জাতীয় নির্বাচনে ইসলামি দলগুলো যেন একটি বাক্সে ভোট পাঠাতে পারে—এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছেন সমমনা পাঁচটি ইসলামি রাজনৈতিক দলের নেতারা। আজ বুধবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংলাপে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছান নেতারা।
বেলা সাড়ে ১১টায় পুরানা পল্টনে শুরু হওয়া সংলাপে ইসলামী আন্দোলনের পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দেন দলের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। বৈঠক শেষে তিনি বলেন, “আমরা মৌলিক কিছু বিষয়ে একমত হয়েছি। নির্বাচন সামনে রেখে ইসলামি দলগুলোর একত্রে ভোট দেওয়ার বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে।”
তিনি জানান, প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারেও ঐকমত্য হয়েছে। বিদেশিদের হস্তক্ষেপ প্রতিরোধ এবং ইসলামি কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়ে একমত হয়েছেন নেতারা।
নারী সংস্কারবিষয়ক কমিশন বাতিলের দাবি জানিয়ে রেজাউল করীম বলেন, “এটি সম্পূর্ণভাবে বাতিল করতে হবে, না হলে আন্দোলনে যেতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “ফ্যাসিস্ট, খুনি ও টাকা পাচারকারীদের বিচার ও অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে একমত হয়েছি।”
তিনি জানান, এই সংলাপ শেষ নয়, ধারাবাহিকভাবে চলবে। দ্রুত সংস্কারের বিষয়ে দলগুলোর অভিন্ন অবস্থান রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
সংলাপে অংশ নেয় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, নেজামে ইসলাম পার্টি ও খেলাফত মজলিস। উপস্থিত ছিলেন ইসলামি দলগুলোর শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। সংলাপে আসনভিত্তিক প্রার্থী নির্ধারণ ও নারী কমিশনের সুপারিশের বিষয়ে আলোচনা হয়।
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
জাতীয় নির্বাচনে ইসলামি দলগুলো যেন একটি বাক্সে ভোট পাঠাতে পারে—এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছেন সমমনা পাঁচটি ইসলামি রাজনৈতিক দলের নেতারা। আজ বুধবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংলাপে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছান নেতারা।
বেলা সাড়ে ১১টায় পুরানা পল্টনে শুরু হওয়া সংলাপে ইসলামী আন্দোলনের পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দেন দলের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। বৈঠক শেষে তিনি বলেন, “আমরা মৌলিক কিছু বিষয়ে একমত হয়েছি। নির্বাচন সামনে রেখে ইসলামি দলগুলোর একত্রে ভোট দেওয়ার বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে।”
তিনি জানান, প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারেও ঐকমত্য হয়েছে। বিদেশিদের হস্তক্ষেপ প্রতিরোধ এবং ইসলামি কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়ে একমত হয়েছেন নেতারা।
নারী সংস্কারবিষয়ক কমিশন বাতিলের দাবি জানিয়ে রেজাউল করীম বলেন, “এটি সম্পূর্ণভাবে বাতিল করতে হবে, না হলে আন্দোলনে যেতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “ফ্যাসিস্ট, খুনি ও টাকা পাচারকারীদের বিচার ও অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে একমত হয়েছি।”
তিনি জানান, এই সংলাপ শেষ নয়, ধারাবাহিকভাবে চলবে। দ্রুত সংস্কারের বিষয়ে দলগুলোর অভিন্ন অবস্থান রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
সংলাপে অংশ নেয় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, নেজামে ইসলাম পার্টি ও খেলাফত মজলিস। উপস্থিত ছিলেন ইসলামি দলগুলোর শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। সংলাপে আসনভিত্তিক প্রার্থী নির্ধারণ ও নারী কমিশনের সুপারিশের বিষয়ে আলোচনা হয়।