ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় আচরণবিধি লঙ্ঘন করে হেলিকপ্টারে চড়ে নির্বাচনী এলাকায় সভা করার দায়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) প্রার্থী জামাল রানাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
জামাল রানা আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাক্ষণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসন্ন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) এর প্রার্থী।
জানা গেছে, জামাল রানা বুধবার বিকেলে হেলিকপ্টারে চড়ে ঢাকা থেকে ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর উপজেলার কোড্ডা গ্রামের মিতালী ফুটবল খেলার মাঠে নামেন। এ সময় তার কর্মী - সমর্থকেরা জড়ো হয়ে তাকে অভ্যর্থনা জানান এবং গলায় ফুলের মালা পড়ান। পরে তিনি কোড্ডা রেললাইন এলাকায় নিজের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন ও বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি কোড্ডা এলাকায় ভূইয়া বাড়িতে এলাকার লোকজনের সঙ্গে সভা করেন। সভায় এলাকায় বিভিন্ন শ্রেণি পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন। জামাল রানা সদর উপজেলার কোড্ডা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি জাতীয় যুব সংহতির কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ছিলেন। পরে দল বদল করে বিএনএম থেকে এই আসন্ন মনোনয়ন পেয়েছেন। জানা গেছে, নির্বাচনী আচরণবিধির ৮ (গ) ধারায় যানবাহন ব্যবহার সংক্রান্ত বাঁধা নিষেধে বলা হয়েছে, নির্বাচনী প্রচার কার্যে হেলিকপ্টার বা অন্য কোন আকাশযান ব্যবহার করা যাবে না তবে দলীয় প্রধানের যাতায়াতের জন্য উহা ব্যবহার করতে পারবে কিন্তু যাতায়াতের সময় হেলিকপ্টার হইতে লিফলেট, ব্যানার বা অন্য কোন প্রচার সামগ্রী প্রদর্শন বা বিতরণ করতে পারবে না। এ ব্যাপারে বিএনএমের প্রির্থী জামাল রানা বলেন, আমার ভাই আলমগীর গত মঙ্গলবার ইতালি থেকে দেশে আসে। তাকে নিয়ে হেলিকপ্টারে এলাকায় আসি। আমার ভাই হেলিকপ্টার ভাড়া করেছে। এ ব্যাপারে নির্বাচনে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ওই প্রার্থীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩
ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় আচরণবিধি লঙ্ঘন করে হেলিকপ্টারে চড়ে নির্বাচনী এলাকায় সভা করার দায়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) প্রার্থী জামাল রানাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
জামাল রানা আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাক্ষণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসন্ন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) এর প্রার্থী।
জানা গেছে, জামাল রানা বুধবার বিকেলে হেলিকপ্টারে চড়ে ঢাকা থেকে ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদর উপজেলার কোড্ডা গ্রামের মিতালী ফুটবল খেলার মাঠে নামেন। এ সময় তার কর্মী - সমর্থকেরা জড়ো হয়ে তাকে অভ্যর্থনা জানান এবং গলায় ফুলের মালা পড়ান। পরে তিনি কোড্ডা রেললাইন এলাকায় নিজের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন ও বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি কোড্ডা এলাকায় ভূইয়া বাড়িতে এলাকার লোকজনের সঙ্গে সভা করেন। সভায় এলাকায় বিভিন্ন শ্রেণি পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন। জামাল রানা সদর উপজেলার কোড্ডা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি জাতীয় যুব সংহতির কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ছিলেন। পরে দল বদল করে বিএনএম থেকে এই আসন্ন মনোনয়ন পেয়েছেন। জানা গেছে, নির্বাচনী আচরণবিধির ৮ (গ) ধারায় যানবাহন ব্যবহার সংক্রান্ত বাঁধা নিষেধে বলা হয়েছে, নির্বাচনী প্রচার কার্যে হেলিকপ্টার বা অন্য কোন আকাশযান ব্যবহার করা যাবে না তবে দলীয় প্রধানের যাতায়াতের জন্য উহা ব্যবহার করতে পারবে কিন্তু যাতায়াতের সময় হেলিকপ্টার হইতে লিফলেট, ব্যানার বা অন্য কোন প্রচার সামগ্রী প্রদর্শন বা বিতরণ করতে পারবে না। এ ব্যাপারে বিএনএমের প্রির্থী জামাল রানা বলেন, আমার ভাই আলমগীর গত মঙ্গলবার ইতালি থেকে দেশে আসে। তাকে নিয়ে হেলিকপ্টারে এলাকায় আসি। আমার ভাই হেলিকপ্টার ভাড়া করেছে। এ ব্যাপারে নির্বাচনে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ওই প্রার্থীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।