে করা যায়, ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে যেন আসেন, ভোটাররা যেন ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন, সেসব বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। নির্বাচনটা যেন সুষ্ঠু হয়, আওয়ামী লীগের ইতিবাচক একটা মনোভাব দেখে গেছে আলোচনায়।
তিনি বলেন, গত পাঁচ বছরে উপ-নির্বাচন থেকে শুরু করে বিভিন্ন নির্বাচনে আমাদের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। এজন্য একটা দ্বিধা এখনো রয়ে গেছে।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, অনেকে আসন বণ্টনের বিষয়ে আলোচনা করছেন। গতকালের বৈঠকে আমরা কোনো আসন বণ্টনের কথা বলিনি। আসন বণ্টনের খুব একটা প্রয়োজন আছে বলেও আমরা মনে করি না। আমরা মনে করি, ভোটাররা যদি ভোটকেন্দ্র আসে, ভোটাধিকার প্রয়োগ করে পারে তাহলে ’৯১ সালের মতো জাতীয় পার্টির একটা নীরব বিল্পব হয়ে যেতে পারে। গতকালের বৈঠকে আমরা আওয়ামী লীগকে বলেছি তারা যেন নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করে, যেন ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে ফিরে আসে। তারা আমাদের কথা দিয়েছেন, যেকোনো মূল্যে তারা নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করবেন। তাদের আশ্বাসে আমরা আশ্বস্ত হয়েছি এবং বিশ্বাস করেছি। তবে সামনের দিনগুলো আমরা পর্যবেক্ষণ করব।
নির্বাচন থেকে জাতীয় পার্টির সরে যাচ্ছে কি না– জানতে চাইলে তিনি বলেন, নির্বাচন বর্জন করার ইতিহাস জাতীয় পার্টির কম। শুধু একটা নির্বাচন এখন পর্যন্ত বর্জন করেছে। তবে এমন নির্বাচন, যদি কোনোভাবে অংশগ্রহণ করা যাবে না, সেটা অন্য কথা। তবে আওয়ামী লীগের কথায় আমরা আশ্বস্ত।