বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় পোশাকশ্রমিক রুবেল হত্যার অভিযোগে রাজধানীর আদাবর থানার মামলায় আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসানের আদালত এ আদেশ দেন।
এদিন সকাল ৭টায় সাত দিনের রিমান্ড শেষে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদাবর থানার পরিদর্শক মিন্টু চন্দ্র বণিক তাকে পুনরায় সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। এসময় আসামিপক্ষ রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করে। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত রিমান্ডের আদেশ দেন।
গত ২৫ আগস্ট রাজধানীর পশ্চিম নাখালপাড়া থেকে গোলাপকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন এ মামলায় গোলাপের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এ মামলায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, সাকিব আল হাসান ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদসহ ১৫৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়। গত ২২ আগস্ট পোশাকশ্রমিক রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে আদাবর থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, গত ৫ আগস্ট রুবেল আদাবরের রিংরোডে ছাত্র-জনতার প্রতিবাদী মিছিলে অংশ নেন। এ সময় আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশ, প্ররোচনা, সাহায্য, সহযোগিতা ও প্রত্যক্ষ মদদে মিছিলে গুলি ছুড়া হয়। এতে বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ হন রুবেল। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ আগস্ট মারা যান তিনি।
মামলায় আসামির তালিকায় দল হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ যুবলীগ, বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবকলীগ, বাংলাদেশ শ্রমিকলীগ, বাংলাদেশ তাঁতীলীগ, বাংলাদেশ কৃষকলীগ, বাংলাদেশ মৎসজীবীলীগের নামও রয়েছে।
সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় পোশাকশ্রমিক রুবেল হত্যার অভিযোগে রাজধানীর আদাবর থানার মামলায় আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসানের আদালত এ আদেশ দেন।
এদিন সকাল ৭টায় সাত দিনের রিমান্ড শেষে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদাবর থানার পরিদর্শক মিন্টু চন্দ্র বণিক তাকে পুনরায় সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। এসময় আসামিপক্ষ রিমান্ড বাতিল ও জামিন চেয়ে শুনানি করে। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত রিমান্ডের আদেশ দেন।
গত ২৫ আগস্ট রাজধানীর পশ্চিম নাখালপাড়া থেকে গোলাপকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন এ মামলায় গোলাপের সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এ মামলায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, সাকিব আল হাসান ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদসহ ১৫৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়। গত ২২ আগস্ট পোশাকশ্রমিক রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে আদাবর থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, গত ৫ আগস্ট রুবেল আদাবরের রিংরোডে ছাত্র-জনতার প্রতিবাদী মিছিলে অংশ নেন। এ সময় আসামিদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নির্দেশ, প্ররোচনা, সাহায্য, সহযোগিতা ও প্রত্যক্ষ মদদে মিছিলে গুলি ছুড়া হয়। এতে বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ হন রুবেল। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ আগস্ট মারা যান তিনি।
মামলায় আসামির তালিকায় দল হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ যুবলীগ, বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবকলীগ, বাংলাদেশ শ্রমিকলীগ, বাংলাদেশ তাঁতীলীগ, বাংলাদেশ কৃষকলীগ, বাংলাদেশ মৎসজীবীলীগের নামও রয়েছে।