লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন লালমনিরহাট-২ আসনের এমপি ও সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদ ও ছোট ভাই বর্তমান চেয়ারম্যান মাহবুবুজ্জামান আহমেদ। এমপির আত্মীয় হওয়ার পরও তারা নির্বাচন থেকে সরছেন না। মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না – দলের এই নির্দেশনাতেও পিছপা হননি তারা।
রাকিবুজ্জামান আহমেদ শনিবার (২০ এপ্রিল) ও মাহবুবুজ্জামান আহমেদ রোববার (২১ এপ্রিল) অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
নুরুজ্জামান আহমেদের আপন ছোট ভাই মাহবুবুজ্জামান আহমেদ কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এবং তার ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
গত তিন বছর আগে জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে মাহবুবুজ্জামান আহমেদ জেলা কমিটির সহ-সভাপতি এবং রাকিবুজ্জামান আহমেদকে সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয় ।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মন্ত্রী ও এমপির পরিবারের সদস্য, আত্মীয়স্বজনদের অংশগ্রহণ না করতে বা অংশগ্রহণের প্রক্রিয়ায় থাকলে সেখান থেকে সরে আসতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্র থেকে নির্দেশ আসে। এমন পরিস্থিতিতে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সাংসদ পুত্র ও সহোদরের মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়টি জেলায় বেশ আলোচনার সৃষ্টি করেছে। ভোটের মাঠে চাচা-ভাতিজা কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ, এ নিয়ে ভোটারদের মাঝেও কৌতূহলের শেষ নেই।
ভোটারদের মতে, চাচা-ভাতিজা দুজন প্রার্থী হওয়ায় তারা কাকে ভোট দেবেন, এ নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েছেন অনেকে; বিপাকে পড়েছেন তাদের আত্মীয়-স্বজনরাও। তবে নির্বাচন পর্যন্ত ভোটারদের কাছে চাচা-ভাতিজার নির্বাচনী লড়াই বেশ উপভোগ্য হবে বলে জানান অনেকে।
এবারের ভোট নিয়ে তাই আলোচনা-সমালোচনার যেন কমতি নেই। পাড়া-মহল্লা, হাটবাজার সবখানেই চাচা-ভাতিজার ভোটযুদ্ধের গল্প।
এদিকে নির্বাচন নিয়ে জানতে চাইলে মাহবুজ্জামান আহমেদ বলেন, ‘আমি দুবারের উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলাম। জয়ের ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। এ ক্ষেত্রে আমার ভাতিজা তেমন কোনো সমস্যা নয়।’
রাকিবুজ্জামান আহমেদ বলেন, ‘দলীয় শতাধিক নেতা-কর্মী আমার জন্যে মাঠে থাকবেন। চাচার পেছনে এখন কোনো নেতা-কর্মী নেই।’
উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা জহির ইমাম জানান, কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যে কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন, সব প্রার্থীই সমান। চাচা-ভাতিজার নির্বাচন করতে কোনো বাধা নেই। এ নির্বাচনে মনোনয়ন জমার শেষ দিনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস- চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ২ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সোমবার, ২২ এপ্রিল ২০২৪
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন লালমনিরহাট-২ আসনের এমপি ও সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদ ও ছোট ভাই বর্তমান চেয়ারম্যান মাহবুবুজ্জামান আহমেদ। এমপির আত্মীয় হওয়ার পরও তারা নির্বাচন থেকে সরছেন না। মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না – দলের এই নির্দেশনাতেও পিছপা হননি তারা।
রাকিবুজ্জামান আহমেদ শনিবার (২০ এপ্রিল) ও মাহবুবুজ্জামান আহমেদ রোববার (২১ এপ্রিল) অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
নুরুজ্জামান আহমেদের আপন ছোট ভাই মাহবুবুজ্জামান আহমেদ কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এবং তার ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
গত তিন বছর আগে জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে মাহবুবুজ্জামান আহমেদ জেলা কমিটির সহ-সভাপতি এবং রাকিবুজ্জামান আহমেদকে সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয় ।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মন্ত্রী ও এমপির পরিবারের সদস্য, আত্মীয়স্বজনদের অংশগ্রহণ না করতে বা অংশগ্রহণের প্রক্রিয়ায় থাকলে সেখান থেকে সরে আসতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্র থেকে নির্দেশ আসে। এমন পরিস্থিতিতে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সাংসদ পুত্র ও সহোদরের মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়টি জেলায় বেশ আলোচনার সৃষ্টি করেছে। ভোটের মাঠে চাচা-ভাতিজা কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ, এ নিয়ে ভোটারদের মাঝেও কৌতূহলের শেষ নেই।
ভোটারদের মতে, চাচা-ভাতিজা দুজন প্রার্থী হওয়ায় তারা কাকে ভোট দেবেন, এ নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েছেন অনেকে; বিপাকে পড়েছেন তাদের আত্মীয়-স্বজনরাও। তবে নির্বাচন পর্যন্ত ভোটারদের কাছে চাচা-ভাতিজার নির্বাচনী লড়াই বেশ উপভোগ্য হবে বলে জানান অনেকে।
এবারের ভোট নিয়ে তাই আলোচনা-সমালোচনার যেন কমতি নেই। পাড়া-মহল্লা, হাটবাজার সবখানেই চাচা-ভাতিজার ভোটযুদ্ধের গল্প।
এদিকে নির্বাচন নিয়ে জানতে চাইলে মাহবুজ্জামান আহমেদ বলেন, ‘আমি দুবারের উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলাম। জয়ের ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। এ ক্ষেত্রে আমার ভাতিজা তেমন কোনো সমস্যা নয়।’
রাকিবুজ্জামান আহমেদ বলেন, ‘দলীয় শতাধিক নেতা-কর্মী আমার জন্যে মাঠে থাকবেন। চাচার পেছনে এখন কোনো নেতা-কর্মী নেই।’
উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা জহির ইমাম জানান, কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যে কেউ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন, সব প্রার্থীই সমান। চাচা-ভাতিজার নির্বাচন করতে কোনো বাধা নেই। এ নির্বাচনে মনোনয়ন জমার শেষ দিনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস- চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ২ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।