জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর দেশে নতুন করে বৈষম্য শুরু হয়েছে। শনিবার ঢাকার বনানীতে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি অভিযোগ করেন, আন্দোলনে অংশ নেওয়ার কারণে জাতীয় পার্টির নেতাদের মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।
জিএম কাদের বলেন, “আন্দোলনের শুরু থেকেই জাতীয় পার্টি আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন দিয়েছে এবং সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছে। অথচ আন্দোলনে নিহত ছাত্রদের মামলায় আমাদের নেতাদের আসামি করা হচ্ছে, যা সম্পূর্ণ অন্যায়। রংপুরে অন্তত ১১টি মিথ্যা মামলায় জাপার ৩৩ জন নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে এবং দু’জন শহীদ হয়েছেন।”
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নতুন অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠন হলেও রাজনৈতিক সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে জাতীয় পার্টি। বিশেষ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা সামাজিক মাধ্যমে জাতীয় পার্টিকে ‘স্বৈরাচারের দোসর’ বলে সমালোচনা করায় দলটির নেতারা তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান এবং আন্দোলনের নেতাদের রংপুরে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন। রংপুরে আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে লাঠি মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশেরও আয়োজন করে জাতীয় পার্টি।
জিএম কাদের আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে বলেন, “আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বললেও বিপরীত কাজ করেছে। জনগণের জন্য এক ধরনের আইন আর দলীয়দের জন্য আরেক আইন, যা বৈষম্যের জন্ম দেয়।” তিনি আরও বলেন, “দেশে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণহীন, বেকারত্ব ও নিরাপত্তাহীনতা বেড়েছে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তবর্তীকালীন সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হবে।”
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, লিয়াকত হোসেন খোকা, আব্দুস সাত্তার মিয়া, হেনা খান পন্নি, মো. শরিফুল ইসলামসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
রোববার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর দেশে নতুন করে বৈষম্য শুরু হয়েছে। শনিবার ঢাকার বনানীতে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি অভিযোগ করেন, আন্দোলনে অংশ নেওয়ার কারণে জাতীয় পার্টির নেতাদের মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।
জিএম কাদের বলেন, “আন্দোলনের শুরু থেকেই জাতীয় পার্টি আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন দিয়েছে এবং সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছে। অথচ আন্দোলনে নিহত ছাত্রদের মামলায় আমাদের নেতাদের আসামি করা হচ্ছে, যা সম্পূর্ণ অন্যায়। রংপুরে অন্তত ১১টি মিথ্যা মামলায় জাপার ৩৩ জন নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে এবং দু’জন শহীদ হয়েছেন।”
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নতুন অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠন হলেও রাজনৈতিক সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে জাতীয় পার্টি। বিশেষ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা সামাজিক মাধ্যমে জাতীয় পার্টিকে ‘স্বৈরাচারের দোসর’ বলে সমালোচনা করায় দলটির নেতারা তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান এবং আন্দোলনের নেতাদের রংপুরে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন। রংপুরে আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে লাঠি মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশেরও আয়োজন করে জাতীয় পার্টি।
জিএম কাদের আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে বলেন, “আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বললেও বিপরীত কাজ করেছে। জনগণের জন্য এক ধরনের আইন আর দলীয়দের জন্য আরেক আইন, যা বৈষম্যের জন্ম দেয়।” তিনি আরও বলেন, “দেশে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণহীন, বেকারত্ব ও নিরাপত্তাহীনতা বেড়েছে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তবর্তীকালীন সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হবে।”
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, লিয়াকত হোসেন খোকা, আব্দুস সাত্তার মিয়া, হেনা খান পন্নি, মো. শরিফুল ইসলামসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।