লন্ডনে দীর্ঘ চার মাস চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তাঁর শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, “চিকিৎসার পর উনি অনেকটুকু সুস্থ আছেন এবং মানসিকভাবেও স্ট্যাবল আছেন। আপনারা ওনার জন্য দোয়া করবেন।”
মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’র সামনে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন তিনি। জানান, দীর্ঘ ১৪ ঘণ্টার ভ্রমণে কিছুটা অবসন্ন থাকলেও খালেদা জিয়া শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ আছেন। দেশবাসীর কাছে তাঁর জন্য দোয়া চেয়েছেন তিনি।
খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে সবাইকে শুভেচ্ছা, সালাম ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ডা. জাহিদ বলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য যাত্রার সময় কাতার সরকার বিনা মূল্যে যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স দিয়েছে, সে জন্য জিয়া পরিবারের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়েছে।
বাসভবনের সামনে ভিড় না করার অনুরোধ জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “তিনি এখন কিছুটা অসুস্থ। চিকিৎসকেরা তাঁকে অন্তত আট ঘণ্টা পূর্ণ বিশ্রামের পরামর্শ দিয়েছেন। তাই কেউ স্লোগান দেবেন না, ভিড় করবেন না। সবাই বাড়ি ফিরে যান।”
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া গত ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে গিয়েছিলেন। আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে দেশে ফেরেন দুই পুত্রবধূ জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শামিলা রহমান।
বিমানবন্দর থেকে তিনি সরাসরি যান গুলশান-২ নম্বরের ৭৯ নম্বর সড়কের বাসভবন ‘ফিরোজা’য়। পথে পথে তাঁকে স্বাগত জানান বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী। বেলা ১টা ২৫ মিনিটে তিনি বাসভবনে পৌঁছান।
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে সকাল থেকেই নেতা-কর্মীরা ফিরোজার আশপাশের এলাকায় জড়ো হন। তাঁদের হাতে ছিল জাতীয় ও দলীয় পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন। তাঁরা স্লোগানে মুখর করে তোলেন এলাকা। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফিরোজা ও সংলগ্ন এলাকায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ৭৯ নম্বর সড়কের প্রবেশপথে ব্যারিকেড ও সড়কের দুই পাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়।
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
লন্ডনে দীর্ঘ চার মাস চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তাঁর শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, “চিকিৎসার পর উনি অনেকটুকু সুস্থ আছেন এবং মানসিকভাবেও স্ট্যাবল আছেন। আপনারা ওনার জন্য দোয়া করবেন।”
মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’র সামনে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন তিনি। জানান, দীর্ঘ ১৪ ঘণ্টার ভ্রমণে কিছুটা অবসন্ন থাকলেও খালেদা জিয়া শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ আছেন। দেশবাসীর কাছে তাঁর জন্য দোয়া চেয়েছেন তিনি।
খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে সবাইকে শুভেচ্ছা, সালাম ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ডা. জাহিদ বলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য যাত্রার সময় কাতার সরকার বিনা মূল্যে যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স দিয়েছে, সে জন্য জিয়া পরিবারের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়েছে।
বাসভবনের সামনে ভিড় না করার অনুরোধ জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “তিনি এখন কিছুটা অসুস্থ। চিকিৎসকেরা তাঁকে অন্তত আট ঘণ্টা পূর্ণ বিশ্রামের পরামর্শ দিয়েছেন। তাই কেউ স্লোগান দেবেন না, ভিড় করবেন না। সবাই বাড়ি ফিরে যান।”
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া গত ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে গিয়েছিলেন। আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে দেশে ফেরেন দুই পুত্রবধূ জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শামিলা রহমান।
বিমানবন্দর থেকে তিনি সরাসরি যান গুলশান-২ নম্বরের ৭৯ নম্বর সড়কের বাসভবন ‘ফিরোজা’য়। পথে পথে তাঁকে স্বাগত জানান বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী। বেলা ১টা ২৫ মিনিটে তিনি বাসভবনে পৌঁছান।
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে সকাল থেকেই নেতা-কর্মীরা ফিরোজার আশপাশের এলাকায় জড়ো হন। তাঁদের হাতে ছিল জাতীয় ও দলীয় পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন। তাঁরা স্লোগানে মুখর করে তোলেন এলাকা। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফিরোজা ও সংলগ্ন এলাকায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ৭৯ নম্বর সড়কের প্রবেশপথে ব্যারিকেড ও সড়কের দুই পাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়।