বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে সর্বশক্তি নিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, এখনো ফ্যাসিস্টদের দোসর ও বাংলাদেশের শত্রুরা গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পাওয়া অর্জন নস্যাৎ করতে ষড়যন্ত্র করছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি দলের বর্ধিত সভায় যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন খালেদা জিয়া। তাঁর বক্তব্য আগে থেকে ধারণ করা ছিল, যা সভায় প্রচার করা হয়। বর্তমানে তিনি চিকিৎসার জন্য লন্ডনে রয়েছেন।
আজ বেলা ১১টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হল প্রাঙ্গণে বিএনপির বর্ধিত সভা শুরু হয়। ভার্চ্যুয়ালি সভায় বক্তব্য দেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও।
সভায় খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। এখনো ফ্যাসিস্টদের দোসরেরা চক্রান্তে লিপ্ত। আসুন, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য আমাদের সর্বশক্তি নিয়োগ করি। ঐক্যকে আরও বেগবান করি।’
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘দেশ আজ সংকটময় সময় অতিক্রম করছে। আপনাদের ও ছাত্রদের সমন্বিত আন্দোলনের ফলে ফ্যাসিস্ট শাসকেরা বিদায় নিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। জনগণের প্রত্যাশা, রাষ্ট্র মেরামতের ন্যূনতম সংস্কার দ্রুত সম্পন্ন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান করা।’
তিনি আরও বলেন, ‘আসুন, জনগণকে সম্পৃক্ত করে বিএনপিকে পূর্বের ন্যায় আন্দোলন–সংগ্রাম ও রাষ্ট্র পরিচালনায় নেতৃত্ব প্রদানে ঐক্যবদ্ধ ও সুসংহতভাবে গড়ে তুলি।’
ছাত্র-যুবকসহ দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, ‘ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বাসযোগ্য ও উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করি।’
বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে সর্বশক্তি নিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, এখনো ফ্যাসিস্টদের দোসর ও বাংলাদেশের শত্রুরা গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পাওয়া অর্জন নস্যাৎ করতে ষড়যন্ত্র করছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি দলের বর্ধিত সভায় যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন খালেদা জিয়া। তাঁর বক্তব্য আগে থেকে ধারণ করা ছিল, যা সভায় প্রচার করা হয়। বর্তমানে তিনি চিকিৎসার জন্য লন্ডনে রয়েছেন।
আজ বেলা ১১টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হল প্রাঙ্গণে বিএনপির বর্ধিত সভা শুরু হয়। ভার্চ্যুয়ালি সভায় বক্তব্য দেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও।
সভায় খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। এখনো ফ্যাসিস্টদের দোসরেরা চক্রান্তে লিপ্ত। আসুন, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য আমাদের সর্বশক্তি নিয়োগ করি। ঐক্যকে আরও বেগবান করি।’
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘দেশ আজ সংকটময় সময় অতিক্রম করছে। আপনাদের ও ছাত্রদের সমন্বিত আন্দোলনের ফলে ফ্যাসিস্ট শাসকেরা বিদায় নিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। জনগণের প্রত্যাশা, রাষ্ট্র মেরামতের ন্যূনতম সংস্কার দ্রুত সম্পন্ন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান করা।’
তিনি আরও বলেন, ‘আসুন, জনগণকে সম্পৃক্ত করে বিএনপিকে পূর্বের ন্যায় আন্দোলন–সংগ্রাম ও রাষ্ট্র পরিচালনায় নেতৃত্ব প্রদানে ঐক্যবদ্ধ ও সুসংহতভাবে গড়ে তুলি।’
ছাত্র-যুবকসহ দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, ‘ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বাসযোগ্য ও উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করি।’