পৃথক মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানসহ আটজনকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত আজ সোমবার সকালে এ আদেশ দেন। মামলাগুলো হত্যা, হত্যাচেষ্টা ও অপহরণের।
গ্রেপ্তার দেখানো অন্য ছয়জন হলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, সাবেক তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন ও ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসান।
আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আনিসুল হকসহ আটজনকে আজ সকাল সাড়ে সাতটার পর কারাগার থেকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। সকাল ৯টার পর তাঁদের আদালতের এজলাসকক্ষে তোলা হয়। গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর হলে তাঁদের আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা জিসান হত্যা মামলায় আনিসুল, সালমান, ইনু, মেনন, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। পরে আদালত এই আবেদন মঞ্জুর করেন।
অন্যদিকে রাজধানীর নিউমার্কেট থানায় দায়ের করা শামীম হত্যাচেষ্টা মামলায় জুনাইদ আহ্মেদকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা এনামুল হককে অপহরণ মামলায় সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউলকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। আর মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা শাহরিয়ার হোসেন হত্যা মামলায় সাদেককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। আদালত দুটি আবেদনই মঞ্জুর করেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ১৩ আগস্ট রাজধানীর সদরঘাট থেকে আনিসুল ও সালমানকে গ্রেপ্তারের কথা জানায় পুলিশ। এরপর বিভিন্ন সময় পলক, ইনু, মেননসহ অন্যরা গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন।
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
পৃথক মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানসহ আটজনকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত আজ সোমবার সকালে এ আদেশ দেন। মামলাগুলো হত্যা, হত্যাচেষ্টা ও অপহরণের।
গ্রেপ্তার দেখানো অন্য ছয়জন হলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, সাবেক তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন ও ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসান।
আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আনিসুল হকসহ আটজনকে আজ সকাল সাড়ে সাতটার পর কারাগার থেকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। সকাল ৯টার পর তাঁদের আদালতের এজলাসকক্ষে তোলা হয়। গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর হলে তাঁদের আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা জিসান হত্যা মামলায় আনিসুল, সালমান, ইনু, মেনন, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। পরে আদালত এই আবেদন মঞ্জুর করেন।
অন্যদিকে রাজধানীর নিউমার্কেট থানায় দায়ের করা শামীম হত্যাচেষ্টা মামলায় জুনাইদ আহ্মেদকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা এনামুল হককে অপহরণ মামলায় সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউলকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। আর মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা শাহরিয়ার হোসেন হত্যা মামলায় সাদেককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। আদালত দুটি আবেদনই মঞ্জুর করেন।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ১৩ আগস্ট রাজধানীর সদরঘাট থেকে আনিসুল ও সালমানকে গ্রেপ্তারের কথা জানায় পুলিশ। এরপর বিভিন্ন সময় পলক, ইনু, মেননসহ অন্যরা গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন।