যুদ্ধাপরাধ মামলায় মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস পাওয়ার একদিন পর জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষস্থানীয় নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম কারামুক্ত হয়ে শাহবাগে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। সেখানে তিনি গত বছরের ‘জুলাই আন্দোলনের বিপ্লবী ছাত্রনেতাদের’ প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং সেনাবাহিনীর ভূমিকাও স্মরণ করেন।
বুধবার সকাল ৯টা ৫ মিনিটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল থেকে মুক্তি পান ৭৩ বছর বয়সী আজহার। মুক্তির পর জামায়াত নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন এবং কালো রঙের একটি এসইউভিতে করে তাকে শাহবাগ মোড়ে নিয়ে যান, যেখানে দলটির পক্ষ থেকে সংবর্ধনা মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছিল।
সভামঞ্চে দাঁড়িয়ে আজহার বলেন, “প্রায় ১৪ বছর কারাগারে থাকার পর আজ আমি মুক্ত হয়েছি। আমি এখন স্বাধীন নাগরিক।”
তিনি বলেন, “আমি সর্বপ্রথম ধন্যবাদ জানাই আমাদের মহান আদালতকে, যারা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছেন। এতদিন সে বিচার ছিল না, আদালতকে ব্যবহার করা হয়েছিল।”
আজহার মুক্তির জন্য সবচেয়ে বেশি কৃতজ্ঞতা জানান গত বছরের ‘জুলাই অভ্যুত্থানের’ আন্দোলনকারীদের প্রতি। তিনি বলেন, “ছাত্র সমাজই রাজপথে রক্ত ঢেলে এই ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পথে ভূমিকা রেখেছে। তাদের জন্যই আজকে আমি মুক্ত হতে পেরেছি।”
তিনি ‘দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকেও’ ধন্যবাদ জানান, যারা জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছেন বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতাদের স্মরণ করে আজহার বলেন, “তাদের জুডিশিয়াল কিলিং-এর মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে। যারা এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিচার হওয়া উচিত।”
তিনি কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, “জান্নাত পাওয়ার একমাত্র পথ হলো শাহাদাত। যারা শাহাদাতের প্রত্যাশায় এগিয়ে যায়, তাদের থামানো যায় না।”
বুধবার, ২৮ মে ২০২৫
যুদ্ধাপরাধ মামলায় মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস পাওয়ার একদিন পর জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষস্থানীয় নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম কারামুক্ত হয়ে শাহবাগে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। সেখানে তিনি গত বছরের ‘জুলাই আন্দোলনের বিপ্লবী ছাত্রনেতাদের’ প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং সেনাবাহিনীর ভূমিকাও স্মরণ করেন।
বুধবার সকাল ৯টা ৫ মিনিটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল থেকে মুক্তি পান ৭৩ বছর বয়সী আজহার। মুক্তির পর জামায়াত নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন এবং কালো রঙের একটি এসইউভিতে করে তাকে শাহবাগ মোড়ে নিয়ে যান, যেখানে দলটির পক্ষ থেকে সংবর্ধনা মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছিল।
সভামঞ্চে দাঁড়িয়ে আজহার বলেন, “প্রায় ১৪ বছর কারাগারে থাকার পর আজ আমি মুক্ত হয়েছি। আমি এখন স্বাধীন নাগরিক।”
তিনি বলেন, “আমি সর্বপ্রথম ধন্যবাদ জানাই আমাদের মহান আদালতকে, যারা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছেন। এতদিন সে বিচার ছিল না, আদালতকে ব্যবহার করা হয়েছিল।”
আজহার মুক্তির জন্য সবচেয়ে বেশি কৃতজ্ঞতা জানান গত বছরের ‘জুলাই অভ্যুত্থানের’ আন্দোলনকারীদের প্রতি। তিনি বলেন, “ছাত্র সমাজই রাজপথে রক্ত ঢেলে এই ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পথে ভূমিকা রেখেছে। তাদের জন্যই আজকে আমি মুক্ত হতে পেরেছি।”
তিনি ‘দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকেও’ ধন্যবাদ জানান, যারা জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছেন বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতাদের স্মরণ করে আজহার বলেন, “তাদের জুডিশিয়াল কিলিং-এর মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে। যারা এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিচার হওয়া উচিত।”
তিনি কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, “জান্নাত পাওয়ার একমাত্র পথ হলো শাহাদাত। যারা শাহাদাতের প্রত্যাশায় এগিয়ে যায়, তাদের থামানো যায় না।”