‘শাপলা’কে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ফলে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দল এই প্রতীকটি আর ব্যবহার করতে পারবে না।
গণ–অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের গড়া নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি সম্প্রতি দলীয় নিবন্ধনের জন্য আবেদন করে এবং পছন্দের প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ উল্লেখ করে। বিকল্প হিসেবে তারা ‘কলম’ ও ‘মোবাইল ফোন’ প্রতীকের কথাও জানায়।
শাপলা প্রতীক পেতে আগ্রহী ছিল নাগরিক ঐক্যও। দলটি নিবন্ধন পাওয়ার সময় ‘কেটলি’ প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছিল। তবে তারা নতুন করে শাপলা প্রতীকের জন্য আবেদন করেছে। গত ২ জুলাই প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাতের পর নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার জানান, তারা কেটলির পরিবর্তে ‘শাপলা’ বা ‘দোয়েল’ চাচ্ছেন।
তবে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বুধবার বলেন, শাপলাকে তফসিলভুক্ত না করার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত আগেই নেওয়া হয়েছে। তার মতে, জাতীয় প্রতীক বা জাতীয় ফুল-ফলের ব্যবহার নিয়ে সম্মানজনক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখার প্রয়োজন রয়েছে। যদিও জাতীয় ফুল বা ফলের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে এখনো কোনো আইন নেই, তবুও এ বিষয়ে ‘জাতীয় মর্যাদা’র কথা বিবেচনায় নিয়ে কমিশন এমন সিদ্ধান্তে এসেছে।
বর্তমানে নির্বাচনী প্রতীক তালিকায় ৬৯টি প্রতীক রয়েছে। আসন্ন সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ইসি এই তালিকা ১০০–এর বেশি করার পরিকল্পনা করছে।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
‘শাপলা’কে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ফলে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দল এই প্রতীকটি আর ব্যবহার করতে পারবে না।
গণ–অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের গড়া নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি সম্প্রতি দলীয় নিবন্ধনের জন্য আবেদন করে এবং পছন্দের প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ উল্লেখ করে। বিকল্প হিসেবে তারা ‘কলম’ ও ‘মোবাইল ফোন’ প্রতীকের কথাও জানায়।
শাপলা প্রতীক পেতে আগ্রহী ছিল নাগরিক ঐক্যও। দলটি নিবন্ধন পাওয়ার সময় ‘কেটলি’ প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছিল। তবে তারা নতুন করে শাপলা প্রতীকের জন্য আবেদন করেছে। গত ২ জুলাই প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাতের পর নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার জানান, তারা কেটলির পরিবর্তে ‘শাপলা’ বা ‘দোয়েল’ চাচ্ছেন।
তবে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বুধবার বলেন, শাপলাকে তফসিলভুক্ত না করার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত আগেই নেওয়া হয়েছে। তার মতে, জাতীয় প্রতীক বা জাতীয় ফুল-ফলের ব্যবহার নিয়ে সম্মানজনক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখার প্রয়োজন রয়েছে। যদিও জাতীয় ফুল বা ফলের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে এখনো কোনো আইন নেই, তবুও এ বিষয়ে ‘জাতীয় মর্যাদা’র কথা বিবেচনায় নিয়ে কমিশন এমন সিদ্ধান্তে এসেছে।
বর্তমানে নির্বাচনী প্রতীক তালিকায় ৬৯টি প্রতীক রয়েছে। আসন্ন সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ইসি এই তালিকা ১০০–এর বেশি করার পরিকল্পনা করছে।