বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিজয়কে সুসংহত করতে হলে জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, “বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করলেও, তাদের সংস্কারের সুযোগ দিতে হবে। ৫ আগস্টের বিজয়কে টেকসই করতে হলে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নেই। ১৮ কোটি মানুষের ঐক্য ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করবে।”
শনিবার সিরাজগঞ্জের দারুল ইসলাম একাডেমি মাঠে আয়োজিত জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা জামায়াতের আমির অধ্যক্ষ শাহিনুর ইসলাম।
শফিকুর রহমান বলেন, “১৯৭১ সালে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর নির্যাতনের বিরুদ্ধে বাঙালির রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জিত হয়। কিন্তু পরবর্তীতে শেখ মুজিবের রক্ষী বাহিনী ও বাকশাল গঠনের মাধ্যমে স্বাধীনতাকে ধ্বংস করা হয়েছিল। সেই বৈষম্যের অবসান হয়েছে ৫ আগস্টের ঘটনায়।”
তিনি আরও বলেন, “শেখ হাসিনা সবসময় বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতার কথা বলেছেন। তাহলে কেন তিনি পালানোর কথা বলছেন? দেশে ফিরে বিচার ব্যবস্থার মুখোমুখি হয়ে নিজ কর্মের পরিণাম ভোগ করুন।”
সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিজয়কে সুসংহত করতে হলে জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, “বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করলেও, তাদের সংস্কারের সুযোগ দিতে হবে। ৫ আগস্টের বিজয়কে টেকসই করতে হলে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নেই। ১৮ কোটি মানুষের ঐক্য ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করবে।”
শনিবার সিরাজগঞ্জের দারুল ইসলাম একাডেমি মাঠে আয়োজিত জেলা জামায়াতের রুকন সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা জামায়াতের আমির অধ্যক্ষ শাহিনুর ইসলাম।
শফিকুর রহমান বলেন, “১৯৭১ সালে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর নির্যাতনের বিরুদ্ধে বাঙালির রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জিত হয়। কিন্তু পরবর্তীতে শেখ মুজিবের রক্ষী বাহিনী ও বাকশাল গঠনের মাধ্যমে স্বাধীনতাকে ধ্বংস করা হয়েছিল। সেই বৈষম্যের অবসান হয়েছে ৫ আগস্টের ঘটনায়।”
তিনি আরও বলেন, “শেখ হাসিনা সবসময় বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতার কথা বলেছেন। তাহলে কেন তিনি পালানোর কথা বলছেন? দেশে ফিরে বিচার ব্যবস্থার মুখোমুখি হয়ে নিজ কর্মের পরিণাম ভোগ করুন।”
সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।