চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নে বিএনপির দুটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এই সংঘর্ষে একজন গুলিবিদ্ধ হন এবং অন্তত ১৫ জন আহত হন। এ ঘটনায় ৫টি মোটরসাইকেল ও একটি অটোরিকশা পুড়ে যায়। সংঘর্ষের ঘটনাটি বুধবার বিকেল থেকে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত চলে।
ঘটনার সূত্রপাত
এ দিন, গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারীরা নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের অদুদ চৌধুরী ঈদগাহ মাঠে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে। বিকেল পাঁচটার দিকে মাহফিল শুরু হলে মোটরসাইকেলে ২০-২২ জন লোক এসে উপস্থিতদেরকে অনুষ্ঠানটি বন্ধ করতে বলেন। তাদের দাবি ছিল, মাহফিল বন্ধ করতে হবে। এরপর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে, এবং সংঘর্ষে রূপ নেয়। এক পর্যায়ে গুলি চালানো হলে আবদুল কাইয়ুম (২৮) নামের একজন গুলিবিদ্ধ হন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত বিএনপির কেন্দ্রীয় পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী মুহাম্মদ সেকান্দর,অর্জুন কুমার নাথ সহ অন্তত ১০ জন আহত হন।
বিএনপির দুটি পক্ষের দাবি
গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী রাউজান উপজেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন দাবি করেছেন, গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষের লোকেরা হামলা চালিয়েছে এবং তার দলের কর্মীরা কোনো আগুন দেননি, তবে মোটরসাইকেলগুলোর আগুনের ঘটনা ঘটেছে।
অন্যদিকে, গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষ থেকে আবু জাফর চৌধুরী জানান, তাদের দলের ইফতার মাহফিল চলাকালে গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারীরা তাদের কর্মীদের মারধর করেছে এবং তাদের মোটরসাইকেলগুলোতে আগুন দিয়েছে । এর পরবর্তী সময়ে তাদের কর্মীদের ওপর আবারও হামলা চালানো হয়, যাতে বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হন।
রাউজান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুর রশিদ জানিয়েছেন, ঘটনার পর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে এবং আহতদের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নে বিএনপির দুটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এই সংঘর্ষে একজন গুলিবিদ্ধ হন এবং অন্তত ১৫ জন আহত হন। এ ঘটনায় ৫টি মোটরসাইকেল ও একটি অটোরিকশা পুড়ে যায়। সংঘর্ষের ঘটনাটি বুধবার বিকেল থেকে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত চলে।
ঘটনার সূত্রপাত
এ দিন, গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারীরা নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের অদুদ চৌধুরী ঈদগাহ মাঠে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে। বিকেল পাঁচটার দিকে মাহফিল শুরু হলে মোটরসাইকেলে ২০-২২ জন লোক এসে উপস্থিতদেরকে অনুষ্ঠানটি বন্ধ করতে বলেন। তাদের দাবি ছিল, মাহফিল বন্ধ করতে হবে। এরপর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে, এবং সংঘর্ষে রূপ নেয়। এক পর্যায়ে গুলি চালানো হলে আবদুল কাইয়ুম (২৮) নামের একজন গুলিবিদ্ধ হন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত বিএনপির কেন্দ্রীয় পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী মুহাম্মদ সেকান্দর,অর্জুন কুমার নাথ সহ অন্তত ১০ জন আহত হন।
বিএনপির দুটি পক্ষের দাবি
গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী রাউজান উপজেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন দাবি করেছেন, গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষের লোকেরা হামলা চালিয়েছে এবং তার দলের কর্মীরা কোনো আগুন দেননি, তবে মোটরসাইকেলগুলোর আগুনের ঘটনা ঘটেছে।
অন্যদিকে, গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর পক্ষ থেকে আবু জাফর চৌধুরী জানান, তাদের দলের ইফতার মাহফিল চলাকালে গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারীরা তাদের কর্মীদের মারধর করেছে এবং তাদের মোটরসাইকেলগুলোতে আগুন দিয়েছে । এর পরবর্তী সময়ে তাদের কর্মীদের ওপর আবারও হামলা চালানো হয়, যাতে বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হন।
রাউজান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুর রশিদ জানিয়েছেন, ঘটনার পর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে এবং আহতদের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।