ইন্টারনেট সোসাইটি (আইস্যক) বাংলাদেশ চ্যাপ্টার এবং ওয়ালটন গ্রুপের আইসিটি বিভাগের ইনফরমেশন অ্যান্ড সাইবার সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের যৌথ আয়োজনে সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাস ২০২৪ এর অংশ হিসেবে গত ২১ অক্টোবর গ্লোবাল এনক্রিপশন দিবস ২০২৪ উপলক্ষে একটি ভার্চুয়াল ইভেন্টের আয়োজন করা হয়। বর্তমান ডিজিটাল বিশে^ এনক্রিপশনের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এ আয়োজনের অন্যতম লক্ষ্য ছিলো।
অনুষ্ঠানে ব্যক্তিগত, প্রাতিষ্ঠানিক এবং জাতীয় স্তরে এনক্রিপশনের গুরুত্ব সম্পর্কে অতিথিরা বক্তব্য রাখেন। আয়োজনে প্রধান বক্তা ছিলেন আইস্যক বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের সভাপতি ড. মোহাম্মদ নাদির বিন আলী। ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি এর চিফ ইনফরমেশন সিকিউরিটি অফিসার ও আইস্যক বাংলাদেশের বোর্ড সদস্য মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাজ্জাদ হোসেন, টেকনোলজি মিড়িয়া গিল্ড বাংলাদেশের (টিএমজিবি) সভাপতি ও আইস্যক বাংলাদেশের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ কাওছার উদ্দীন, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র সিনিয়র নির্বাহী পরিচালক আরিফুল আম্বিয়া প্রমুখ।
আয়োজনরে মূল আলোচ্য বিষয় ছিল এনক্রিপশন ও এ বিষয়ে সচেতনতা, এনক্রিপশন কীভাবে যোগাযোগকে নিরাপদ রাখে এবং সংবেদনশীল তথ্য সুরক্ষিত করে।
আলোচনায় বক্তারা বলেন, এনক্রিপশন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংবেদনশীল তথ্য সুরক্ষায় ব্যবহৃত হয়। এটি নিশ্চিত করে যে তথ্যটি যাত্রাপথে (নেটওয়ার্কের মধ্যদিয়ে স্থানান্তরিত হওয়ার সময়) বা ডিভাইসে সংরক্ষিত অবস্থায় এটি অননুমোদিত অ্যাক্সেস থেকে সুরক্ষিত থাকে। আলোচনায় এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন কিভাবে সর্বোচ্চ স্তরের নিরাপত্তা প্রদান করে তা বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়, যা ডেটা স্থানান্তরের সময় অননুমোদিত অ্যাক্সেস প্রতিরোধ করে।
আলোচনায় বাংলাদেশে এনক্রিপশনের ব্যবহার নিয়ে কথা হয়। এ সময় বলা হয়, যদিও সচেতনতা বাড়ছে, তবুও সরকারী ও বেসরকারী উভয়ক্ষেত্রেই আরও শক্তিশালী এনক্রিপশন প্রয়োগের প্রয়োজন রয়েছে। ডিজিটাল লেনদেন বৃদ্ধির সঙ্গে এবং ক্লাউড-ভিত্তিক সিস্টেমগুলোর উপর ক্রমবর্ধমান নির্ভরতার কারণে, এনক্রিপশন চর্চাগুলো ডিজিটাল যুগের চাহিদা মেটাতে আরো উন্নত হওয়া অপরিহার্য।
আলোচনায় জানানো হয়, এনক্রিপশন শুধুমাত্র একটি প্রযুক্তিগত প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নয়; এর বিশাল অর্থনৈতিক প্রভাবও রয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাইবার আক্রমণ এবং তথ্য লঙ্ঘনের কারণে বিপুল ক্ষতি হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, সাইবার অপরাধের কারণে মার্কিন অর্থনীতিতে বছরে ৬ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি ক্ষতি হয়। এই ক্ষতির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ডেটা সুরক্ষায় এনক্রিপশনের অনুপস্থিতি বা দুর্বলতার কারণে হয়ে থাকে।
মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৪
