বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী অভিযোগ করেছেন, কিছু ছাত্রনেতা আন্দোলনকে হাইজ্যাক করার চেষ্টা করছেন এবং তাদের বক্তব্যে ১৬ বছরের দমন-পীড়ন ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের অবদানের কথা উল্লেখ নেই।
আজ সোমবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপি আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, আইনশৃঙ্খলার অবনতি, দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও ফ্যাসিবাদের অপচেষ্টা প্রতিহত করার দাবিতে আয়োজিত এই সমাবেশ শহরের আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয়।
আমীর খসরু বলেন, "এই অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পেছনে আমাদেরও ভূমিকা আছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে আমরা সবাই মিলে এটি সমর্থন দিয়েছি। কিন্তু যদি তাদের কর্মকাণ্ডে নিরপেক্ষতা নিয়ে জনগণের মনে সন্দেহ তৈরি হয়, তাহলে সেই দায় তাদের নিতে হবে।"
দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "এই অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আমার বিশেষ প্রত্যাশা নেই। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারই এ সমস্যার সমাধান করতে পারে।"
তিনি আরও বলেন, "জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি নেতা-কর্মী বিএনপির শহীদ হয়েছেন, আহত হয়েছেন, জেলে গেছেন। অথচ এখন আমাদের সেই ত্যাগের কথা ভুলিয়ে সংস্কারের গল্প শোনানো হচ্ছে।"
সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ সেলিম ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খালেদ হোসেন মাহবুব, মোস্তাক মিয়া, রুমিন ফারহানা, জহিরুল হকসহ জেলা ও কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এম এ মান্নানের সভাপতিত্বে সভাটি সঞ্চালনা করেন সদস্যসচিব সিরাজুল ইসলাম।
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী অভিযোগ করেছেন, কিছু ছাত্রনেতা আন্দোলনকে হাইজ্যাক করার চেষ্টা করছেন এবং তাদের বক্তব্যে ১৬ বছরের দমন-পীড়ন ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের অবদানের কথা উল্লেখ নেই।
আজ সোমবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপি আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, আইনশৃঙ্খলার অবনতি, দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও ফ্যাসিবাদের অপচেষ্টা প্রতিহত করার দাবিতে আয়োজিত এই সমাবেশ শহরের আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয়।
আমীর খসরু বলেন, "এই অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পেছনে আমাদেরও ভূমিকা আছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে আমরা সবাই মিলে এটি সমর্থন দিয়েছি। কিন্তু যদি তাদের কর্মকাণ্ডে নিরপেক্ষতা নিয়ে জনগণের মনে সন্দেহ তৈরি হয়, তাহলে সেই দায় তাদের নিতে হবে।"
দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "এই অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আমার বিশেষ প্রত্যাশা নেই। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারই এ সমস্যার সমাধান করতে পারে।"
তিনি আরও বলেন, "জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি নেতা-কর্মী বিএনপির শহীদ হয়েছেন, আহত হয়েছেন, জেলে গেছেন। অথচ এখন আমাদের সেই ত্যাগের কথা ভুলিয়ে সংস্কারের গল্প শোনানো হচ্ছে।"
সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ সেলিম ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খালেদ হোসেন মাহবুব, মোস্তাক মিয়া, রুমিন ফারহানা, জহিরুল হকসহ জেলা ও কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এম এ মান্নানের সভাপতিত্বে সভাটি সঞ্চালনা করেন সদস্যসচিব সিরাজুল ইসলাম।