চাঁদাবাজির অভিযোগে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির দুই নেতাকে বহিস্কারের জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বরাবর সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। জেলা বিএনপির সভাপতি রুমানা মাহমুদ ও সাধারন সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু স্বাক্ষরিত বহিস্কারের সুপারিশ শনিবার কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপির এই দুই নেতা হলেন, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও সদর থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি মজিবুর রহমান লেবু ও জেলা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক রাশেদুল হাসান রঞ্জন।
সুপারিশ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মজিবুর রহমান লেবু সদর উপজেলার রতনকান্দি হাট ও কান্দাপাড়া হাট থেকে চাঁদাবাজি ও যুগ্ম সম্পাদক রাশেদুল হাসান রঞ্জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি সহ বিভিন্ন অভিযোগ পাওয়া যায়। যার কারনে সংগঠনের পক্ষ থেকে মজিবুর রহমান লেবুকে মৌখিক ভাবে সতর্ক করা হয় এবং রাশেদুল হাসান রঞ্জনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু রাশেদুল হাসান রঞ্জনের উত্তর সন্তোষ জনক না হওয়ায় এবং মজিবুর রহমান লেবুকে মৌখিক ভাবে সতর্ক করার পরও সতর্ক না হওয়া ও ব্যক্ষ্যাদানে ব্যর্থ হওয়ায় দল থেকে দুজনকে বহিস্কারের সুপারিশ করছি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নিকট আমাদের আবেদন বহিস্কার দ্রুত কার্যকর করে দলের ইমেজ শৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য বিনীত অনুরোধ করেন জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক।
চাঁদাবাজির অভিযোগে দল থেকে বহিস্কারের সিদ্ধান্তের শিকার জেলা বিএনপির যুগ্ন সম্পাদক রাশেদুল হাসান রঞ্জন বলেন, আমার বিরুদ্ধে চাদাবাজির অভিযোগটি বানোয়াট । আসলে আমি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার । জেলা বিএনপির আসন্ন সন্মেলনে আমি দলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী এজন্য আমি সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচনের জোর দাবি জানিয়ে আসছি। সরাসরি ভোট হলে ষড়যন্ত্রকারীরা দলের নেতা নির্বাচিত হতে পাবেনা। যার জন্য তারা এধরনের বানোয়াট অভিযোগ করে আমার ভাবমুর্তি নষ্ট করছে।
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
চাঁদাবাজির অভিযোগে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির দুই নেতাকে বহিস্কারের জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বরাবর সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। জেলা বিএনপির সভাপতি রুমানা মাহমুদ ও সাধারন সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু স্বাক্ষরিত বহিস্কারের সুপারিশ শনিবার কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপির এই দুই নেতা হলেন, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও সদর থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি মজিবুর রহমান লেবু ও জেলা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক রাশেদুল হাসান রঞ্জন।
সুপারিশ পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মজিবুর রহমান লেবু সদর উপজেলার রতনকান্দি হাট ও কান্দাপাড়া হাট থেকে চাঁদাবাজি ও যুগ্ম সম্পাদক রাশেদুল হাসান রঞ্জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি সহ বিভিন্ন অভিযোগ পাওয়া যায়। যার কারনে সংগঠনের পক্ষ থেকে মজিবুর রহমান লেবুকে মৌখিক ভাবে সতর্ক করা হয় এবং রাশেদুল হাসান রঞ্জনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু রাশেদুল হাসান রঞ্জনের উত্তর সন্তোষ জনক না হওয়ায় এবং মজিবুর রহমান লেবুকে মৌখিক ভাবে সতর্ক করার পরও সতর্ক না হওয়া ও ব্যক্ষ্যাদানে ব্যর্থ হওয়ায় দল থেকে দুজনকে বহিস্কারের সুপারিশ করছি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নিকট আমাদের আবেদন বহিস্কার দ্রুত কার্যকর করে দলের ইমেজ শৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য বিনীত অনুরোধ করেন জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক।
চাঁদাবাজির অভিযোগে দল থেকে বহিস্কারের সিদ্ধান্তের শিকার জেলা বিএনপির যুগ্ন সম্পাদক রাশেদুল হাসান রঞ্জন বলেন, আমার বিরুদ্ধে চাদাবাজির অভিযোগটি বানোয়াট । আসলে আমি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার । জেলা বিএনপির আসন্ন সন্মেলনে আমি দলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী এজন্য আমি সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচনের জোর দাবি জানিয়ে আসছি। সরাসরি ভোট হলে ষড়যন্ত্রকারীরা দলের নেতা নির্বাচিত হতে পাবেনা। যার জন্য তারা এধরনের বানোয়াট অভিযোগ করে আমার ভাবমুর্তি নষ্ট করছে।