ইন্টারনেট সোসাইটি (আইস্যক) বাংলাদেশ চ্যাপ্টার এবং ওয়ালটন গ্রুপের আইসিটি বিভাগের ইনফরমেশন অ্যান্ড সাইবার সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের যৌথ আয়োজনে সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাস ২০২৪ এর অংশ হিসেবে গত ২১ অক্টোবর গ্লোবাল এনক্রিপশন দিবস ২০২৪ উপলক্ষে একটি ভার্চুয়াল ইভেন্টের আয়োজন করা হয়। বর্তমান ডিজিটাল বিশে^ এনক্রিপশনের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা এ আয়োজনের অন্যতম লক্ষ্য ছিলো।
অনুষ্ঠানে ব্যক্তিগত, প্রাতিষ্ঠানিক এবং জাতীয় স্তরে এনক্রিপশনের গুরুত্ব সম্পর্কে অতিথিরা বক্তব্য রাখেন। আয়োজনে প্রধান বক্তা ছিলেন আইস্যক বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের সভাপতি ড. মোহাম্মদ নাদির বিন আলী। ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি এর চিফ ইনফরমেশন সিকিউরিটি অফিসার ও আইস্যক বাংলাদেশের বোর্ড সদস্য মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাজ্জাদ হোসেন, টেকনোলজি মিড়িয়া গিল্ড বাংলাদেশের (টিএমজিবি) সভাপতি ও আইস্যক বাংলাদেশের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ কাওছার উদ্দীন, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র সিনিয়র নির্বাহী পরিচালক আরিফুল আম্বিয়া প্রমুখ।
আয়োজনরে মূল আলোচ্য বিষয় ছিল এনক্রিপশন ও এ বিষয়ে সচেতনতা, এনক্রিপশন কীভাবে যোগাযোগকে নিরাপদ রাখে এবং সংবেদনশীল তথ্য সুরক্ষিত করে।
আলোচনায় বক্তারা বলেন, এনক্রিপশন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া যা বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংবেদনশীল তথ্য সুরক্ষায় ব্যবহৃত হয়। এটি নিশ্চিত করে যে তথ্যটি যাত্রাপথে (নেটওয়ার্কের মধ্যদিয়ে স্থানান্তরিত হওয়ার সময়) বা ডিভাইসে সংরক্ষিত অবস্থায় এটি অননুমোদিত অ্যাক্সেস থেকে সুরক্ষিত থাকে। আলোচনায় এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন কিভাবে সর্বোচ্চ স্তরের নিরাপত্তা প্রদান করে তা বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়, যা ডেটা স্থানান্তরের সময় অননুমোদিত অ্যাক্সেস প্রতিরোধ করে।
আলোচনায় বাংলাদেশে এনক্রিপশনের ব্যবহার নিয়ে কথা হয়। এ সময় বলা হয়, যদিও সচেতনতা বাড়ছে, তবুও সরকারী ও বেসরকারী উভয়ক্ষেত্রেই আরও শক্তিশালী এনক্রিপশন প্রয়োগের প্রয়োজন রয়েছে। ডিজিটাল লেনদেন বৃদ্ধির সঙ্গে এবং ক্লাউড-ভিত্তিক সিস্টেমগুলোর উপর ক্রমবর্ধমান নির্ভরতার কারণে, এনক্রিপশন চর্চাগুলো ডিজিটাল যুগের চাহিদা মেটাতে আরো উন্নত হওয়া অপরিহার্য।
আলোচনায় জানানো হয়, এনক্রিপশন শুধুমাত্র একটি প্রযুক্তিগত প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নয়; এর বিশাল অর্থনৈতিক প্রভাবও রয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাইবার আক্রমণ এবং তথ্য লঙ্ঘনের কারণে বিপুল ক্ষতি হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, সাইবার অপরাধের কারণে মার্কিন অর্থনীতিতে বছরে ৬ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি ক্ষতি হয়। এই ক্ষতির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ডেটা সুরক্ষায় এনক্রিপশনের অনুপস্থিতি বা দুর্বলতার কারণে হয়ে থাকে।