সেই গ্রেনেড হামলায় কখনোই বিএনপি ইনভলভ ছিল না বলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস দাবি করে বলেছেন, ‘একটা বিদেশি শক্তি এই অপকর্মটা করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আমাদের নেতা বিএনপির অ্যাককিং চেয়ারম্যান তারেক রহমান উনাকে ফাঁসাতে চেয়েছিল।’
আজ রোববার (০১ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে বাংলাদেশ স্বাধীনতা ফোরামের উদ্যোগে এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একটা ভুল মিথ্যা মামলা তৈরি করে সাজানো একটি গল্প তৈরি করে সেই গল্পের ওপর ভিত্তি করে তাকে সাজাও দিয়ে দিয়েছিলো।’
তিনি বলেন, আমরা বিগত দিনগুলোতে ন্যায়বিচার পাই নাই। আমি আজকে ডিসেম্বরের প্রথম দিনে প্রথম একটা সুসংবাদ পেলাম, ইনশাল্লাহ সামনে আরও সুসংবাদ আমরা আশা করছি। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে করা সব মামলায় এমন ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করেন তিনি।
মির্জা আব্বাস বলেন, আমি বলব যে, তারেক রহমান আমাদের মাঝে সহি সালামতে ফিরে আসবেন খুব তাড়াতাড়ি। এজন্য আল্লাহতালা তাকে সুস্থ করেছেন, সুস্থ রেখেছেন এবং খালাস দিয়েছেন। উনার খালাসের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, আল্লাহতালা যেন উনাকে দীর্ঘায়ু দান করেন যাতে দেশের মানুষের সেবা করতে পারেন।
মির্জা আব্বাস ওয়ান ইলেভেনের সময়ে তারেক রহমানের ওপর তৎকালীন সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতনের কথা তুলে ধরে বলেন, দেশে থাকার সময়ে তাকে গ্রেপ্তার করে অনেক অত্যাচার করা হয়েছিল আপনারা জানেন, আমরা দেখেছি একই জেলে ছিল, চকবাজারের জেলে। আমাদের সামনে থেকে উনি আগের রাত্রে বিদায় নিয়ে গেলেন, তাকে আর দেখিনি বহুদিন, তারপর যখন ফেরত আনল, তখন তিনি একেবারেই অসুস্থ, চলতে-ফিরতে পারতেন না। এখন বিদেশে আল্লাহর রহমতে মোটামুটি সুস্থ, যদিও সম্পূর্ণ সুস্থ না, উনি সুস্থ হওয়ার কথা না। বিকজ ওই অন্য ধরনের অত্যাচার ছিল, সুদুরপ্রসারী ফল আছে এটার।
রোববার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৪
সেই গ্রেনেড হামলায় কখনোই বিএনপি ইনভলভ ছিল না বলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস দাবি করে বলেছেন, ‘একটা বিদেশি শক্তি এই অপকর্মটা করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আমাদের নেতা বিএনপির অ্যাককিং চেয়ারম্যান তারেক রহমান উনাকে ফাঁসাতে চেয়েছিল।’
আজ রোববার (০১ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে বাংলাদেশ স্বাধীনতা ফোরামের উদ্যোগে এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘একটা ভুল মিথ্যা মামলা তৈরি করে সাজানো একটি গল্প তৈরি করে সেই গল্পের ওপর ভিত্তি করে তাকে সাজাও দিয়ে দিয়েছিলো।’
তিনি বলেন, আমরা বিগত দিনগুলোতে ন্যায়বিচার পাই নাই। আমি আজকে ডিসেম্বরের প্রথম দিনে প্রথম একটা সুসংবাদ পেলাম, ইনশাল্লাহ সামনে আরও সুসংবাদ আমরা আশা করছি। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে করা সব মামলায় এমন ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করেন তিনি।
মির্জা আব্বাস বলেন, আমি বলব যে, তারেক রহমান আমাদের মাঝে সহি সালামতে ফিরে আসবেন খুব তাড়াতাড়ি। এজন্য আল্লাহতালা তাকে সুস্থ করেছেন, সুস্থ রেখেছেন এবং খালাস দিয়েছেন। উনার খালাসের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, আল্লাহতালা যেন উনাকে দীর্ঘায়ু দান করেন যাতে দেশের মানুষের সেবা করতে পারেন।
মির্জা আব্বাস ওয়ান ইলেভেনের সময়ে তারেক রহমানের ওপর তৎকালীন সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতনের কথা তুলে ধরে বলেন, দেশে থাকার সময়ে তাকে গ্রেপ্তার করে অনেক অত্যাচার করা হয়েছিল আপনারা জানেন, আমরা দেখেছি একই জেলে ছিল, চকবাজারের জেলে। আমাদের সামনে থেকে উনি আগের রাত্রে বিদায় নিয়ে গেলেন, তাকে আর দেখিনি বহুদিন, তারপর যখন ফেরত আনল, তখন তিনি একেবারেই অসুস্থ, চলতে-ফিরতে পারতেন না। এখন বিদেশে আল্লাহর রহমতে মোটামুটি সুস্থ, যদিও সম্পূর্ণ সুস্থ না, উনি সুস্থ হওয়ার কথা না। বিকজ ওই অন্য ধরনের অত্যাচার ছিল, সুদুরপ্রসারী ফল আছে এটার।