রাজনীতির পরিবর্তিত প্রেক্ষাপট ও নতুন দলের আত্মপ্রকাশের মধ্যে এবার জাতীয় ভোটার দিবস আসছে ‘তোমার আমার বাংলাদেশে, ভোট দেব মিলেমিশে’ বার্তা নিয়ে।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, রোববার নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হবে। একই সঙ্গে ভোটার হতে নাগরিকদের উৎসাহিত করতে বিভিন্ন প্রচার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতিবারের মতো এবারও জাতীয় ভোটার দিবসে হালনাগাদ করা চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।
সর্বশেষ হালনাগাদ অনুযায়ী, দেশে মোট ভোটার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ছয় কোটি ২১ লাখ ৪৪ হাজার ৫৮৭ জন, নারী ভোটার পাঁচ কোটি ৯৭ লাখ ৪ হাজার ৬৪১ জন, এবং হিজড়া ভোটার ৯৩২ জন।
গত ২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহকারীরা ৫০ লাখ ৯০ হাজার ৩৭ জনের তথ্য সংগ্রহ করেছেন। নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষে তাদেরও চূড়ান্ত তালিকায় যুক্ত করা হবে।
২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি যাদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হবে, তাদের তথ্যও এবার সংগ্রহ করা হয়েছে। পাশাপাশি ২০০৮ সালের ১ জানুয়ারি বা তার আগে জন্ম নেওয়া অথচ এখনো ভোটার হননি, এমন নাগরিকদের তালিকাভুক্তি, মৃত ভোটারদের বাদ দেওয়া এবং ঠিকানা পরিবর্তনের কারণে ভোটার স্থানান্তরের তথ্যও হালনাগাদ তালিকায় যুক্ত থাকবে।
তথ্য সংগ্রহের পর আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে নতুন ভোটারদের ছবি তোলা, আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশের প্রতিচ্ছবি নেওয়ার কাজ।
২০২৫ সালের জুনের মধ্যেই এই কার্যক্রম শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে। নতুনদের অন্তর্ভুক্তি ও মৃতদের বাদ দেওয়ার পর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই চূড়ান্ত ভোটার সংখ্যা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন।
শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫
রাজনীতির পরিবর্তিত প্রেক্ষাপট ও নতুন দলের আত্মপ্রকাশের মধ্যে এবার জাতীয় ভোটার দিবস আসছে ‘তোমার আমার বাংলাদেশে, ভোট দেব মিলেমিশে’ বার্তা নিয়ে।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, রোববার নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হবে। একই সঙ্গে ভোটার হতে নাগরিকদের উৎসাহিত করতে বিভিন্ন প্রচার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতিবারের মতো এবারও জাতীয় ভোটার দিবসে হালনাগাদ করা চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।
সর্বশেষ হালনাগাদ অনুযায়ী, দেশে মোট ভোটার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ছয় কোটি ২১ লাখ ৪৪ হাজার ৫৮৭ জন, নারী ভোটার পাঁচ কোটি ৯৭ লাখ ৪ হাজার ৬৪১ জন, এবং হিজড়া ভোটার ৯৩২ জন।
গত ২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহকারীরা ৫০ লাখ ৯০ হাজার ৩৭ জনের তথ্য সংগ্রহ করেছেন। নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষে তাদেরও চূড়ান্ত তালিকায় যুক্ত করা হবে।
২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি যাদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হবে, তাদের তথ্যও এবার সংগ্রহ করা হয়েছে। পাশাপাশি ২০০৮ সালের ১ জানুয়ারি বা তার আগে জন্ম নেওয়া অথচ এখনো ভোটার হননি, এমন নাগরিকদের তালিকাভুক্তি, মৃত ভোটারদের বাদ দেওয়া এবং ঠিকানা পরিবর্তনের কারণে ভোটার স্থানান্তরের তথ্যও হালনাগাদ তালিকায় যুক্ত থাকবে।
তথ্য সংগ্রহের পর আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে নতুন ভোটারদের ছবি তোলা, আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশের প্রতিচ্ছবি নেওয়ার কাজ।
২০২৫ সালের জুনের মধ্যেই এই কার্যক্রম শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে। নতুনদের অন্তর্ভুক্তি ও মৃতদের বাদ দেওয়ার পর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই চূড়ান্ত ভোটার সংখ্যা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন।