ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যে ৬ বিঘা জমি আছে সেখানে ফ্ল্যাট করে আন্দোলনে নিহতদের পরিবারকে বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন দৈনিক ইনকিলাবের সম্পাদক এএমএম বাহাউদ্দীন।
শনিবার বিকালে গত ১৬ বছরে আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এক স্মরণ সভায় তিনি একথা বলেন।
বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা-জাসাসের আয়োজনে এই সভায় খুন ও গুমের শিকার কয়েকশ পরিবারের সদস্য অংশ নেন।
সমাবেশে এএমএম বাহাউদ্দীন বলেন, ‘শহীদদের জন্য আমাদের কিছু করতে হবে। ৩২ ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের ৬ বিঘা জমি আছে। ম্যাডামকে যেভাবে ক্যান্টনমেন্ট থেকে বের করে দিয়ে সেখানে অ্যাপার্টমেন্ট নির্মাণ করা হয়েছে… শহীদদের জন্য শুধু আমাদের অনুশোচনা করলে হবে না, সেখানে (ধানমন্ডিতে) অ্যাপার্টমেন্ট করে সকল শহীদের পরিবারের জন্য বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দিতে হবে।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি ‘মানুষের ঘৃণা-বিদ্বেষ’ থেকে সেনানিবাস থেকে সব জায়গায় তার ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন বাহাউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘সরকারি অফিসগুলোতে এখনও তার (বঙ্গবন্ধু) ছবি আছে… সরকার এখন পর্যন্ত সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত দেয়নি। এই ঘৃণা ও সংবিধান এক সাথে চলতে পারে না।’
বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর পরিচালনায় এই স্মরণসভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, দৃকের শহীদুল আলম, বিডিআর বিদ্রোহে নিহত মহাপরিচালক শাকিল আহমেদের ছেলে রাকিক আহমেদসহ নির্যাতিত পরিবারের তিন সদস্য বক্তব্য রাখেন।
রোববার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যে ৬ বিঘা জমি আছে সেখানে ফ্ল্যাট করে আন্দোলনে নিহতদের পরিবারকে বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন দৈনিক ইনকিলাবের সম্পাদক এএমএম বাহাউদ্দীন।
শনিবার বিকালে গত ১৬ বছরে আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এক স্মরণ সভায় তিনি একথা বলেন।
বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা-জাসাসের আয়োজনে এই সভায় খুন ও গুমের শিকার কয়েকশ পরিবারের সদস্য অংশ নেন।
সমাবেশে এএমএম বাহাউদ্দীন বলেন, ‘শহীদদের জন্য আমাদের কিছু করতে হবে। ৩২ ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের ৬ বিঘা জমি আছে। ম্যাডামকে যেভাবে ক্যান্টনমেন্ট থেকে বের করে দিয়ে সেখানে অ্যাপার্টমেন্ট নির্মাণ করা হয়েছে… শহীদদের জন্য শুধু আমাদের অনুশোচনা করলে হবে না, সেখানে (ধানমন্ডিতে) অ্যাপার্টমেন্ট করে সকল শহীদের পরিবারের জন্য বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দিতে হবে।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি ‘মানুষের ঘৃণা-বিদ্বেষ’ থেকে সেনানিবাস থেকে সব জায়গায় তার ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন বাহাউদ্দিন। তিনি বলেন, ‘সরকারি অফিসগুলোতে এখনও তার (বঙ্গবন্ধু) ছবি আছে… সরকার এখন পর্যন্ত সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত দেয়নি। এই ঘৃণা ও সংবিধান এক সাথে চলতে পারে না।’
বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর পরিচালনায় এই স্মরণসভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, দৃকের শহীদুল আলম, বিডিআর বিদ্রোহে নিহত মহাপরিচালক শাকিল আহমেদের ছেলে রাকিক আহমেদসহ নির্যাতিত পরিবারের তিন সদস্য বক্তব্য রাখেন।