বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলের নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আপিল বিভাগের রায়ের সংক্ষিপ্ত অনুলিপি নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দিয়েছে। সোমাবর (২ জুন) দুপুরে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের হাতে রায়ের অনুলিপি তুলে দেয় জামায়াতের ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল।
এক যুগ আগে হাইকোর্টের রায়ে দলটির নিবন্ধন বাতিল হয়েছিল। সেই রায় গতকাল রোববার বাতিল করে দেয় আপিল বিভাগ। এর পর দিনই জামায়াতে ইসলামী নির্বাচন কমিশনে সংক্ষিপ্ত রায়ের অনুলিপি জমা দিলো। তবে তাদের প্রতীক দাঁড়িপাল্লার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের হাতে দিয়েছে আপিল বিভাগ।
এই রায়ের মাধ্যমে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপির সঙ্গে সরকারে থাকা জামায়াতে ইসলামীর সামনে দলীয় প্রতীক নিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হয়েছে। সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, এখন নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও অন্য কোন বিষয় থাকলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে।
রায়ের পর ফেইসবুকে এক পোস্টে শুকরিয়া জানান জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি নির্বাচন কমিশন যেন দ্রুত নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়, সে জন্য আল্লাহর ‘সাহায্য’ কামনা করেন।
রায়ের অনুলিপি হাতে পাওয়ার পরই সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলে আগেই জানায় নির্বাচন কমিশন।
জামায়াত নেতা আযাদ বলেন, ‘আদেশের মধ্যে বলা হয়েছে পূর্বের অবস্থায় ফিরে নিয়ে যাওয়ার জন্য। যেমন আমি ২০০৮ সালে নির্বাচন করেছি নবম সংসদ নির্বাচনে। তখন নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলাম। আমিতো দাড়িপাল্লা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছি। তাহলে আদেশে আজ পর্যন্ত হাইকোর্ট যে অন্যায় আদেশটা দিয়েছিল, যে আদেশটা বাতিল হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। এখানে উনাদের (ইসি) না দেয়ার কিছু নেই, কিছু বলেওনি, বলার সুযোগও নেই। আদালতের বিরুদ্ধে কীভাবে বলবে?’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, যেহেতু ২০১৩ সালে হাই কোর্ট অর্ডার করার আগে তখন প্রতীক (দাঁড়িপাল্লা) ইসির সংরক্ষিত তালিকায় ছিল, দলের নিবন্ধনও ছিল। ‘পূর্ব অবস্থায় আসা মানে এটা অটোমেটিক তালিকার মধ্যে অর্ন্তভুক্ত হয়ে যায়। বাকিটা হলো অফিসিয়াল।
সোমবার, ০২ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলের নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আপিল বিভাগের রায়ের সংক্ষিপ্ত অনুলিপি নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দিয়েছে। সোমাবর (২ জুন) দুপুরে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের হাতে রায়ের অনুলিপি তুলে দেয় জামায়াতের ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল।
এক যুগ আগে হাইকোর্টের রায়ে দলটির নিবন্ধন বাতিল হয়েছিল। সেই রায় গতকাল রোববার বাতিল করে দেয় আপিল বিভাগ। এর পর দিনই জামায়াতে ইসলামী নির্বাচন কমিশনে সংক্ষিপ্ত রায়ের অনুলিপি জমা দিলো। তবে তাদের প্রতীক দাঁড়িপাল্লার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের হাতে দিয়েছে আপিল বিভাগ।
এই রায়ের মাধ্যমে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপির সঙ্গে সরকারে থাকা জামায়াতে ইসলামীর সামনে দলীয় প্রতীক নিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হয়েছে। সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, এখন নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও অন্য কোন বিষয় থাকলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে।
রায়ের পর ফেইসবুকে এক পোস্টে শুকরিয়া জানান জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি নির্বাচন কমিশন যেন দ্রুত নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়, সে জন্য আল্লাহর ‘সাহায্য’ কামনা করেন।
রায়ের অনুলিপি হাতে পাওয়ার পরই সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলে আগেই জানায় নির্বাচন কমিশন।
জামায়াত নেতা আযাদ বলেন, ‘আদেশের মধ্যে বলা হয়েছে পূর্বের অবস্থায় ফিরে নিয়ে যাওয়ার জন্য। যেমন আমি ২০০৮ সালে নির্বাচন করেছি নবম সংসদ নির্বাচনে। তখন নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলাম। আমিতো দাড়িপাল্লা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছি। তাহলে আদেশে আজ পর্যন্ত হাইকোর্ট যে অন্যায় আদেশটা দিয়েছিল, যে আদেশটা বাতিল হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। এখানে উনাদের (ইসি) না দেয়ার কিছু নেই, কিছু বলেওনি, বলার সুযোগও নেই। আদালতের বিরুদ্ধে কীভাবে বলবে?’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন, যেহেতু ২০১৩ সালে হাই কোর্ট অর্ডার করার আগে তখন প্রতীক (দাঁড়িপাল্লা) ইসির সংরক্ষিত তালিকায় ছিল, দলের নিবন্ধনও ছিল। ‘পূর্ব অবস্থায় আসা মানে এটা অটোমেটিক তালিকার মধ্যে অর্ন্তভুক্ত হয়ে যায়। বাকিটা হলো অফিসিয়াল।