সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে আন্দোলনে সহিংসতার প্রতিক্রিয়ায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবার রাজপথে কর্মসূচি দিয়েছে। রোববার ঢাকার প্রতিটি ওয়ার্ডে এবং দেশের সব মহানগর ও জেলায় জমায়েত কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
শনিবারের শোক মিছিলটি সোমবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন থেকে বঙ্গবন্ধু ভবন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
কোটা আন্দোলনের সহিংসতায় ১৮ থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত সরকারি হিসাবে দেড় শতাধিক মানুষের মৃত্যু ও কয়েক হাজার গ্রেপ্তারের ঘটনায় দেশে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। সংঘাতের দায় দিয়ে সরকার সন্ত্রাসবিরোধী আইনে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করেছে। সরকার অভিযোগ করেছে, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঢুকে তারা ত্রাস সৃষ্টি করেছিল। বিএনপির বিরুদ্ধে সরকার পতনের চেষ্টা করার অভিযোগও তুলেছে ক্ষমতাসীন দল।
শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিক কর্মসূচি চললেও আওয়ামী লীগ এখনও রাজপথে সক্রিয় হয়নি, যদিও আগস্ট মাসজুড়ে তাদের নিয়মিত কর্মসূচি থাকে। বৈষম্যমূলক ছাত্র আন্দোলন সরকারকে অসহযোগের ডাক দিয়েছে এবং পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস বিল বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে। শনিবার রাতে প্রথমবারের মতো সরকার পতনের কথা বলেছেন আন্দোলনের সমন্বয়ক আবদুল হান্নান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলোচনার ডাক দিলেও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে সেই আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের জনগণের ভোটে নির্বাচিত মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, “এই দেশের মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার ফিরিয়ে এনেছে। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাতে বিএনপি-জামায়াত অপচেষ্টা চালাচ্ছে।”
বিএনপি বারবার জনগণের দ্বারা ‘প্রত্যাখাত’ ও রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, “যে কোনো আন্দোলন দেখলেই সেটাকে সরকার উৎখাতে নিয়ে যেতে উন্মুখ হয়ে থাকে। সরকার সকল উসকানি ও নৈরাজ্য ধৈর্য ও সংযমের মাধ্যমে মোকাবিলা করছে।”
এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
শনিবার, ০৩ আগস্ট ২০২৪
সরকারি চাকরিতে কোটা নিয়ে আন্দোলনে সহিংসতার প্রতিক্রিয়ায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবার রাজপথে কর্মসূচি দিয়েছে। রোববার ঢাকার প্রতিটি ওয়ার্ডে এবং দেশের সব মহানগর ও জেলায় জমায়েত কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
শনিবারের শোক মিছিলটি সোমবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন থেকে বঙ্গবন্ধু ভবন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
কোটা আন্দোলনের সহিংসতায় ১৮ থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত সরকারি হিসাবে দেড় শতাধিক মানুষের মৃত্যু ও কয়েক হাজার গ্রেপ্তারের ঘটনায় দেশে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। সংঘাতের দায় দিয়ে সরকার সন্ত্রাসবিরোধী আইনে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করেছে। সরকার অভিযোগ করেছে, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঢুকে তারা ত্রাস সৃষ্টি করেছিল। বিএনপির বিরুদ্ধে সরকার পতনের চেষ্টা করার অভিযোগও তুলেছে ক্ষমতাসীন দল।
শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিক কর্মসূচি চললেও আওয়ামী লীগ এখনও রাজপথে সক্রিয় হয়নি, যদিও আগস্ট মাসজুড়ে তাদের নিয়মিত কর্মসূচি থাকে। বৈষম্যমূলক ছাত্র আন্দোলন সরকারকে অসহযোগের ডাক দিয়েছে এবং পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস বিল বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে। শনিবার রাতে প্রথমবারের মতো সরকার পতনের কথা বলেছেন আন্দোলনের সমন্বয়ক আবদুল হান্নান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলোচনার ডাক দিলেও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে সেই আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের জনগণের ভোটে নির্বাচিত মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, “এই দেশের মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার ফিরিয়ে এনেছে। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাতে বিএনপি-জামায়াত অপচেষ্টা চালাচ্ছে।”
বিএনপি বারবার জনগণের দ্বারা ‘প্রত্যাখাত’ ও রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, “যে কোনো আন্দোলন দেখলেই সেটাকে সরকার উৎখাতে নিয়ে যেতে উন্মুখ হয়ে থাকে। সরকার সকল উসকানি ও নৈরাজ্য ধৈর্য ও সংযমের মাধ্যমে মোকাবিলা করছে।”
এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।