দুর্নীতির দুই মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছে হাইকোর্ট। একই সঙ্গে আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তার জামিন মঞ্জুর করেছেন বিচারপতি মোহাম্মদ আলী ও বিচারপতি শেখ তাহসিন আলীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ।
তুহিনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার হাসান রাজিব প্রধান।
এর আগে ২৯ এপ্রিল আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করলে ঢাকার দুই বিচারিক আদালত তা নাকচ করে তুহিনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
নীলফামারী-১ আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় বোন সেলিনা ইসলামের ছেলে। সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালে কর ফাঁকি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গুলশান থানায় তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুটি ধারায় তিন বছর ও পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। তবে দুটি ধারার সাজা একত্রে চলায় সর্বোচ্চ পাঁচ বছর সাজা কার্যকর হওয়ার কথা ছিল।
অপরদিকে, অবৈধ সম্পদের মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুটি ধারায় তিন বছর ও ১০ বছর, মোট ১৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয় তুহিনকে।
মামলার শুরু থেকেই পলাতক ছিলেন তুহিন। রায় ঘোষণার ১৭ বছর পর তিনি আপিল করেন এবং জামিন পেলেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫
দুর্নীতির দুই মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছে হাইকোর্ট। একই সঙ্গে আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তার জামিন মঞ্জুর করেছেন বিচারপতি মোহাম্মদ আলী ও বিচারপতি শেখ তাহসিন আলীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ।
তুহিনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার হাসান রাজিব প্রধান।
এর আগে ২৯ এপ্রিল আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করলে ঢাকার দুই বিচারিক আদালত তা নাকচ করে তুহিনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
নীলফামারী-১ আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় বোন সেলিনা ইসলামের ছেলে। সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালে কর ফাঁকি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গুলশান থানায় তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুটি ধারায় তিন বছর ও পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। তবে দুটি ধারার সাজা একত্রে চলায় সর্বোচ্চ পাঁচ বছর সাজা কার্যকর হওয়ার কথা ছিল।
অপরদিকে, অবৈধ সম্পদের মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুটি ধারায় তিন বছর ও ১০ বছর, মোট ১৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয় তুহিনকে।
মামলার শুরু থেকেই পলাতক ছিলেন তুহিন। রায় ঘোষণার ১৭ বছর পর তিনি আপিল করেন এবং জামিন পেলেন।