বললেন ধর্মীয় উগ্রতা বা চরমপন্থাকে কখনো সমর্থন করে না এনসিপি
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, তার দল ইসলামবিদ্বেষ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে। ধর্মীয় উগ্রতা বা চরমপন্থাকে কখনো সমর্থন করে না এনসিপি। তিনি আরো বলেন, দলটি সেক্যুলারিস্ট বা ধর্মতান্ত্রিক কোনো মতবাদকে আদর্শ হিসেবে দেখে না, বরং ধর্মীয় সহাবস্থান ও সম্প্রীতির মাধ্যমে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রত্যয় পোষণ করে।
আজ সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘কয়েকটি বিষয়ে এনসিপির দৃষ্টিভঙ্গি’ শিরোনামে একটি পোস্টে নাহিদ ইসলাম দলটির মূল নীতিমালা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেছেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভিত্তি মুক্তিযুদ্ধ এবং ১৯৭১ সালের গণঅভ্যুত্থান। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধই এনসিপির পথচলা নির্ধারণ করে। দলটি জাতি, ধর্ম বা গোত্রভিত্তিক নয়, সভ্যতাগত জাতীয় পরিচয় গ্রহণে বিশ্বাসী।
তিনি বলেন, এনসিপি দেশের মুসলিম জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি ও ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এছাড়া সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অধিকারের সুরক্ষাও তাদের অঙ্গীকার। দলটি ধর্মীয় সহাবস্থান ও সম্প্রীতির ওপর গুরুত্বারোপ করে।
নারী ক্ষমতায়ন দলটির অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। নারীর শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সম্পত্তিতে অধিকার নিশ্চিত করার জন্য বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আহ্বায়ক।
দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও হিন্দুত্ববাদের বিরোধিতা করা হবে বলেও জানান নাহিদ। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে বঙ্গোপসাগর এলাকায় নতুন অর্থনৈতিক জোন গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে এনসিপির।
এনসিপি একটি ইনসাফভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে বিশ্বাসী। নতুন সংবিধান প্রণয়ন ও রাষ্ট্রীয় কাঠামো সংস্কার ছাড়া সত্যিকারের গণতন্ত্র সম্ভব নয় বলে মত প্রকাশ করেন নাহিদ ইসলাম।
এই পোস্টে দলটির লক্ষ্য ও ভবিষ্যৎ নীতিমালা সম্পর্কে বিস্তারিত পাওয়া গেছে।
বললেন ধর্মীয় উগ্রতা বা চরমপন্থাকে কখনো সমর্থন করে না এনসিপি
সোমবার, ১৯ মে ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, তার দল ইসলামবিদ্বেষ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে। ধর্মীয় উগ্রতা বা চরমপন্থাকে কখনো সমর্থন করে না এনসিপি। তিনি আরো বলেন, দলটি সেক্যুলারিস্ট বা ধর্মতান্ত্রিক কোনো মতবাদকে আদর্শ হিসেবে দেখে না, বরং ধর্মীয় সহাবস্থান ও সম্প্রীতির মাধ্যমে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রত্যয় পোষণ করে।
আজ সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘কয়েকটি বিষয়ে এনসিপির দৃষ্টিভঙ্গি’ শিরোনামে একটি পোস্টে নাহিদ ইসলাম দলটির মূল নীতিমালা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেছেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভিত্তি মুক্তিযুদ্ধ এবং ১৯৭১ সালের গণঅভ্যুত্থান। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধই এনসিপির পথচলা নির্ধারণ করে। দলটি জাতি, ধর্ম বা গোত্রভিত্তিক নয়, সভ্যতাগত জাতীয় পরিচয় গ্রহণে বিশ্বাসী।
তিনি বলেন, এনসিপি দেশের মুসলিম জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি ও ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এছাড়া সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অধিকারের সুরক্ষাও তাদের অঙ্গীকার। দলটি ধর্মীয় সহাবস্থান ও সম্প্রীতির ওপর গুরুত্বারোপ করে।
নারী ক্ষমতায়ন দলটির অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। নারীর শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সম্পত্তিতে অধিকার নিশ্চিত করার জন্য বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আহ্বায়ক।
দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও হিন্দুত্ববাদের বিরোধিতা করা হবে বলেও জানান নাহিদ। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে বঙ্গোপসাগর এলাকায় নতুন অর্থনৈতিক জোন গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে এনসিপির।
এনসিপি একটি ইনসাফভিত্তিক কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে বিশ্বাসী। নতুন সংবিধান প্রণয়ন ও রাষ্ট্রীয় কাঠামো সংস্কার ছাড়া সত্যিকারের গণতন্ত্র সম্ভব নয় বলে মত প্রকাশ করেন নাহিদ ইসলাম।
এই পোস্টে দলটির লক্ষ্য ও ভবিষ্যৎ নীতিমালা সম্পর্কে বিস্তারিত পাওয়া গেছে।