আগামী শুক্রবার আত্মপ্রকাশ করতে যাওয়া তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দলে থাকছেন না ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি আলী আহসান জোনায়েদ ও রাফে সালমান রিফাত। মঙ্গলবার মধ্যরাতে ফেসবুক পোস্ট দিয়ে দুজনই বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে গঠিত নতুন দলের আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব হচ্ছেন নাহিদ ইসলাম ও আখতার হোসেন। জোনায়েদকে এই দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক এবং রাফে সালমানকে গুরুত্বপূর্ণ পদে রাখার পরিকল্পনা ছিল।
সবশেষ গত সোমবার জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে জোনায়েদ, রাফে সালমানসহ চারজন চীন সফরে যান। তবে নাগরিক কমিটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে না জানিয়ে তাঁদের সফরের বিষয়টি নিয়ে কমিটির ভেতরে প্রশ্ন উঠেছে। এ নিয়ে নাগরিক কমিটি গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তিও পাঠিয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে আলী আহসান জোনায়েদ লেখেন, ‘আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি তরুণদের নেতৃত্বে যে নতুন রাজনৈতিক দলটি আসছে, সেখানে আমি থাকছি না। সে কথা আমি আরও সপ্তাহখানেক আগেই জানিয়েছি দলের নেতাদের। বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে ও জাতির নজর নতুন দলের ওপর নিবদ্ধ রাখতে নীরবতা বেছে নিয়েছিলাম। কিন্তু চারপাশের গুঞ্জন থামছে না। তাই স্পষ্ট করে রাখছি।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দুঃখজনক বাস্তবতার মুখোমুখি হওয়ার পরও ট্যাগিং ও ট্যাবুর রাজনীতি থেকে মুক্ত হয়ে নতুন ধারার রাজনীতি এই দলের মাধ্যমে শুরু হোক, এই প্রত্যাশাই করি। আশা করি, অভ্যুত্থানের সময়ে আমাদের মধ্যে যে ভ্রাতৃত্ব, ভালোবাসা ও সহযোগিতার সম্পর্ক ছিল, নতুন রাজনৈতিক পথচলায়ও তা অপরিবর্তিত থাকবে।’
আজ বুধবার ভোরে জোনায়েদের পোস্টটি শেয়ার করে রাফে সালমান লেখেন, ‘২৮ ফেব্রুয়ারি ঘোষিত হতে যাওয়া নতুন রাজনৈতিক দলে আমিও থাকছি না। তবে আমার রাজনৈতিক পথচলা থেমে থাকবে না। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নতুন রাজনৈতিক সম্ভাবনার যে জোয়ার তৈরি হয়েছিল, তাতে স্বল্পমেয়াদে খুব ভালো কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা করছি না আপাতত। কিন্তু এটাও মনে রাখি যে রাজনীতি একটি দীর্ঘ পথচলা। ধৈর্য নিয়ে আমাদের এই রেসে টিকে থাকতে হবে।’
বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
আগামী শুক্রবার আত্মপ্রকাশ করতে যাওয়া তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দলে থাকছেন না ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি আলী আহসান জোনায়েদ ও রাফে সালমান রিফাত। মঙ্গলবার মধ্যরাতে ফেসবুক পোস্ট দিয়ে দুজনই বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে গঠিত নতুন দলের আহ্বায়ক ও সদস্যসচিব হচ্ছেন নাহিদ ইসলাম ও আখতার হোসেন। জোনায়েদকে এই দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক এবং রাফে সালমানকে গুরুত্বপূর্ণ পদে রাখার পরিকল্পনা ছিল।
সবশেষ গত সোমবার জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে জোনায়েদ, রাফে সালমানসহ চারজন চীন সফরে যান। তবে নাগরিক কমিটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে না জানিয়ে তাঁদের সফরের বিষয়টি নিয়ে কমিটির ভেতরে প্রশ্ন উঠেছে। এ নিয়ে নাগরিক কমিটি গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তিও পাঠিয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার দিবাগত মধ্যরাতে ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে আলী আহসান জোনায়েদ লেখেন, ‘আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি তরুণদের নেতৃত্বে যে নতুন রাজনৈতিক দলটি আসছে, সেখানে আমি থাকছি না। সে কথা আমি আরও সপ্তাহখানেক আগেই জানিয়েছি দলের নেতাদের। বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে ও জাতির নজর নতুন দলের ওপর নিবদ্ধ রাখতে নীরবতা বেছে নিয়েছিলাম। কিন্তু চারপাশের গুঞ্জন থামছে না। তাই স্পষ্ট করে রাখছি।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দুঃখজনক বাস্তবতার মুখোমুখি হওয়ার পরও ট্যাগিং ও ট্যাবুর রাজনীতি থেকে মুক্ত হয়ে নতুন ধারার রাজনীতি এই দলের মাধ্যমে শুরু হোক, এই প্রত্যাশাই করি। আশা করি, অভ্যুত্থানের সময়ে আমাদের মধ্যে যে ভ্রাতৃত্ব, ভালোবাসা ও সহযোগিতার সম্পর্ক ছিল, নতুন রাজনৈতিক পথচলায়ও তা অপরিবর্তিত থাকবে।’
আজ বুধবার ভোরে জোনায়েদের পোস্টটি শেয়ার করে রাফে সালমান লেখেন, ‘২৮ ফেব্রুয়ারি ঘোষিত হতে যাওয়া নতুন রাজনৈতিক দলে আমিও থাকছি না। তবে আমার রাজনৈতিক পথচলা থেমে থাকবে না। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নতুন রাজনৈতিক সম্ভাবনার যে জোয়ার তৈরি হয়েছিল, তাতে স্বল্পমেয়াদে খুব ভালো কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা করছি না আপাতত। কিন্তু এটাও মনে রাখি যে রাজনীতি একটি দীর্ঘ পথচলা। ধৈর্য নিয়ে আমাদের এই রেসে টিকে থাকতে হবে।’