চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর ও মতলব দক্ষিণ) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বিরুদ্ধে নির্বাচন আচরণ বিধি লঙ্ঘনের ব্যাখ্যা দিয়েছেন তার পক্ষের আইনজীবী। গত বুধবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনি অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও চাঁদপুরের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ সাইয়েদ মাহবুবুল ইসলাম এর কার্যালয়ে মায়া চৌধুরীর পক্ষে লিখিত ব্যাখ্যা দেয়া হয়।
ব্যাখ্যায় বলেন, আমার বিরুদ্ধে নির্বাচন আচরণ বিধি মালা ২০০৮ এর ৭ (গ) বিধি লঙ্ঘনের যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন এবং প্রার্থীর অভিযোগপত্রে বর্নিত অভিযোগের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। গত ২ ডিসেম্বর আমার বড় ছেলে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুর পূর্বে গত ২৭ নভেম্বর থেকে আমি ও আমার রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা শোকার্ত। ওই সময় থেকে আমি ও আমার পরিবার চিকিৎসা এবং অন্যান্য কাজে ব্যস্ত ছিলাম।
অভিযোগে উল্লেখিত গত ১ ডিসেম্বর মটরসাইকেল নিয়ে হুমকি-ধমকি বা অন্য কোন বিষয়ে আমি অবগত নই। আমি চাঁদপুর-২ আসনে দুইবার সংসদ সদস্য ছিলাম এবং মন্ত্রী ছিলাম। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমি আওয়ামী লীগের প্রার্থী। আমি শতভাগ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং নির্বাচনী আচরণ সম্পর্কে অবগত। আমি আমার কর্মী সমর্থক এবং আমার দলের নেতাকর্মীদেরকে তফসিল ঘোষিত নির্বাচনী প্রচারনার সময় ব্যতিরেকে নির্বাচনী প্রচারণা কার্য না করার জন্য নির্দেশ দিয়েছি।
মায়া চৌধুরী বলেন- আমার নির্বাচনী এলাকার ভোটারদের কাছে আমার রাজনৈতিক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা এবং আমাকে হয়রানি অসৎ উদ্দেশ্যে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আমার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা অভিযোগ এনেছেন।
গত ৪ ডিসেম্বর নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে আচরণ বিধি লঙ্ঘন বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য নির্দেশ করেন। ওই নির্দেশে স্বতন্ত্র প্রার্থী এম. ইসফাক আহসান লিখিত অভিযোগ করেন বিগত ৩০ নভেম্বর রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার পর থেকে একই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রার্থী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সমর্থক ও আশ্রয়কৃত সন্ত্রাসী বাহিনী নানাভাবে স্বতন্ত্র সমর্থক ও এলাকার সাধারণ মানুষের বড়িতে হামলা করে বাড়ি-ঘর ভাংচুর, মারধর করে শারীরিকভাবে আহত করে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে লুটপাট করে। তারা হুমকি প্রদান করে-যারাই স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করবে তাদের বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হবে।
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩
চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর ও মতলব দক্ষিণ) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বিরুদ্ধে নির্বাচন আচরণ বিধি লঙ্ঘনের ব্যাখ্যা দিয়েছেন তার পক্ষের আইনজীবী। গত বুধবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনি অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও চাঁদপুরের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ সাইয়েদ মাহবুবুল ইসলাম এর কার্যালয়ে মায়া চৌধুরীর পক্ষে লিখিত ব্যাখ্যা দেয়া হয়।
ব্যাখ্যায় বলেন, আমার বিরুদ্ধে নির্বাচন আচরণ বিধি মালা ২০০৮ এর ৭ (গ) বিধি লঙ্ঘনের যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন এবং প্রার্থীর অভিযোগপত্রে বর্নিত অভিযোগের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। গত ২ ডিসেম্বর আমার বড় ছেলে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুর পূর্বে গত ২৭ নভেম্বর থেকে আমি ও আমার রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা শোকার্ত। ওই সময় থেকে আমি ও আমার পরিবার চিকিৎসা এবং অন্যান্য কাজে ব্যস্ত ছিলাম।
অভিযোগে উল্লেখিত গত ১ ডিসেম্বর মটরসাইকেল নিয়ে হুমকি-ধমকি বা অন্য কোন বিষয়ে আমি অবগত নই। আমি চাঁদপুর-২ আসনে দুইবার সংসদ সদস্য ছিলাম এবং মন্ত্রী ছিলাম। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমি আওয়ামী লীগের প্রার্থী। আমি শতভাগ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং নির্বাচনী আচরণ সম্পর্কে অবগত। আমি আমার কর্মী সমর্থক এবং আমার দলের নেতাকর্মীদেরকে তফসিল ঘোষিত নির্বাচনী প্রচারনার সময় ব্যতিরেকে নির্বাচনী প্রচারণা কার্য না করার জন্য নির্দেশ দিয়েছি।
মায়া চৌধুরী বলেন- আমার নির্বাচনী এলাকার ভোটারদের কাছে আমার রাজনৈতিক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা এবং আমাকে হয়রানি অসৎ উদ্দেশ্যে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আমার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা অভিযোগ এনেছেন।
গত ৪ ডিসেম্বর নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে আচরণ বিধি লঙ্ঘন বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য নির্দেশ করেন। ওই নির্দেশে স্বতন্ত্র প্রার্থী এম. ইসফাক আহসান লিখিত অভিযোগ করেন বিগত ৩০ নভেম্বর রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার পর থেকে একই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রার্থী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সমর্থক ও আশ্রয়কৃত সন্ত্রাসী বাহিনী নানাভাবে স্বতন্ত্র সমর্থক ও এলাকার সাধারণ মানুষের বড়িতে হামলা করে বাড়ি-ঘর ভাংচুর, মারধর করে শারীরিকভাবে আহত করে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে লুটপাট করে। তারা হুমকি প্রদান করে-যারাই স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করবে তাদের বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হবে।