সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৮তম জন্মদিন উপলক্ষে তার ছবিতে গণ জুতা নিক্ষেপ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) একদল শিক্ষার্থী।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ‘জুলাই গণহত্যা বিচার নিশ্চিত পরিষদ’ ব্যানারে জুতা নিক্ষেপ প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘ইতিহাসের নোংরা দিন, খুনি হাসিনার জন্মদিন’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘বিচার বিচার বিচার চাই, খুনি হাসিনার বিচার চাই’, ‘এক দুই তিন চার, শেখ হাসিনারে জুতা মার,’ইত্যাদি স্লোগান দেন।
সরেজমিন দেখা যায়, শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে একটি ল্যাম্পপোস্টে শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত একটি ব্যানার টানানো হয়। এ সময় একদল শিক্ষার্থী সেখানে জুতা মারার প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের এলাকার সাধারণ মানুষ ও শিক্ষার্থীরাও সেখানে অংশ নেন।
প্রতিযোগিতার নিয়ম অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ৩টি জুতা একই সঙ্গে নিক্ষেপ করার সুযোগ পান। কেউ যদি টানা ২ বার শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত কুশপুত্তলিকায় জুতা লাগাতে পারেন তাহলে তাকে পুরস্কার স্বরূপ একটি কোমল পানীয় দেওয়া হয়।
প্রতিযোগিতার আয়োজক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষার্থী জুবায়ের শাবাব বলেন, স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার দেশের মানুষের ওপর কতো যে নিপীড়ন চালিয়েছে তার হিসেব নেই। এখন সে ভারতে পালিয়ে গেলেও আমরা সেই ক্ষতচিহ্ন বুকে বয়ে বেড়াচ্ছি। সেজন্য আমরা আজকে তার জন্মদিনে তার ছবিতে গণ জুতা মারা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছি। আমরা চাই এই দিনটি ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকুক। মানুষ জানুক স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশের জন্য কতটা ক্ষতিকর ছিল।
জুলাই গণহত্যা বিচার নিশ্চিত পরিষদের মুখপাত্র ইমরান শাহরিয়ার বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনার স্মরণে আজকের কর্মসূচি মূলত একটা প্রতিবাদী কর্মসূচি। স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার জন্মদিনে তার প্রতীকী ছবিতে জুতা মারা কর্মসূচির মাধ্যমে আমাদের জেনারেশন-জেড বা জেনজি স্পষ্ট বার্তা দিচ্ছে যে, ভবিষ্যতে যদি আর কোনো শাসক ফ্যাসিবাদী আচরণ করে, তাদের পরিণতিও শেখ হাসিনার মতো হবে।
এর আগে, আজ সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ও যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ (যবিপ্রবি) বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন আয়োজন করে শিক্ষার্থীরা।
শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৮তম জন্মদিন উপলক্ষে তার ছবিতে গণ জুতা নিক্ষেপ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) একদল শিক্ষার্থী।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। ‘জুলাই গণহত্যা বিচার নিশ্চিত পরিষদ’ ব্যানারে জুতা নিক্ষেপ প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘ইতিহাসের নোংরা দিন, খুনি হাসিনার জন্মদিন’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘বিচার বিচার বিচার চাই, খুনি হাসিনার বিচার চাই’, ‘এক দুই তিন চার, শেখ হাসিনারে জুতা মার,’ইত্যাদি স্লোগান দেন।
সরেজমিন দেখা যায়, শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে একটি ল্যাম্পপোস্টে শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত একটি ব্যানার টানানো হয়। এ সময় একদল শিক্ষার্থী সেখানে জুতা মারার প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের এলাকার সাধারণ মানুষ ও শিক্ষার্থীরাও সেখানে অংশ নেন।
প্রতিযোগিতার নিয়ম অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ৩টি জুতা একই সঙ্গে নিক্ষেপ করার সুযোগ পান। কেউ যদি টানা ২ বার শেখ হাসিনার ছবি সম্বলিত কুশপুত্তলিকায় জুতা লাগাতে পারেন তাহলে তাকে পুরস্কার স্বরূপ একটি কোমল পানীয় দেওয়া হয়।
প্রতিযোগিতার আয়োজক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষার্থী জুবায়ের শাবাব বলেন, স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার দেশের মানুষের ওপর কতো যে নিপীড়ন চালিয়েছে তার হিসেব নেই। এখন সে ভারতে পালিয়ে গেলেও আমরা সেই ক্ষতচিহ্ন বুকে বয়ে বেড়াচ্ছি। সেজন্য আমরা আজকে তার জন্মদিনে তার ছবিতে গণ জুতা মারা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছি। আমরা চাই এই দিনটি ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকুক। মানুষ জানুক স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশের জন্য কতটা ক্ষতিকর ছিল।
জুলাই গণহত্যা বিচার নিশ্চিত পরিষদের মুখপাত্র ইমরান শাহরিয়ার বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনার স্মরণে আজকের কর্মসূচি মূলত একটা প্রতিবাদী কর্মসূচি। স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার জন্মদিনে তার প্রতীকী ছবিতে জুতা মারা কর্মসূচির মাধ্যমে আমাদের জেনারেশন-জেড বা জেনজি স্পষ্ট বার্তা দিচ্ছে যে, ভবিষ্যতে যদি আর কোনো শাসক ফ্যাসিবাদী আচরণ করে, তাদের পরিণতিও শেখ হাসিনার মতো হবে।
এর আগে, আজ সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ও যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ (যবিপ্রবি) বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন আয়োজন করে শিক্ষার্থীরা।