বিএনপির মুখ শুকিয়ে গেছে, এমন মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, মির্জা ফখরুলের এখন আর হাসিখুশি মুখ নেই। স্যাংশন, ভিসানীতি করে ভেবেছিলেন, তারা ক্ষমতায় এসে গেছেন। কিন্তু এখন মুখ শুকিয়ে গেছে। বিএনপি ভেবেছিল হেফাজতের সমাবেশে যোগ দিয়ে সরকার পতন হবে।
শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশ তিনি এ কথা বলেন।
সরকারের বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি শক্তি ষড়যন্ত্র করছে বলে অভিযোগ করে হানিফ বলেন, যারা ষড়যন্ত্র করছে, তাদের বলবো, এই সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে পতন ঘটানো যাবে না। বিদেশি যারা গণতন্ত্রের কথা বলেন, মানবতার কথা বলেন, তারা এই ষড়যন্ত্রীদের সঙ্গে থাকবে না।
সব দল নির্বাচনে অংশ নেবে এমন আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, নির্বাচনে অংশ নিয়ে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন। আমরা বিএনপি-জামায়াতের অশুভ তৎপরতা নস্যাৎ করে দিয়ে শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনবো।
অধিকারের চেয়ারম্যান আদিলুর রহমানের সাজার বিষয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে মন্তব্য করে হানিফ বলেন, হেফাজতের মহাসমাবেশ ৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছিল অধিকার। সেই মিথ্যা প্রচারের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। তার দুই বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। এ জন্য মির্জা ফখরুলের দুঃখ কিসের? এই স্বাধীনতাবিরোধীরা এক হয়ে সরকার পতন ঘটাতে চায়।
তিনি বলেন, বিদেশি বন্ধুদের বলবো, জনগণের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র থেকে বিরত থাকুন। আমরা পরিষ্কার করে বলছি, বিএনপি-জামায়াত কর্মসূচি দিলে আমরা রাজপথে থেকে তাদের যেকোনও ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করবো।
হেফাজতের আন্দোলনের ওপর ভর করে সে সময় বিএনপি ক্ষমতা দখলের স্বপ্ন দেখেছিল মন্তব্য করে হানিফ বলেন, খালেদা জিয়া ভেবেছিলেন হেফাজতের আন্দোলনে সরকার নেমে যাবে। ২০০ গরু মেরে খাওয়ার ব্যবস্থার করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সময় ফটোগ্রাফার শহিদুল আলমের আলজাজিরায় সাক্ষাৎকারেরও সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগের এই কেন্দ্রীয় নেতা। তিনি বলেন, শহিদুল আলম একাত্তরের পরাজিত শক্তির বংশধর। তার মা ছিলেন রাজাকার, তিনি রাজাকার সবুর খানের ভাগনে।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশসহ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের নেতারা।
শুক্রবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিএনপির মুখ শুকিয়ে গেছে, এমন মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, মির্জা ফখরুলের এখন আর হাসিখুশি মুখ নেই। স্যাংশন, ভিসানীতি করে ভেবেছিলেন, তারা ক্ষমতায় এসে গেছেন। কিন্তু এখন মুখ শুকিয়ে গেছে। বিএনপি ভেবেছিল হেফাজতের সমাবেশে যোগ দিয়ে সরকার পতন হবে।
শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশ তিনি এ কথা বলেন।
সরকারের বিরুদ্ধে দেশি-বিদেশি শক্তি ষড়যন্ত্র করছে বলে অভিযোগ করে হানিফ বলেন, যারা ষড়যন্ত্র করছে, তাদের বলবো, এই সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে পতন ঘটানো যাবে না। বিদেশি যারা গণতন্ত্রের কথা বলেন, মানবতার কথা বলেন, তারা এই ষড়যন্ত্রীদের সঙ্গে থাকবে না।
সব দল নির্বাচনে অংশ নেবে এমন আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, নির্বাচনে অংশ নিয়ে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন। আমরা বিএনপি-জামায়াতের অশুভ তৎপরতা নস্যাৎ করে দিয়ে শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনবো।
অধিকারের চেয়ারম্যান আদিলুর রহমানের সাজার বিষয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে মন্তব্য করে হানিফ বলেন, হেফাজতের মহাসমাবেশ ৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছিল অধিকার। সেই মিথ্যা প্রচারের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। তার দুই বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। এ জন্য মির্জা ফখরুলের দুঃখ কিসের? এই স্বাধীনতাবিরোধীরা এক হয়ে সরকার পতন ঘটাতে চায়।
তিনি বলেন, বিদেশি বন্ধুদের বলবো, জনগণের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র থেকে বিরত থাকুন। আমরা পরিষ্কার করে বলছি, বিএনপি-জামায়াত কর্মসূচি দিলে আমরা রাজপথে থেকে তাদের যেকোনও ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করবো।
হেফাজতের আন্দোলনের ওপর ভর করে সে সময় বিএনপি ক্ষমতা দখলের স্বপ্ন দেখেছিল মন্তব্য করে হানিফ বলেন, খালেদা জিয়া ভেবেছিলেন হেফাজতের আন্দোলনে সরকার নেমে যাবে। ২০০ গরু মেরে খাওয়ার ব্যবস্থার করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সময় ফটোগ্রাফার শহিদুল আলমের আলজাজিরায় সাক্ষাৎকারেরও সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগের এই কেন্দ্রীয় নেতা। তিনি বলেন, শহিদুল আলম একাত্তরের পরাজিত শক্তির বংশধর। তার মা ছিলেন রাজাকার, তিনি রাজাকার সবুর খানের ভাগনে।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশসহ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের নেতারা।