বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বর্তমানে লন্ডনে ছেলের কাছে থেকে মানসিক প্রশান্তি অনুভব করছেন, যা তার শারীরিক অবস্থার উন্নতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন।
মঙ্গলবার লন্ডন থেকে তিনি বলেন, “আলহামদুলিল্লাহ, ম্যাডামের অবস্থা আগের চেয়ে অনেকটাই স্থিতিশীল।”
গত ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে লন্ডনে নেওয়া হয় খালেদা জিয়াকে। ওইদিনই তাকে লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়, যেখানে চিকিৎসকরা তার শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। ২৫ জানুয়ারি ছাড়পত্র পাওয়ার পর তিনি তার বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় ওঠেন।
বর্তমানে লন্ডন ক্লিনিকের চিকিৎসকরা প্রতি সপ্তাহে তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখছেন এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিশ্চিত করছেন।
চিকিৎসক জাহিদ হোসেন বলেন, “ম্যাডাম আগের তুলনায় অনেকটাই সুস্থ বোধ করছেন। পারিবারিক সান্নিধ্যে মানসিক প্রশান্তি পাওয়ায় তার সুস্থতা আরও বাড়ছে।”
তিনি আরও বলেন, “উনি ভালো আছেন, তবে একেবারে সুস্থ বলা যাবে না। তবে যেকোনো সময়ের তুলনায় এখন অনেকটাই ভালো আছেন।”
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়ে জানতে চাইলে জাহিদ হোসেন বলেন, “লন্ডন ক্লিনিকের চিকিৎসকরা যখন তাকে দেশে ফেরার উপযুক্ত মনে করবেন, তখনই তিনি দেশে ফিরবেন।”
চিকিৎসার পাশাপাশি দীর্ঘদিন পর পরিবারের সান্নিধ্যে এসে খালেদা জিয়া মানসিক স্বস্তি পাচ্ছেন, যা তার সুস্থতায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে জানান জাহিদ হোসেন।
তিনি বলেন, “প্রায় সাত বছর পর তিনি তার ছেলে তারেক রহমান, পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান, নাতনি ব্যারিস্টার জায়মা রহমান, মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দ শামিলা রহমান সিঁথি ও তার দুই কন্যার সান্নিধ্যে এসেছেন। এতে তিনি মানসিকভাবে অনেকটা প্রশান্তি অনুভব করছেন।”
৭৯ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস ও আর্থ্রাইটিসসহ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। তবে মানসিক প্রশান্তি ও উন্নত চিকিৎসার ফলে তিনি এখন অনেকটাই সুস্থতার দিকে এগোচ্ছেন বলে মনে করছেন তার চিকিৎসকরা।
মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বর্তমানে লন্ডনে ছেলের কাছে থেকে মানসিক প্রশান্তি অনুভব করছেন, যা তার শারীরিক অবস্থার উন্নতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন।
মঙ্গলবার লন্ডন থেকে তিনি বলেন, “আলহামদুলিল্লাহ, ম্যাডামের অবস্থা আগের চেয়ে অনেকটাই স্থিতিশীল।”
গত ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে লন্ডনে নেওয়া হয় খালেদা জিয়াকে। ওইদিনই তাকে লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়, যেখানে চিকিৎসকরা তার শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। ২৫ জানুয়ারি ছাড়পত্র পাওয়ার পর তিনি তার বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় ওঠেন।
বর্তমানে লন্ডন ক্লিনিকের চিকিৎসকরা প্রতি সপ্তাহে তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখছেন এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিশ্চিত করছেন।
চিকিৎসক জাহিদ হোসেন বলেন, “ম্যাডাম আগের তুলনায় অনেকটাই সুস্থ বোধ করছেন। পারিবারিক সান্নিধ্যে মানসিক প্রশান্তি পাওয়ায় তার সুস্থতা আরও বাড়ছে।”
তিনি আরও বলেন, “উনি ভালো আছেন, তবে একেবারে সুস্থ বলা যাবে না। তবে যেকোনো সময়ের তুলনায় এখন অনেকটাই ভালো আছেন।”
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়ে জানতে চাইলে জাহিদ হোসেন বলেন, “লন্ডন ক্লিনিকের চিকিৎসকরা যখন তাকে দেশে ফেরার উপযুক্ত মনে করবেন, তখনই তিনি দেশে ফিরবেন।”
চিকিৎসার পাশাপাশি দীর্ঘদিন পর পরিবারের সান্নিধ্যে এসে খালেদা জিয়া মানসিক স্বস্তি পাচ্ছেন, যা তার সুস্থতায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে জানান জাহিদ হোসেন।
তিনি বলেন, “প্রায় সাত বছর পর তিনি তার ছেলে তারেক রহমান, পুত্রবধূ ডা. জোবাইদা রহমান, নাতনি ব্যারিস্টার জায়মা রহমান, মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দ শামিলা রহমান সিঁথি ও তার দুই কন্যার সান্নিধ্যে এসেছেন। এতে তিনি মানসিকভাবে অনেকটা প্রশান্তি অনুভব করছেন।”
৭৯ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস ও আর্থ্রাইটিসসহ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। তবে মানসিক প্রশান্তি ও উন্নত চিকিৎসার ফলে তিনি এখন অনেকটাই সুস্থতার দিকে এগোচ্ছেন বলে মনে করছেন তার চিকিৎসকরা।