ফখরুলকে কাদেরের প্রশ্ন
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কালো টাকা সাদা করেছেন উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপির সময়ের অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানও কালো টাকা সাদা করেছেন। তাহলে তারাও কি দুর্বৃত্ত?’
তিনি বলেন, ‘বাজেটটা করা হয়েছে রাঘব-বোয়ালদের লুটপাট বন্ধ করার জন্য। বিএনপি আমলে যে লুটপাটের রাজত্ব সৃষ্টি হয়েছিল, দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে গিয়েছিল, তা থেকে দেশকে রক্ষা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। লুটপাট করে কেউ এখানে পার পাবে না। নিজের লোকদের শায়েস্তা করার সাহস বিএনপি নেই।’
রোববার (৯ জুন) দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বৃত্তদের সুযোগ দিতে বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে’- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির সময়ে লুটপাটকারীদের বিচার হয়নি মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের আমলে কেউ দুর্নীতি করে পার পাবে না, সে যেই হোক।’
দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি আগুন সন্ত্রাসের যে সংস্কৃতি চালু করেছে, এর বিরুদ্ধে জনগণের জানমাল রক্ষায় আমাদের অবশ্যই শান্তি সমাবেশ করতে হবে। প্রতিরোধ করতে হবে। রাজপথে প্রস্তুত থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘বিরোধীরাও বসে নেই, তারাও কর্মসূচি দেবে। আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে তা সফল করতে সব পর্যায়ের নেতাদের অফিসমুখী হতে হবে।’
ফিলিস্তিনে দখলদার ইসরায়েলিদের গণহত্যা প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘চারজন অপহৃত ইসরায়েলিকে উদ্ধার করতে গিয়ে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ২১৩ জন বেসামরিক ফিলিস্তিনিকে হত্যার বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আর কেউ বলেননি। এসব শিশুর অপরাধ কী? এদের হত্যার বিচার হবে না? মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ নিয়ে একটি কথাও বলেননি। আর আরব বিশ্ব মনে হয় তারা ঘুমাচ্ছে।’
যৌথসভায় উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ, জেলা আওয়ামী লীগ এবং সব সহযোগী সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা।
ফখরুলকে কাদেরের প্রশ্ন
রোববার, ০৯ জুন ২০২৪
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কালো টাকা সাদা করেছেন উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপির সময়ের অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমানও কালো টাকা সাদা করেছেন। তাহলে তারাও কি দুর্বৃত্ত?’
তিনি বলেন, ‘বাজেটটা করা হয়েছে রাঘব-বোয়ালদের লুটপাট বন্ধ করার জন্য। বিএনপি আমলে যে লুটপাটের রাজত্ব সৃষ্টি হয়েছিল, দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে গিয়েছিল, তা থেকে দেশকে রক্ষা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। লুটপাট করে কেউ এখানে পার পাবে না। নিজের লোকদের শায়েস্তা করার সাহস বিএনপি নেই।’
রোববার (৯ জুন) দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত যৌথসভায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বৃত্তদের সুযোগ দিতে বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে’- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির সময়ে লুটপাটকারীদের বিচার হয়নি মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের আমলে কেউ দুর্নীতি করে পার পাবে না, সে যেই হোক।’
দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি আগুন সন্ত্রাসের যে সংস্কৃতি চালু করেছে, এর বিরুদ্ধে জনগণের জানমাল রক্ষায় আমাদের অবশ্যই শান্তি সমাবেশ করতে হবে। প্রতিরোধ করতে হবে। রাজপথে প্রস্তুত থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘বিরোধীরাও বসে নেই, তারাও কর্মসূচি দেবে। আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে তা সফল করতে সব পর্যায়ের নেতাদের অফিসমুখী হতে হবে।’
ফিলিস্তিনে দখলদার ইসরায়েলিদের গণহত্যা প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘চারজন অপহৃত ইসরায়েলিকে উদ্ধার করতে গিয়ে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ২১৩ জন বেসামরিক ফিলিস্তিনিকে হত্যার বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আর কেউ বলেননি। এসব শিশুর অপরাধ কী? এদের হত্যার বিচার হবে না? মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ নিয়ে একটি কথাও বলেননি। আর আরব বিশ্ব মনে হয় তারা ঘুমাচ্ছে।’
যৌথসভায় উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ, জেলা আওয়ামী লীগ এবং সব সহযোগী সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা।