রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের দণ্ড মওকুফের আদেশে খালেদা জিয়ার মুক্তি মিললেও বিএনপি চেয়ারপারসন তাতে সন্তুষ্ট নন। তার আইনজীবীরা জানিয়েছেন, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়া ‘নির্দোষ’ প্রমাণিত হতে চান, এজন্য হাই কোর্টে আপিল শুনানির অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়েছে।
রোববার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ এ বিষয়ে পেপারবুক তৈরির অনুমতি দেয়, যা খালেদা জিয়া নিজ খরচে প্রস্তুত করবেন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী কায়সার কামাল। তিনি জানান, “দ্রুত আপিল শুনানির জন্য কোর্টে অনুমতি প্রার্থনা করেছিলাম, কোর্ট অনুমতি দিয়েছেন।”
২০১৮ সালের জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের সাজা দেওয়া হয় এবং পরে তা বাড়িয়ে ১০ বছরে উন্নীত করা হয়। একই বছরে চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আরও সাত বছরের সাজা হয়। এই দুটি মামলায় দণ্ডিত হওয়ার পর থেকে ২০২০ সাল থেকে খালেদা জিয়া সরকারের নির্বাহী আদেশে সাময়িক মুক্তি পান এবং নিয়মিত তার মুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়।
৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে খালেদা জিয়ার দণ্ড মওকুফ করেন। তবে রাষ্ট্রপতির ক্ষমায় দণ্ড মওকুফ হলেও দোষী সাব্যস্ত হওয়ার রায়টি বহাল থাকে, ফলে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হবে তাকে।
আইনজীবী কায়সার কামাল জানিয়েছেন, আদালতের মাধ্যমে নির্দোষ প্রমাণিত হতে চান খালেদা জিয়া। এছাড়া জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগেও শুনানির জন্য আগামী ১০ নভেম্বর দিন ধার্য রয়েছে বলে জানান তিনি।
রোববার, ০৩ নভেম্বর ২০২৪
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের দণ্ড মওকুফের আদেশে খালেদা জিয়ার মুক্তি মিললেও বিএনপি চেয়ারপারসন তাতে সন্তুষ্ট নন। তার আইনজীবীরা জানিয়েছেন, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়া ‘নির্দোষ’ প্রমাণিত হতে চান, এজন্য হাই কোর্টে আপিল শুনানির অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হয়েছে।
রোববার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ এ বিষয়ে পেপারবুক তৈরির অনুমতি দেয়, যা খালেদা জিয়া নিজ খরচে প্রস্তুত করবেন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী কায়সার কামাল। তিনি জানান, “দ্রুত আপিল শুনানির জন্য কোর্টে অনুমতি প্রার্থনা করেছিলাম, কোর্ট অনুমতি দিয়েছেন।”
২০১৮ সালের জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের সাজা দেওয়া হয় এবং পরে তা বাড়িয়ে ১০ বছরে উন্নীত করা হয়। একই বছরে চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আরও সাত বছরের সাজা হয়। এই দুটি মামলায় দণ্ডিত হওয়ার পর থেকে ২০২০ সাল থেকে খালেদা জিয়া সরকারের নির্বাহী আদেশে সাময়িক মুক্তি পান এবং নিয়মিত তার মুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়।
৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে খালেদা জিয়ার দণ্ড মওকুফ করেন। তবে রাষ্ট্রপতির ক্ষমায় দণ্ড মওকুফ হলেও দোষী সাব্যস্ত হওয়ার রায়টি বহাল থাকে, ফলে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হবে তাকে।
আইনজীবী কায়সার কামাল জানিয়েছেন, আদালতের মাধ্যমে নির্দোষ প্রমাণিত হতে চান খালেদা জিয়া। এছাড়া জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগেও শুনানির জন্য আগামী ১০ নভেম্বর দিন ধার্য রয়েছে বলে জানান তিনি।