দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানের আপিলের রায় ঘোষণা করা হবে আগামী **৩০ এপ্রিল**।
মঙ্গলবার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন হাই কোর্টের তিন সদস্যের আপিল বেঞ্চ শুনানি শেষে এ তারিখ নির্ধারণ করেন।
‘একই বেঞ্চ, ভিন্ন সিদ্ধান্ত’—আইনজীবীর মন্তব্য
আদালতে আমানের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মাহবুব উদ্দিন খোকন। শুনানি শেষে তিনি বলেন, “একই বেঞ্চ আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে খালাস দিলেও বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানের সাজা বহাল রেখেছে। আমরা বিষয়টি আদালতে তুলে ধরেছি।”
দুর্নীতির মামলার পটভূমি
২০০৭ সালের ৬ মার্চ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানায় আমান উল্লাহ আমান ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানের বিরুদ্ধে মামলা করে।
ওই বছরের ২১ জুন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত আমান উল্লাহ আমানকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড এবং তার স্ত্রী সাবেরা আমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন।
পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে আপিল করেন তারা। ২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাই কোর্ট তাদের খালাস দেন।
কিন্তু দুদক আপিল বিভাগে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে। ২০১৪ সালের ২৬ মে আপিল বিভাগ হাই কোর্টকে পুনঃশুনানির নির্দেশ দেয়।
এরপর ২০২৩ সালের ৩০ মে পুনঃশুনানি শেষে হাই কোর্ট আমান উল্লাহ আমানের ১৩ বছরের কারাদণ্ড ও তার স্ত্রীর তিন বছরের সাজা বহাল রাখেন।
হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর আপিল করেন আমান উল্লাহ আমান। সেই আপিলের রায় ঘোষণা করা হবে ৩০ এপ্রিল।
মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫
দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানের আপিলের রায় ঘোষণা করা হবে আগামী **৩০ এপ্রিল**।
মঙ্গলবার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন হাই কোর্টের তিন সদস্যের আপিল বেঞ্চ শুনানি শেষে এ তারিখ নির্ধারণ করেন।
‘একই বেঞ্চ, ভিন্ন সিদ্ধান্ত’—আইনজীবীর মন্তব্য
আদালতে আমানের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মাহবুব উদ্দিন খোকন। শুনানি শেষে তিনি বলেন, “একই বেঞ্চ আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াকে খালাস দিলেও বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানের সাজা বহাল রেখেছে। আমরা বিষয়টি আদালতে তুলে ধরেছি।”
দুর্নীতির মামলার পটভূমি
২০০৭ সালের ৬ মার্চ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানায় আমান উল্লাহ আমান ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানের বিরুদ্ধে মামলা করে।
ওই বছরের ২১ জুন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত আমান উল্লাহ আমানকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড এবং তার স্ত্রী সাবেরা আমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন।
পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে আপিল করেন তারা। ২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাই কোর্ট তাদের খালাস দেন।
কিন্তু দুদক আপিল বিভাগে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে। ২০১৪ সালের ২৬ মে আপিল বিভাগ হাই কোর্টকে পুনঃশুনানির নির্দেশ দেয়।
এরপর ২০২৩ সালের ৩০ মে পুনঃশুনানি শেষে হাই কোর্ট আমান উল্লাহ আমানের ১৩ বছরের কারাদণ্ড ও তার স্ত্রীর তিন বছরের সাজা বহাল রাখেন।
হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর আপিল করেন আমান উল্লাহ আমান। সেই আপিলের রায় ঘোষণা করা হবে ৩০ এপ্রিল।