শহীদের রক্তের ওপর দিয়ে লেখা যে সংবিধান সেই সংবিধানকে যখন কবর দেওয়ার কথা বলা হয়, তখন কিন্তু আমাদের কষ্ট লাগে বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
আজ রোববার দুপুরে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় মির্জা আব্বাস একথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি শহীদদের রক্তের ওপর ভিত্তি করে। সেই রক্তের মাধ্যমে রচিত সংবিধান সম্পর্কে এমন মন্তব্য শোনা আমাদের জন্য দুঃখের। যারা এই বক্তব্য দিচ্ছেন, তারা যেন বিষয়টি বুঝে বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘সংবিধান কোনো রাফ খাতা নয়, যা ইচ্ছা করলে ছুড়ে ফেলা যাবে। নতুন কিছু লিখতে হলে পুরনো সংবিধানের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে লিখতে হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর ‘মুজিববাদী সংবিধান কবর দেওয়ার’ মন্তব্যের প্রেক্ষিতে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই ধরনের বক্তব্য ফ্যাসিবাদী মানসিকতার পরিচায়ক। আমরা এমন শব্দ ব্যবহার চাই না যা বিভেদ সৃষ্টি করে।’
তিনি নতুন প্রজন্মের প্রতি আহ্বান জানান, ’আপনাদের কথায় জাতি তাকিয়ে আছে। আমাদের মুখ থেকে এ ধরনের বক্তব্য আশা করা হয় না।’
মির্জা আব্বাস আরও অভিযোগ করেন যে, আওয়ামী লীগের প্রেত্মাতারা এখনো প্রশাসনে রয়ে গেছে এবং সরকার সংস্কারের নামে তাদের রক্ষা করার ব্যবস্থা করছে। তিনি বলেন, ’আমাদের অবস্থান থেকে বারবার বলেছি, শেখ হাসিনা চলে গেলেও তার প্রেত্মাতারা সচিবালয়ে থেকে গেছে।’
তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘সংস্কার করতে হলে তা যথাযথভাবে করুন এবং সময়মতো নির্বাচন দিন।’
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু। সঞ্চালনা করেন সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন। সভায় বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪
শহীদের রক্তের ওপর দিয়ে লেখা যে সংবিধান সেই সংবিধানকে যখন কবর দেওয়ার কথা বলা হয়, তখন কিন্তু আমাদের কষ্ট লাগে বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
আজ রোববার দুপুরে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় মির্জা আব্বাস একথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছি শহীদদের রক্তের ওপর ভিত্তি করে। সেই রক্তের মাধ্যমে রচিত সংবিধান সম্পর্কে এমন মন্তব্য শোনা আমাদের জন্য দুঃখের। যারা এই বক্তব্য দিচ্ছেন, তারা যেন বিষয়টি বুঝে বলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘সংবিধান কোনো রাফ খাতা নয়, যা ইচ্ছা করলে ছুড়ে ফেলা যাবে। নতুন কিছু লিখতে হলে পুরনো সংবিধানের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে লিখতে হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর ‘মুজিববাদী সংবিধান কবর দেওয়ার’ মন্তব্যের প্রেক্ষিতে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘এই ধরনের বক্তব্য ফ্যাসিবাদী মানসিকতার পরিচায়ক। আমরা এমন শব্দ ব্যবহার চাই না যা বিভেদ সৃষ্টি করে।’
তিনি নতুন প্রজন্মের প্রতি আহ্বান জানান, ’আপনাদের কথায় জাতি তাকিয়ে আছে। আমাদের মুখ থেকে এ ধরনের বক্তব্য আশা করা হয় না।’
মির্জা আব্বাস আরও অভিযোগ করেন যে, আওয়ামী লীগের প্রেত্মাতারা এখনো প্রশাসনে রয়ে গেছে এবং সরকার সংস্কারের নামে তাদের রক্ষা করার ব্যবস্থা করছে। তিনি বলেন, ’আমাদের অবস্থান থেকে বারবার বলেছি, শেখ হাসিনা চলে গেলেও তার প্রেত্মাতারা সচিবালয়ে থেকে গেছে।’
তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘সংস্কার করতে হলে তা যথাযথভাবে করুন এবং সময়মতো নির্বাচন দিন।’
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু। সঞ্চালনা করেন সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন। সভায় বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।