ভোটার হওয়ার বয়স ১৮ থেকে কমিয়ে ১৭ বছর করার দাবি জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তার মতে, দেশের শিশু-কিশোর ও তরুণদের অবদানের প্রতি সম্মান জানাতে তাদের ভোটাধিকার প্রদান করা উচিত।
রোববার রাতে নীলফামারীর সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে আয়োজিত এক পথসভায় তিনি এ দাবি জানান।
পথসভায় শফিকুর রহমান বলেন, “শিশু-কিশোর ও যুবকেরাই আমাদের নতুন বাংলাদেশ উপহার দিয়েছে। তাই তাদের ভোট দেওয়ার সুযোগ করে দিয়ে আমরা কিছুটা হলেও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আমাদের দায় শোধ করতে পারি।”
তিনি আরও বলেন, “দেশকে আমরা একটি সাজানো বাগান হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এ জন্য সবার ঐক্যবদ্ধ সহযোগিতা প্রয়োজন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না এবং সব ধর্ম ও বর্ণের মানুষ সমান অধিকার নিয়ে মিলেমিশে বসবাস করবে।”
জামায়াত আমির চব্বিশের তরুণদের অবদানের কথা উল্লেখ করে বলেন, “তরুণ যোদ্ধারা দেশকে ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত করেছে। তাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে আমাদের সদা প্রস্তুত থাকতে হবে। তবে, পতিত স্বৈরাচাররা জুলাই অভ্যুত্থানের সফলতা নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ের নথি ধ্বংসের ঘটনাও সেই ষড়যন্ত্রের অংশ। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের মুখোশ উন্মোচন করে বিচার করতে হবে।”
সৈয়দপুর উপজেলা ও শহর জামায়াত আয়োজিত এই পথসভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম এবং নীলফামারী জেলা আমির অধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সৈয়দপুর উপজেলা আমির হাফেজ আব্দুল মুনতাকিম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন সেক্রেটারি মাজহারুল ইসলাম। বক্তব্য দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউনুস আলী, জেলা পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি রাজ কুমার পোদ্দার এবং জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আন্তাজুল ইসলাম।
সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
ভোটার হওয়ার বয়স ১৮ থেকে কমিয়ে ১৭ বছর করার দাবি জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তার মতে, দেশের শিশু-কিশোর ও তরুণদের অবদানের প্রতি সম্মান জানাতে তাদের ভোটাধিকার প্রদান করা উচিত।
রোববার রাতে নীলফামারীর সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে আয়োজিত এক পথসভায় তিনি এ দাবি জানান।
পথসভায় শফিকুর রহমান বলেন, “শিশু-কিশোর ও যুবকেরাই আমাদের নতুন বাংলাদেশ উপহার দিয়েছে। তাই তাদের ভোট দেওয়ার সুযোগ করে দিয়ে আমরা কিছুটা হলেও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আমাদের দায় শোধ করতে পারি।”
তিনি আরও বলেন, “দেশকে আমরা একটি সাজানো বাগান হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এ জন্য সবার ঐক্যবদ্ধ সহযোগিতা প্রয়োজন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না এবং সব ধর্ম ও বর্ণের মানুষ সমান অধিকার নিয়ে মিলেমিশে বসবাস করবে।”
জামায়াত আমির চব্বিশের তরুণদের অবদানের কথা উল্লেখ করে বলেন, “তরুণ যোদ্ধারা দেশকে ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত করেছে। তাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে আমাদের সদা প্রস্তুত থাকতে হবে। তবে, পতিত স্বৈরাচাররা জুলাই অভ্যুত্থানের সফলতা নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ের নথি ধ্বংসের ঘটনাও সেই ষড়যন্ত্রের অংশ। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের মুখোশ উন্মোচন করে বিচার করতে হবে।”
সৈয়দপুর উপজেলা ও শহর জামায়াত আয়োজিত এই পথসভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম এবং নীলফামারী জেলা আমির অধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সৈয়দপুর উপজেলা আমির হাফেজ আব্দুল মুনতাকিম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন সেক্রেটারি মাজহারুল ইসলাম। বক্তব্য দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউনুস আলী, জেলা পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি রাজ কুমার পোদ্দার এবং জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আন্তাজুল ইসলাম।