সরকার কোনো রকম নিষেধাজ্ঞা বা ভিসানীতির পরোয়া করে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডনাল্ড লুর বাংলাদেশ সফর নিয়ে মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ’আমি এ নিয়ে কোনো আলোচনা করতে চাই না। রুটিন আসা আসবে, যাবে। তারা কী করছে না করছে জানি না। তারা উপরে-উপরে পাত্তা দেয় না, তলে-তলে আবার কী করে সেটা তো বলা মুশকিল।’
তিনি বলেন, ‘লু’কে দাওয়াত করে আনা হয়নি। তিনি নিজ দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়নে আলোচনা করতে এসেছেন। তাকে নিয়ে এত মাতামাতি কেন? কোনো ভিসা নীতি, নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে না সরকার।’
আগামীতে নতুন করে কোনো প্রকার ভিসানীতি আসতে পারে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা কোনো প্রকার স্যাংশন, ভিসানীতি এগুলো আমরা কেয়ার করি না।’
বিএনপি তাদের সমমনাদের সঙ্গে বৈঠকে ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলনে জোর দিচ্ছে- এ বিষয়ে এক সাংবাদিকের প্রশ্নে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতীয় পণ্য বয়কটে জোর আন্দোলন এটা তাদের ব্যর্থ চেষ্টা। বিএনপির কোনো নেতাই ভারতীয় পণ্য বর্জন করবে না। কিছুদিন আগে টেস্ট কেস দেখলাম।এটা কি সম্ভব! ভারতীয় মসলা ছাড়া কি চলে! শাড়িসহ আরো অনেক নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আছে আনতে হয়। আমার মনে হয় এটা বিএনপির উদ্ভট চিন্তা, ব্যর্থ চেষ্টা। আসলে সব হারিয়ে বিএনপি এখন খড়কুটো ধরে বাঁচতে চায়। তাদের কোনো ইস্যু নেই। এখন ভারতীয় পণ্যকে ইস্যু করে নিয়েছে। বাংলাদেশের কাছে এটা নন ইস্যু।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপি ও সমমনাদের আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা নেই। সম্প্রতি ঢাকায় তাদের দুটি সমাবেশও ফ্লপ হয়েছে। তাদের কর্মীরা হতাশ, নেতাদের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে।’
মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪
সরকার কোনো রকম নিষেধাজ্ঞা বা ভিসানীতির পরোয়া করে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডনাল্ড লুর বাংলাদেশ সফর নিয়ে মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ’আমি এ নিয়ে কোনো আলোচনা করতে চাই না। রুটিন আসা আসবে, যাবে। তারা কী করছে না করছে জানি না। তারা উপরে-উপরে পাত্তা দেয় না, তলে-তলে আবার কী করে সেটা তো বলা মুশকিল।’
তিনি বলেন, ‘লু’কে দাওয়াত করে আনা হয়নি। তিনি নিজ দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়নে আলোচনা করতে এসেছেন। তাকে নিয়ে এত মাতামাতি কেন? কোনো ভিসা নীতি, নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে না সরকার।’
আগামীতে নতুন করে কোনো প্রকার ভিসানীতি আসতে পারে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা কোনো প্রকার স্যাংশন, ভিসানীতি এগুলো আমরা কেয়ার করি না।’
বিএনপি তাদের সমমনাদের সঙ্গে বৈঠকে ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলনে জোর দিচ্ছে- এ বিষয়ে এক সাংবাদিকের প্রশ্নে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতীয় পণ্য বয়কটে জোর আন্দোলন এটা তাদের ব্যর্থ চেষ্টা। বিএনপির কোনো নেতাই ভারতীয় পণ্য বর্জন করবে না। কিছুদিন আগে টেস্ট কেস দেখলাম।এটা কি সম্ভব! ভারতীয় মসলা ছাড়া কি চলে! শাড়িসহ আরো অনেক নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আছে আনতে হয়। আমার মনে হয় এটা বিএনপির উদ্ভট চিন্তা, ব্যর্থ চেষ্টা। আসলে সব হারিয়ে বিএনপি এখন খড়কুটো ধরে বাঁচতে চায়। তাদের কোনো ইস্যু নেই। এখন ভারতীয় পণ্যকে ইস্যু করে নিয়েছে। বাংলাদেশের কাছে এটা নন ইস্যু।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপি ও সমমনাদের আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা নেই। সম্প্রতি ঢাকায় তাদের দুটি সমাবেশও ফ্লপ হয়েছে। তাদের কর্মীরা হতাশ, নেতাদের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে।’