রংপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলার ঘটনায় মামলা নিতে পুলিশ অস্বীকৃতি জানিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির নেতারা। শুক্রবার রাতে কোতোয়ালি থানায় গিয়ে মামলা দায়ের করতে চাইলে পুলিশ তা ‘অভিযোগ’ হিসেবে গ্রহণ করে বলে জানান তাঁরা।
জাতীয় ছাত্র সমাজের কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব আরিফ আলী থানায় এজাহার দাখিল করেন। এতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রংপুর মহানগরের আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহম্মদসহ ২২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৫০-৬০ জনকে আসামি করা হয়। এজাহারে ‘অস্ত্র প্রদর্শন করে মব সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েমের’ অভিযোগ আনা হয়।
তবে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান বলেন, “একটি এজাহার পেয়েছি, সেটিকে অভিযোগ হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঘটনার বিষয়ে জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক মিলন চৌধুরী বলেন, “চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে হত্যাচেষ্টার উদ্দেশ্যেই তাঁর বাসায় হামলা চালানো হয়েছে। ফুটেজ দেখে চিহ্নিত ব্যক্তিদের নামসহ আমরা মামলা করতে চেয়েছি। কিন্তু ওসি সাহেব মামলার এজাহার নিতে রাজি হননি, বরং আমাদের কোর্টে যেতে বলেন।”
জাতীয় পার্টির দাবি, এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা পরিকল্পিতভাবে এই হামলা চালায়। তবে অভিযুক্ত সংগঠনগুলো হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্টা অভিযোগ করেছে, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরাই তাদের ওপর হামলা চালায়।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাতে রংপুর নগরীর দ্য স্কাই ভিউ নামের ভবনে জি এম কাদেরের বাসায় হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়। জানালার কাচ ভেঙে ফেলা হয় এবং একটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। হামলার সময় জি এম কাদের বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন।
ঘটনার প্রতিবাদে জাতীয় পার্টি শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে। পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু শুক্রবার রাজধানীর কাকরাইলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত সমাবেশ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
রংপুর মহানগরে আজ শনিবার বিকেল ৩টায় জেলা ও মহানগর কমিটির উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল করার কথাও জানান দলটির স্থানীয় নেতারা।
শনিবার, ৩১ মে ২০২৫
রংপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলার ঘটনায় মামলা নিতে পুলিশ অস্বীকৃতি জানিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির নেতারা। শুক্রবার রাতে কোতোয়ালি থানায় গিয়ে মামলা দায়ের করতে চাইলে পুলিশ তা ‘অভিযোগ’ হিসেবে গ্রহণ করে বলে জানান তাঁরা।
জাতীয় ছাত্র সমাজের কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব আরিফ আলী থানায় এজাহার দাখিল করেন। এতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রংপুর মহানগরের আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহম্মদসহ ২২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৫০-৬০ জনকে আসামি করা হয়। এজাহারে ‘অস্ত্র প্রদর্শন করে মব সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েমের’ অভিযোগ আনা হয়।
তবে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান বলেন, “একটি এজাহার পেয়েছি, সেটিকে অভিযোগ হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঘটনার বিষয়ে জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক মিলন চৌধুরী বলেন, “চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে হত্যাচেষ্টার উদ্দেশ্যেই তাঁর বাসায় হামলা চালানো হয়েছে। ফুটেজ দেখে চিহ্নিত ব্যক্তিদের নামসহ আমরা মামলা করতে চেয়েছি। কিন্তু ওসি সাহেব মামলার এজাহার নিতে রাজি হননি, বরং আমাদের কোর্টে যেতে বলেন।”
জাতীয় পার্টির দাবি, এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীরা পরিকল্পিতভাবে এই হামলা চালায়। তবে অভিযুক্ত সংগঠনগুলো হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্টা অভিযোগ করেছে, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরাই তাদের ওপর হামলা চালায়।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাতে রংপুর নগরীর দ্য স্কাই ভিউ নামের ভবনে জি এম কাদেরের বাসায় হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়। জানালার কাচ ভেঙে ফেলা হয় এবং একটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। হামলার সময় জি এম কাদের বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন।
ঘটনার প্রতিবাদে জাতীয় পার্টি শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে। পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু শুক্রবার রাজধানীর কাকরাইলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত সমাবেশ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
রংপুর মহানগরে আজ শনিবার বিকেল ৩টায় জেলা ও মহানগর কমিটির উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল করার কথাও জানান দলটির স্থানীয় নেতারা।